গাজীপুরের শ্রীপুরে এক পোশাক কারখানার শ্রমিকের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
ওই শ্রমিকের নাম মনির হোসেন (৩৫)। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলার দড়িয়ারা গ্রামের মৃত আবু তালেবের ছেলে। শ্রীপুর পৌরসভার দক্ষিণ ভাংনাহাটির ভাড়া বাসায় থেকে ‘ঢাকা গার্মেন্টসে’ শ্রমিকের কাজ করতেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শুক্রবার রাতে ওই শ্রমিককে মৃত অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়। তাঁর শরীরে আঘাতের চিহ্ন থাকায় থানায় খবর দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পরে পুলিশ এসে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
নিহতের বড় ভাই মোজাম্মেল হক বলেন, ‘দুই দিন আগে আমার ছোট ভাই আমাকে ফোন করে জানায় বাথরুমে পড়ে ব্যথা পেয়েছে। তবে আঘাতের পরিমাণ সামান্য বলে জানিয়েছে। তিন-চারজন একই সঙ্গে থাকে তারা। পরে তার সঙ্গে থাকা একজন ফোন করে আমাকে বলে, আমার ভাই অসুস্থ। এরপর বাসায় এসে দেখি সে ঘুমিয়ে রয়েছে। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান তাঁর মৃত্যু আরও অনেক আগে হয়েছে।’
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সুদেব জানান, রাতে ওই ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসে। হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। নিহতের শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন থাকায় পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ এসে রাতেই মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কবির হোসেন বলেন, রাতেই হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির শরীরে আঘাতের চিহ্ন থাকায় মৃত্যুর বিষয়টি রহস্যজনক মনে হয়েছে। এ জন্য মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে এক পোশাক কারখানার শ্রমিকের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
ওই শ্রমিকের নাম মনির হোসেন (৩৫)। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলার দড়িয়ারা গ্রামের মৃত আবু তালেবের ছেলে। শ্রীপুর পৌরসভার দক্ষিণ ভাংনাহাটির ভাড়া বাসায় থেকে ‘ঢাকা গার্মেন্টসে’ শ্রমিকের কাজ করতেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শুক্রবার রাতে ওই শ্রমিককে মৃত অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়। তাঁর শরীরে আঘাতের চিহ্ন থাকায় থানায় খবর দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পরে পুলিশ এসে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
নিহতের বড় ভাই মোজাম্মেল হক বলেন, ‘দুই দিন আগে আমার ছোট ভাই আমাকে ফোন করে জানায় বাথরুমে পড়ে ব্যথা পেয়েছে। তবে আঘাতের পরিমাণ সামান্য বলে জানিয়েছে। তিন-চারজন একই সঙ্গে থাকে তারা। পরে তার সঙ্গে থাকা একজন ফোন করে আমাকে বলে, আমার ভাই অসুস্থ। এরপর বাসায় এসে দেখি সে ঘুমিয়ে রয়েছে। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান তাঁর মৃত্যু আরও অনেক আগে হয়েছে।’
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সুদেব জানান, রাতে ওই ব্যক্তিকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসে। হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। নিহতের শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন থাকায় পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ এসে রাতেই মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কবির হোসেন বলেন, রাতেই হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির শরীরে আঘাতের চিহ্ন থাকায় মৃত্যুর বিষয়টি রহস্যজনক মনে হয়েছে। এ জন্য মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
২৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২৫ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
৩২ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৩৬ মিনিট আগে