নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গাজীপুর সদর এলাকা থেকে চুরি যাওয়া এক শিশুকে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এর কলে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় দুই নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—জাকিয়া আক্তার জান্নাত (২৩) ও রাকিবা আক্তার আঁখি (২১)।
আজ সোমবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এর পরিদর্শক (মিডিয়া) আনোয়ার সাত্তার।
আনোয়ার সাত্তার বলেন, গাজীপুর মেট্রোপলিটন সদরের মজিদ মার্কেট এলাকার চা দোকানী রহিম উদ্দীনের (৫৭) গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এ কল করে জানান, স্ত্রী তাদের সাড়ে সাত মাস বয়সী ছেলে সন্তান রোহানকে নিয়ে দুপুরে বাসায় ঘুমিয়ে ছিলেন। এ সময় প্রতিবেশী চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রী তাঁর সন্তানকে নিয়ে যান। ভাইয়ের স্ত্রী মাঝে মাঝে তাঁর ছেলে সন্তানকে নিয়ে রাখতেন এবং ফিরিয়ে দিয়ে যেতেন। কিন্তু এবার অনেকক্ষণ পরেও ফিরিয়ে না দেওয়ায় তাঁর কাছে ছেলেকে চাইতে গেলে তিনি ছেলেকে আনার কথা অস্বীকার করেন। এরপর অনেক অনুরোধেও ভাইয়ের স্ত্রী কিছুতেই স্বীকার করেননি।
রহিমের কলটি রিসিভ করেছিলেন ৯৯৯ কলটেকার কনস্টেবল জান্নাতুল ফেরদৌস। জান্নাত তাৎক্ষণিকভাবে গাজীপুর সদর থানায় ঘটনাটি জানিয়ে দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা নিতে বলে। পরবর্তীতে ৯৯৯ ডেসপাচার এসআই মনির হোসেন সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে যোগাযোগ করে উদ্ধার তৎপরতার আপডেট নিতে থাকেন।
সংবাদ পেয়ে গাজীপুর সদর থানার পুলিশ দল তদন্তে নামে। জানা যায় কলারের ভাইয়ের স্ত্রীর দুজন পরিচিত মহিলা শিশুটিকে আদর করার কথা বলে কোলে নিয়ে এক ফাঁকে পালিয়ে যায়। এরপর তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে ওই দুই মহিলার অবস্থান শনাক্ত করা হয় বগুড়ায়। পরবর্তীতে বগুড়া সদর থানা-পুলিশের সহায়তায় গতকাল রোববার (২৭ আগস্ট) রাতে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। এ শিশু চুরির অভিযোগে জাকিয়া আক্তার জান্নাত (২৩) এবং রাকিবা আক্তার আঁখি (২১) কে গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধারকৃত শিশুটিকে তার মা-বাবার কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এই ঘটনায় গাজীপুর সদর থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছ। গাজীপুর সদর থানার এসআই বায়েজীদ নেওয়াজ ৯৯৯ কে এ বিষয়ে নিশ্চিত করেন বলে জানান আনোয়ার।
গাজীপুর সদর এলাকা থেকে চুরি যাওয়া এক শিশুকে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এর কলে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় দুই নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—জাকিয়া আক্তার জান্নাত (২৩) ও রাকিবা আক্তার আঁখি (২১)।
আজ সোমবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এর পরিদর্শক (মিডিয়া) আনোয়ার সাত্তার।
আনোয়ার সাত্তার বলেন, গাজীপুর মেট্রোপলিটন সদরের মজিদ মার্কেট এলাকার চা দোকানী রহিম উদ্দীনের (৫৭) গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এ কল করে জানান, স্ত্রী তাদের সাড়ে সাত মাস বয়সী ছেলে সন্তান রোহানকে নিয়ে দুপুরে বাসায় ঘুমিয়ে ছিলেন। এ সময় প্রতিবেশী চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রী তাঁর সন্তানকে নিয়ে যান। ভাইয়ের স্ত্রী মাঝে মাঝে তাঁর ছেলে সন্তানকে নিয়ে রাখতেন এবং ফিরিয়ে দিয়ে যেতেন। কিন্তু এবার অনেকক্ষণ পরেও ফিরিয়ে না দেওয়ায় তাঁর কাছে ছেলেকে চাইতে গেলে তিনি ছেলেকে আনার কথা অস্বীকার করেন। এরপর অনেক অনুরোধেও ভাইয়ের স্ত্রী কিছুতেই স্বীকার করেননি।
রহিমের কলটি রিসিভ করেছিলেন ৯৯৯ কলটেকার কনস্টেবল জান্নাতুল ফেরদৌস। জান্নাত তাৎক্ষণিকভাবে গাজীপুর সদর থানায় ঘটনাটি জানিয়ে দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা নিতে বলে। পরবর্তীতে ৯৯৯ ডেসপাচার এসআই মনির হোসেন সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে যোগাযোগ করে উদ্ধার তৎপরতার আপডেট নিতে থাকেন।
সংবাদ পেয়ে গাজীপুর সদর থানার পুলিশ দল তদন্তে নামে। জানা যায় কলারের ভাইয়ের স্ত্রীর দুজন পরিচিত মহিলা শিশুটিকে আদর করার কথা বলে কোলে নিয়ে এক ফাঁকে পালিয়ে যায়। এরপর তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে ওই দুই মহিলার অবস্থান শনাক্ত করা হয় বগুড়ায়। পরবর্তীতে বগুড়া সদর থানা-পুলিশের সহায়তায় গতকাল রোববার (২৭ আগস্ট) রাতে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। এ শিশু চুরির অভিযোগে জাকিয়া আক্তার জান্নাত (২৩) এবং রাকিবা আক্তার আঁখি (২১) কে গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধারকৃত শিশুটিকে তার মা-বাবার কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এই ঘটনায় গাজীপুর সদর থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছ। গাজীপুর সদর থানার এসআই বায়েজীদ নেওয়াজ ৯৯৯ কে এ বিষয়ে নিশ্চিত করেন বলে জানান আনোয়ার।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে