মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রী নীলা আক্তারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। সে সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। আজ মঙ্গলবার মুন্সিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক কাজী আব্দুল হান্নান এ দণ্ডাদেশ দেন।
মুন্সিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার সাইদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দণ্ডপ্রাপ্ত স্ত্রী মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার নয়াগাঁও এলাকার জয়নাল আবেদীনের মেয়ে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার শহরের মাঠপাড়া এলাকার গিয়াস উদ্দিনের ছেলে নাজির হোসেনের সঙ্গে আসামি নীলা আক্তারের (৪০) প্রায় ২৫ বছর আগে বিয়ে হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের এক ছেলে (১৯) ও এক মেয়ে (১৭) রয়েছে। বিয়ের পর হতে সাংসারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের বিরোধ চলে আসছিল।
২০১৫ সালের ২০ জুন স্ত্রী নীলা তার স্বামী নাজিরকে মারধর করেন। পরে নাজির খাওয়া দাওয়া না করে দোচালা টিনের ঘরের পাটাতনে উঠে শুয়ে থাকলে রাত ৯টার দিকে বৈদ্যুতিক তার দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে শ্বাসরুদ্ধ করে তাঁকে হত্যা করে স্ত্রী নীলা। পরে নিহতের লাশের পাশে ৩২ ফুট লাল রঙের বৈদ্যুতিক তার পরে থাকতে দেখেন নিহতের স্বজনরা। খবর পেয়ে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেন।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই জাহাঙ্গির হোসেন বাদী হয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে আদালত এই দণ্ডাদেশ দেন।
এ বিষয়ে কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক জামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসামি নিলা আক্তারকে গ্রেপ্তারের পর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আদালত আসামি নীলা আক্তারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে।’
সরকার পক্ষের আইনজীবী আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসামি নিলা আক্তার আগেই আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আদালত আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন। আদালতের রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।’
মুন্সিগঞ্জে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রী নীলা আক্তারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। সে সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। আজ মঙ্গলবার মুন্সিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক কাজী আব্দুল হান্নান এ দণ্ডাদেশ দেন।
মুন্সিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার সাইদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দণ্ডপ্রাপ্ত স্ত্রী মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার নয়াগাঁও এলাকার জয়নাল আবেদীনের মেয়ে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার শহরের মাঠপাড়া এলাকার গিয়াস উদ্দিনের ছেলে নাজির হোসেনের সঙ্গে আসামি নীলা আক্তারের (৪০) প্রায় ২৫ বছর আগে বিয়ে হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের এক ছেলে (১৯) ও এক মেয়ে (১৭) রয়েছে। বিয়ের পর হতে সাংসারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের বিরোধ চলে আসছিল।
২০১৫ সালের ২০ জুন স্ত্রী নীলা তার স্বামী নাজিরকে মারধর করেন। পরে নাজির খাওয়া দাওয়া না করে দোচালা টিনের ঘরের পাটাতনে উঠে শুয়ে থাকলে রাত ৯টার দিকে বৈদ্যুতিক তার দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে শ্বাসরুদ্ধ করে তাঁকে হত্যা করে স্ত্রী নীলা। পরে নিহতের লাশের পাশে ৩২ ফুট লাল রঙের বৈদ্যুতিক তার পরে থাকতে দেখেন নিহতের স্বজনরা। খবর পেয়ে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেন।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই জাহাঙ্গির হোসেন বাদী হয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভিত্তিতে আদালত এই দণ্ডাদেশ দেন।
এ বিষয়ে কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক জামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসামি নিলা আক্তারকে গ্রেপ্তারের পর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আদালত আসামি নীলা আক্তারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে।’
সরকার পক্ষের আইনজীবী আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসামি নিলা আক্তার আগেই আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আদালত আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন। আদালতের রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।’
রাজধানীর শাহবাগ শিশুপার্কের সামনে ছুরিকাঘাতে মোবারক (১৮) নামের এক তরুণ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার (১৫ জুন) বিকেল সোয়া ৫টার দিকে শাহবাগ শিশুপার্কের সামনে ফুটওভার ব্রিজের নিচে ঘটনাটি ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় ওই তরুণকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগেনান্দাইলে লুডো খেলায় ১০ টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১৪ জন আহত হয়েছেন। আজ রোববার (১৫ জুন) সকালে উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের নয়নপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তিরা নান্দাইল ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২০ মিনিট আগেবিষ্ণুর মামা সুকুমার চন্দ্র শীল বলেন, হাসপাতালে আনার পর তারা অ্যান্টিভেনম দিতে পারেনি। যদি সময়মতো অ্যান্টিভেনম দেওয়া হতো, তাহলে হয়তো ওকে বাঁচানো যেত। তাদের অবহেলার কারণেই বিষ্ণু মারা গেছে। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ। তারা দাবি করেছে, রোগীকে যখন আনা হয়, তার
৩০ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমন্বয় কমিটি নিয়ে বিতর্কের দানা বেঁধেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ ও সমালোচনায় সরব জেলা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সংগঠকেরা। তাঁদের অভিযোগ, জেলার দুটি কমিটিতে আওয়ামী লীগের লোকদের স্থান দেওয়া হয়েছে। জুলাই আন্দোলনবিরোধী তাঁদেরও কমিটিতে রাখা হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগে