নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধর্ষণের শিকার অধিকাংশ ভুক্তভোগী মানসিক স্বাস্থ্যসেবা ও সহায়তা নেয় না; যার ফলে তারা পোস্টট্রমাটিক স্ট্রেস ডিজঅর্ডার, সামাজিক ভয়, আত্মহত্যার প্রবণতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যায় ভোগে। আজ রোববার জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে ‘ধর্ষণ: শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের ওপর সরাসরি ও পরোক্ষ প্রভাব’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ফর চাইল্ড অ্যান্ড অ্যাডোলেসেন্ট মেন্টাল হেলথ এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিদের দ্রুত মানসিক স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করে বক্তারা বলেন, যদি ভুক্তভোগীরা তাৎক্ষণিক মানসিক সহায়তা না নেয়, তবে তারা দীর্ঘমেয়াদি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা. মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিরা শুরুতেই আমাদের কাছে আসে না। তারা বিভিন্ন মানসিক সমস্যা তৈরি হওয়ার পর চিকিৎসার জন্য আসে। আমরা যখন তাদের ইতিহাস পর্যালোচনা করি, তখনই ধর্ষণের বিষয়টি জানতে পারি।’
ডা. মো. মাহবুবুর রহমান আরও বলেন, ‘যদি ভুক্তভোগীরা সঠিক চিকিৎসা না পায়, তাহলে তারা সামাজিক উদ্বেগ, আত্মহত্যার প্রবণতা ও বিষণ্নতার শিকার হতে পারে। আমরা অনেক রোগীকে সামাজিক উদ্বেগজনিত সমস্যায় ভুগতে দেখি।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগীদের বিনা মূল্যে কাউন্সেলিং ও ওষুধ প্রদান করা হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বর্তমানে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) শিশু ও কিশোর মনোরোগ বিশেষজ্ঞ শবনম সাবা বলেন, ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিরা দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে, যার মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী মাথাব্যথা, ক্লান্তি, অনিদ্রা, বমিভাব, খাওয়াদাওয়ার সমস্যা এবং যৌন সমস্যার মতো জটিলতা থাকতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা তাঁদের পর্যবেক্ষণে জানান, শাস্তির অভাব ও বিচারহীনতা ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। শুধু মেয়েরা নয়, ছেলেরাও যৌন নিপীড়ন ও ধর্ষণের শিকার হয়—বাড়িতে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ও অন্যান্য স্থানে। তাঁরা জোর দিয়ে বলেন, ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা যত দ্রুত নিশ্চিত করা যাবে, ততই তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবে।
সংবাদ সম্মেলনে ধর্ষণের ঘটনা রোধে আইনের কঠোর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা, সচেতনতা বৃদ্ধি এবং মানসিক স্বাস্থ্যসেবার প্রচার বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
ধর্ষণের শিকার অধিকাংশ ভুক্তভোগী মানসিক স্বাস্থ্যসেবা ও সহায়তা নেয় না; যার ফলে তারা পোস্টট্রমাটিক স্ট্রেস ডিজঅর্ডার, সামাজিক ভয়, আত্মহত্যার প্রবণতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যায় ভোগে। আজ রোববার জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে ‘ধর্ষণ: শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের ওপর সরাসরি ও পরোক্ষ প্রভাব’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ফর চাইল্ড অ্যান্ড অ্যাডোলেসেন্ট মেন্টাল হেলথ এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিদের দ্রুত মানসিক স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করে বক্তারা বলেন, যদি ভুক্তভোগীরা তাৎক্ষণিক মানসিক সহায়তা না নেয়, তবে তারা দীর্ঘমেয়াদি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা. মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিরা শুরুতেই আমাদের কাছে আসে না। তারা বিভিন্ন মানসিক সমস্যা তৈরি হওয়ার পর চিকিৎসার জন্য আসে। আমরা যখন তাদের ইতিহাস পর্যালোচনা করি, তখনই ধর্ষণের বিষয়টি জানতে পারি।’
ডা. মো. মাহবুবুর রহমান আরও বলেন, ‘যদি ভুক্তভোগীরা সঠিক চিকিৎসা না পায়, তাহলে তারা সামাজিক উদ্বেগ, আত্মহত্যার প্রবণতা ও বিষণ্নতার শিকার হতে পারে। আমরা অনেক রোগীকে সামাজিক উদ্বেগজনিত সমস্যায় ভুগতে দেখি।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগীদের বিনা মূল্যে কাউন্সেলিং ও ওষুধ প্রদান করা হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বর্তমানে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) শিশু ও কিশোর মনোরোগ বিশেষজ্ঞ শবনম সাবা বলেন, ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিরা দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে, যার মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী মাথাব্যথা, ক্লান্তি, অনিদ্রা, বমিভাব, খাওয়াদাওয়ার সমস্যা এবং যৌন সমস্যার মতো জটিলতা থাকতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা তাঁদের পর্যবেক্ষণে জানান, শাস্তির অভাব ও বিচারহীনতা ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। শুধু মেয়েরা নয়, ছেলেরাও যৌন নিপীড়ন ও ধর্ষণের শিকার হয়—বাড়িতে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ও অন্যান্য স্থানে। তাঁরা জোর দিয়ে বলেন, ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা যত দ্রুত নিশ্চিত করা যাবে, ততই তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবে।
সংবাদ সম্মেলনে ধর্ষণের ঘটনা রোধে আইনের কঠোর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা, সচেতনতা বৃদ্ধি এবং মানসিক স্বাস্থ্যসেবার প্রচার বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
রাজধানীসহ সারা দেশেই সড়কে বিশৃঙ্খলার অন্যতম একটি কারণ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ তিন চাকার যান। ঢাকার প্রধান সড়কগুলোয়ও এখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। এ কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনাও ঘটছে। এসব কারণে ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তার প্রতিবাদে সড়ক ও রেলপথ অ
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির প্রধান ফটকের সামনের দৃশ্য। ইফতারের সময়ের আগে আগে সারি দিয়ে রাখা হচ্ছে ইফতারসামগ্রী। সেখানে সুশৃঙ্খলভাবে সারি বেঁধে বসে যাচ্ছেন খেটে খাওয়া মানুষেরা। সময় হতেই মুখে তুলে নিলেন পানি ও খাবার।
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে স্মার্ট কার্ড জটিলতায় দুই মাস ধরে টিসিবির পণ্য পায়নি উপজেলার প্রায় ১৯ হাজার পরিবার। পবিত্র রমজান মাসেও টিসিবির পণ্য না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন তাঁরা। স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে ন্যায্যমূল্যে বিতরণ করা এই পণ্য স্মার্ট কার্ডের অভাবে বিতরণ সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ডিলারমালিক
৪ ঘণ্টা আগেশতভাগ বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিতের জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সুনামগঞ্জের দুই উপজেলায় কোটি টাকা ব্যয়ে নলকূপ স্থাপন করা হয়। কিন্তু দুই বছর যেতে না যেতেই সুফল মিলছে না প্রকল্পের। যেনতেনভাবে নলকূপ স্থাপন করে ক্ষমতাসীন দলের ঠিকাদার ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ প্রকল্পের টাকা লুটপ
৪ ঘণ্টা আগে