হাসান মাতুব্বর (শ্রাবণ), ফরিদপুর
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়ে আগস্ট মাসে আহত হন সাজিদ মণ্ডল। সাজিদ ৪ আগস্ট সকালে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে থেকে বের হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন। থানা রোডে এসে সাউন্ড গ্রেনেড আর কাঁদানে গ্যাসের শিকার হন। আত্মরক্ষার জন্য হিতৈষী স্কুলের দিকে গেলে সেখানে ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীদের হামলার শিকার হন।
তাঁকে বেধড়ক পেটায় যুবলীগের সদস্যরা। এতে সারা শরীরে থেঁতলে যায় এবং হাত-পা ভেঙে দেওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে এখন বিছানায় কাটছে তার দিন-রাত। অর্থের অভাবে চিকিৎসাও করাতে পারছেন না।
এমন খবরে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সাজিদ মণ্ডলকে দেখতে জেলা সদরের অম্বিকাপুর ইউনিয়নের ধুলদি গোবিন্দপুরে তার বাড়িতে ছুটে যান পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল। এ সময় তার শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেওয়াসহ তাকে আর্থিক সহায়তা করেন পুলিশ সুপার। এ ছাড়া তাঁর ওপর যারা হামলা চালিয়েছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তারেরও আশ্বাস দেন পুলিশ সুপার।
ফরিদপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রথম বর্ষের ছাত্র সাজিদ। দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে ছোট তিনি। তাঁর পিতা জাহাঙ্গীর মণ্ডল একজন ইজিবাইকচালক।
সাজিদের বাবা জানান, আহতের পরে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। তাঁর ডান হাতের আঙুল, বাঁ হাতের মাঝ বরাবর ও ডান পায়ের গোড়ালির থেকে টাকনুর মাঝামাঝি ভেঙে গেছে। হাসপাতাল থেকে অস্ত্রোপচার করে রড ঢুকিয়ে দিয়েছে। রিলিজের পর এখন বাসায়। তিন-চার মাস পর হাসপাতাল থেকে রডের স্ক্রু খুলতে যেতে হবে। এক বছর পর বড় একটি অপারেশন করতে হবে।
সাজিদের বাবার ভাষ্য, হাসপাতাল থেকে ছাড় পেলেও সাজিদের অবস্থা খুবই খারাপ। চিকিৎসা ব্যয়ই মিটছে না। পথ্য মিলবে কীভাবে? পুষ্টিহীনতার শিকার সাজিদের হাড়গোড় বেরিয়ে গেছে।
পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল বলেন, ‘সাজিদের বাড়িতে গিয়ে তার খোঁজখবর নিয়েছি, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছি। এখনো তারা কোনো মামলা করেনি। হামলা যারা করেছিল তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের কথা বলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, হামলাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। এ ছাড়া সাজিদের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীকালেও খোঁজখবর রাখা হবে। অন্য যারা নিহত ও আহত হয়েছে তাদের বাড়িতেও পর্যায়ক্রমে যাব।
এ সময় কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদউজ্জামানসহ পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়ে আগস্ট মাসে আহত হন সাজিদ মণ্ডল। সাজিদ ৪ আগস্ট সকালে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে থেকে বের হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন। থানা রোডে এসে সাউন্ড গ্রেনেড আর কাঁদানে গ্যাসের শিকার হন। আত্মরক্ষার জন্য হিতৈষী স্কুলের দিকে গেলে সেখানে ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীদের হামলার শিকার হন।
তাঁকে বেধড়ক পেটায় যুবলীগের সদস্যরা। এতে সারা শরীরে থেঁতলে যায় এবং হাত-পা ভেঙে দেওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে এখন বিছানায় কাটছে তার দিন-রাত। অর্থের অভাবে চিকিৎসাও করাতে পারছেন না।
এমন খবরে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সাজিদ মণ্ডলকে দেখতে জেলা সদরের অম্বিকাপুর ইউনিয়নের ধুলদি গোবিন্দপুরে তার বাড়িতে ছুটে যান পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল। এ সময় তার শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেওয়াসহ তাকে আর্থিক সহায়তা করেন পুলিশ সুপার। এ ছাড়া তাঁর ওপর যারা হামলা চালিয়েছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তারেরও আশ্বাস দেন পুলিশ সুপার।
ফরিদপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রথম বর্ষের ছাত্র সাজিদ। দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে ছোট তিনি। তাঁর পিতা জাহাঙ্গীর মণ্ডল একজন ইজিবাইকচালক।
সাজিদের বাবা জানান, আহতের পরে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। তাঁর ডান হাতের আঙুল, বাঁ হাতের মাঝ বরাবর ও ডান পায়ের গোড়ালির থেকে টাকনুর মাঝামাঝি ভেঙে গেছে। হাসপাতাল থেকে অস্ত্রোপচার করে রড ঢুকিয়ে দিয়েছে। রিলিজের পর এখন বাসায়। তিন-চার মাস পর হাসপাতাল থেকে রডের স্ক্রু খুলতে যেতে হবে। এক বছর পর বড় একটি অপারেশন করতে হবে।
সাজিদের বাবার ভাষ্য, হাসপাতাল থেকে ছাড় পেলেও সাজিদের অবস্থা খুবই খারাপ। চিকিৎসা ব্যয়ই মিটছে না। পথ্য মিলবে কীভাবে? পুষ্টিহীনতার শিকার সাজিদের হাড়গোড় বেরিয়ে গেছে।
পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল বলেন, ‘সাজিদের বাড়িতে গিয়ে তার খোঁজখবর নিয়েছি, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছি। এখনো তারা কোনো মামলা করেনি। হামলা যারা করেছিল তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের কথা বলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, হামলাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। এ ছাড়া সাজিদের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীকালেও খোঁজখবর রাখা হবে। অন্য যারা নিহত ও আহত হয়েছে তাদের বাড়িতেও পর্যায়ক্রমে যাব।
এ সময় কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদউজ্জামানসহ পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা উপস্থিত ছিলেন।
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় কবিতা নাগ (৫০) নামে এক স্কুল শিক্ষিকার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে উপজেলার চান্দাইকোনা নাগপাড়া এলাকার নিজ বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
২ মিনিট আগেশনিবার রাতে জেলা শহরের ইসলামপাড়ার ভাড়া বাসা থেকে আরিফকে আটকের সময় আট জোড়া হাতকড়া, কারারক্ষীদের ছয় জোড়া কাঁধের ব্যাজ, আটটি মনোগ্রাম, শীতের জ্যাকেটসহ ১০ ধরনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
৫ মিনিট আগেজনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবুল বারকাতকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ রোববার দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে দুদকের সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজের নেতৃত্বে একটি দল তাঁকে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে নিয়ে আসে।
৩৬ মিনিট আগে‘জীবনে কখনো এমন বিকট শব্দ শুনিনি আমি। মনে হলো একসঙ্গে ৩০-৪০টি বজ্রপাত হলো।’ এভাবেই স্কুলভবনের ওপর বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার বিভীষিকাময় অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থী আহনাফ বিন হাসান।
৪৪ মিনিট আগে