অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের খোয়াই নদ দিয়ে ভারতের ত্রিপুরা থেকে আসা পানি হু হু করে ঢুকছে কিশোরগঞ্জের হাওরে। দুই দিন ধরে বাড়ছে হাওরের পানি। জেগে ওঠা ডুবো সড়ক ও ফসলি জমি নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে। ফলে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে হাওর পারের মানুষের। এদিকে পানিবন্দী হওয়ার আশঙ্কার তৈরি হয়েছে অষ্টগ্রাম, ইটনা ও মিঠামইন উপজেলার বাসিন্দাদের।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হবিগঞ্জের প্রধান নদ খোয়াইয়ের উৎপত্তিস্থল ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে। গত কদিন ভারতে প্রচুর বৃষ্টিপাত হওয়ায় নদীতে পানি বৃদ্ধি পায়। খোয়াই নদীর হবিগঞ্জের মাছুলিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৯৫ সেন্টিমিটার ও ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বাল্লা পয়েন্টে ২৩১ দশমিক ৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
এতে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় জনপদ কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম, ইটনা ও মিঠামইন হাওরাঞ্চলে দ্রুত বাড়ছে পানি। তবে এখনো বিপৎসীমার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়া কিশোরগঞ্জ হাওরাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা নেই বলে জানায় জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
অষ্টগ্রাম উপজেলার পূর্ব অষ্টগ্রাম ইউনিয়নের বাসিন্দা নাহিদ জামান বলেন, ‘দুই-তিন দিন ধইরা এলাকায় পানি বাড়তাছে। আমরা রুয়াইচ্ছা (রোপা আমন) লাগানোর জইন্য জালা (বীজ) ফালাইছি। এখন পানি বাড়ায় আমরা বিপদে আছি।’
মিঠামইন উপজেলার কেওয়ারজোড় ইউনিয়ন আবদুল জব্বার বলেন, ‘পানি বাড়ছে এতে এখনো আমরা ক্ষতিগ্রস্ত না। তবে অনেক বেশি বাড়লে আমাদের ক্ষতি হবে।’
জেলা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী শামীম হাসনাইন মাহমুদ বলেন, ভারত থেকে আসা উজানের পানিতে হবিগঞ্জের বিভিন্ন এলাকা দ্রুত প্লাবিত হয়েছে। তবে দুই–এক দিনের মধ্যে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
কিশোরগঞ্জ পাউবো নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মতিউর রহমান বলেন, হবিগঞ্জসহ উজানের পানি কমতে শুরু করেছে। তাই কিশোরগঞ্জ হাওরাঞ্চলে আগামী দুই–এক দিন পানি বাড়বে। তবে হাওরে বন্যা হওয়ার কোনো পূর্বাভাস ইতিমধ্যে নেই।
হবিগঞ্জের খোয়াই নদ দিয়ে ভারতের ত্রিপুরা থেকে আসা পানি হু হু করে ঢুকছে কিশোরগঞ্জের হাওরে। দুই দিন ধরে বাড়ছে হাওরের পানি। জেগে ওঠা ডুবো সড়ক ও ফসলি জমি নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে। ফলে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে হাওর পারের মানুষের। এদিকে পানিবন্দী হওয়ার আশঙ্কার তৈরি হয়েছে অষ্টগ্রাম, ইটনা ও মিঠামইন উপজেলার বাসিন্দাদের।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হবিগঞ্জের প্রধান নদ খোয়াইয়ের উৎপত্তিস্থল ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে। গত কদিন ভারতে প্রচুর বৃষ্টিপাত হওয়ায় নদীতে পানি বৃদ্ধি পায়। খোয়াই নদীর হবিগঞ্জের মাছুলিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৯৫ সেন্টিমিটার ও ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বাল্লা পয়েন্টে ২৩১ দশমিক ৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
এতে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় জনপদ কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম, ইটনা ও মিঠামইন হাওরাঞ্চলে দ্রুত বাড়ছে পানি। তবে এখনো বিপৎসীমার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়া কিশোরগঞ্জ হাওরাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা নেই বলে জানায় জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
অষ্টগ্রাম উপজেলার পূর্ব অষ্টগ্রাম ইউনিয়নের বাসিন্দা নাহিদ জামান বলেন, ‘দুই-তিন দিন ধইরা এলাকায় পানি বাড়তাছে। আমরা রুয়াইচ্ছা (রোপা আমন) লাগানোর জইন্য জালা (বীজ) ফালাইছি। এখন পানি বাড়ায় আমরা বিপদে আছি।’
মিঠামইন উপজেলার কেওয়ারজোড় ইউনিয়ন আবদুল জব্বার বলেন, ‘পানি বাড়ছে এতে এখনো আমরা ক্ষতিগ্রস্ত না। তবে অনেক বেশি বাড়লে আমাদের ক্ষতি হবে।’
জেলা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী শামীম হাসনাইন মাহমুদ বলেন, ভারত থেকে আসা উজানের পানিতে হবিগঞ্জের বিভিন্ন এলাকা দ্রুত প্লাবিত হয়েছে। তবে দুই–এক দিনের মধ্যে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
কিশোরগঞ্জ পাউবো নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মতিউর রহমান বলেন, হবিগঞ্জসহ উজানের পানি কমতে শুরু করেছে। তাই কিশোরগঞ্জ হাওরাঞ্চলে আগামী দুই–এক দিন পানি বাড়বে। তবে হাওরে বন্যা হওয়ার কোনো পূর্বাভাস ইতিমধ্যে নেই।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে