নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাইফুল ইসলাম। পড়াশোনা করেছেন মাধ্যমিক পর্যন্ত। কাজ করতেন একটি গার্মেন্টস কোম্পানির নিরাপত্তা কর্মী হিসেবে। করোনার সময় চাকরি হারিয়ে শুরু করেন প্রতারণা। সাইফুল নিজেকে পরিচয় দিতেন র্যাব-৪-এ কর্মরত ক্যাপ্টেন শাহরিয়ার হিসেবে। এই পরিচয় ব্যবহার করে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে এলাকায় সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে করতেন প্রতারণা। চাকরিপ্রার্থী খুঁজে পেতে নিয়োগ করেন স্থানীয় এক ঘটককে। বিভিন্ন এলাকায় বিয়ের জন্য পাত্রী দেখার নামে পরিবারের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে ঘটকের মাধ্যমে চাকরিপ্রার্থীদের ফাঁদে ফেলতেন সাইফুল।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন র্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন।
আবদুল্লাহ আল মোমেন বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১২ জানতে পারে কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর এলাকায় র্যাব কর্মকর্তা পরিচয়ে সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা করে আসছে একটি চক্র। পরে অভিযান চালিয়ে ঘটকসহ চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি র্যাবের ভুয়া আইডি কার্ড উদ্ধার করে র্যাব। পরে গ্রেপ্তার প্রতারক চক্রের সদস্যদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১-এর সহযোগিতায় ভুয়া আইডি কার্ড ও নিয়োগপত্র তৈরি করে দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকায় অভিযান চালিয়ে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাবের হাতে গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—চক্রের মূল হোতা সাইফুল ইসলাম (৩০), তাজন হোসেন (৩২), সাবান আলী (৬৮), এস এম জাহিদুল ইসলাম (২৮) ও কাজী শাহিন (৩০)।
গ্রেপ্তার চক্রের সদস্যরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র্যাবকে জানিয়েছেন, র্যাব কর্মকর্তা পরিচয়ে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা করে আসছিলেন। প্রতারণার বিষয়টি আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে তাঁরা দক্ষিণখান থানার আশকোনা এলাকা থেকে তাজন ও সাইফুলের নামে ভুয়া পরিচয়পত্র তৈরি করেছেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও জানান, সাইফুলের নেতৃত্বে চক্রের সদস্যরা গত দুই বছর ধরে প্রতারণা করে আসছিলেন। সাইফুলের স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে। প্রতারণার অংশ হিসেবে নিজেকে অবিবাহিত ও র্যাব কর্মকর্তা পরিচয়ে বিয়ের জন্য ছয়জন পাত্রী দেখেছেন।
মোমেন আরও জানান, সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে দুজনের কাছ থেকে ১৫ লাখ টাকা নিয়ে ভুয়া নিয়োগপত্র দেওয়ার অভিযোগে মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানায় একটি মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
সাইফুল ইসলাম। পড়াশোনা করেছেন মাধ্যমিক পর্যন্ত। কাজ করতেন একটি গার্মেন্টস কোম্পানির নিরাপত্তা কর্মী হিসেবে। করোনার সময় চাকরি হারিয়ে শুরু করেন প্রতারণা। সাইফুল নিজেকে পরিচয় দিতেন র্যাব-৪-এ কর্মরত ক্যাপ্টেন শাহরিয়ার হিসেবে। এই পরিচয় ব্যবহার করে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে এলাকায় সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে করতেন প্রতারণা। চাকরিপ্রার্থী খুঁজে পেতে নিয়োগ করেন স্থানীয় এক ঘটককে। বিভিন্ন এলাকায় বিয়ের জন্য পাত্রী দেখার নামে পরিবারের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে ঘটকের মাধ্যমে চাকরিপ্রার্থীদের ফাঁদে ফেলতেন সাইফুল।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন র্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন।
আবদুল্লাহ আল মোমেন বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১২ জানতে পারে কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর এলাকায় র্যাব কর্মকর্তা পরিচয়ে সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা করে আসছে একটি চক্র। পরে অভিযান চালিয়ে ঘটকসহ চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি র্যাবের ভুয়া আইডি কার্ড উদ্ধার করে র্যাব। পরে গ্রেপ্তার প্রতারক চক্রের সদস্যদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১-এর সহযোগিতায় ভুয়া আইডি কার্ড ও নিয়োগপত্র তৈরি করে দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকায় অভিযান চালিয়ে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাবের হাতে গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—চক্রের মূল হোতা সাইফুল ইসলাম (৩০), তাজন হোসেন (৩২), সাবান আলী (৬৮), এস এম জাহিদুল ইসলাম (২৮) ও কাজী শাহিন (৩০)।
গ্রেপ্তার চক্রের সদস্যরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র্যাবকে জানিয়েছেন, র্যাব কর্মকর্তা পরিচয়ে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা করে আসছিলেন। প্রতারণার বিষয়টি আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে তাঁরা দক্ষিণখান থানার আশকোনা এলাকা থেকে তাজন ও সাইফুলের নামে ভুয়া পরিচয়পত্র তৈরি করেছেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও জানান, সাইফুলের নেতৃত্বে চক্রের সদস্যরা গত দুই বছর ধরে প্রতারণা করে আসছিলেন। সাইফুলের স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে। প্রতারণার অংশ হিসেবে নিজেকে অবিবাহিত ও র্যাব কর্মকর্তা পরিচয়ে বিয়ের জন্য ছয়জন পাত্রী দেখেছেন।
মোমেন আরও জানান, সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে দুজনের কাছ থেকে ১৫ লাখ টাকা নিয়ে ভুয়া নিয়োগপত্র দেওয়ার অভিযোগে মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানায় একটি মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
বরিশাল নগরের সিঅ্যান্ডবি রোডের বাসিন্দা সুলতান খান। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে গত বুধবার কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা করেছেন। ‘বৈষম্যবিরোধী গণমাধ্যম সাংবাদিক ফোরাম’ নামের সংগঠনের আহ্বায়ক পরিচয়ে তিনি এ মামলা করেন। এতে বরিশালের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি), সিটি করপোরেশনের ম
৭ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে দুদিনের ব্যবধানে প্রকাশ্যে কয়েক দফা ঝটিকা মিছিল করেছেন ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। এরপর তৎপর হয়েছে পুলিশ। তাঁদের ধরতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে। গত দুদিনে আওয়ামী লীগের এক নেতাসহ ছাত্রলীগ-যুবলীগের...
১১ মিনিট আগেময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণকে কেন্দ্র করে ছাত্রদল ও শিবিরকর্মীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে। তবে এতে কেউ আহত হননি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে...
১৫ মিনিট আগেবরিশাল মহানগরের চৌমাথায় সিটি করপোরেশনের স্টল বরাদ্দ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। নতুন ২৭টি স্টলের মধ্যে ৮টি বাদ রেখে বাকিগুলোর দরপত্র আহ্বান করেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি)। তবে ওই স্থানে কয়েক যুগ ধরে...
২২ মিনিট আগে