গাজীপুর প্রতিনিধি
বেশ কয়েক দিন টানা শ্রমিক বিক্ষোভের পর আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে গাজীপুরে প্রায় সব তৈরি পোশাক কারখানায় পুরোদমে উৎপাদন চলছে। সকাল থেকে শান্তিপূর্ণভাবে দলে দলে কারখানায় যোগ দিয়েছেন শ্রমিকেরা।
শিল্প কারখানা এলাকার পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে শিল্প পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা টহল জোরদার করেছেন। তবে শ্রমিক আন্দোলনের মুখে গতকাল সোমবার বন্ধ ঘোষণা করা ১৩টি কারখানা আজও বন্ধ রয়েছে।
বেশ কয়েক দিন ধরে গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী, সদর উপজেলার বাঘের বাজার ও কালিয়াকৈরের মৌচাক এলাকায় শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দিলেও আজ দুপুর পর্যন্ত কোথাও শ্রমিক বিক্ষোভ বা কোনো অপ্রীতিকর খবর পাওয়া যায়নি। সকালে যথারীতি কাজে যোগ দিয়েছেন শ্রমিকেরা।
শিল্প মালিক, শ্রমিক সূত্রে জানা গেছে, টানা কয়েক দিন শ্রমিক অসন্তোষ চলছে গাজীপুরে। সোমবার বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, কারখানা ভাঙচুরের ঘটনায় অশান্ত হয়ে পড়ে গাজীপুর শিল্পাঞ্চল। ছুটি ঘোষণা করা হয় ১৩টি কারখানায়। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে মঙ্গলবার সকাল থেকে গাজীপুর শিল্পাঞ্চলে বেশির ভাগ কারখানা খোলা রয়েছে। শান্তিপূর্ণভাবে কাজে যোগ দিয়েছেন নারী-পুরুষ শ্রমিকসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী। কারখানার নিরাপত্তায় নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মী ছাড়াও অতিরিক্ত পুলিশ কাজ করছে। এ ছাড়া রয়েছে সেনাবাহিনী ও বিজিবির টহল।
গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান আহম্মেদ বলেন, মঙ্গলবার সকাল থেকেই গাজীপুরে প্রায় সব কারখানা খোলা রয়েছে। কারখানাগুলোর উৎপাদন চলমান রয়েছে। এখনো কোনো শ্রমিক অসন্তোষের খবর পাওয়া যায়নি। কারখানা নিরাপত্তায় শিল্প পুলিশের পাশাপাশি জেলা পুলিশ, মহানগর পুলিশ কাজ করছে। বিজিবি ও সেনাবাহিনী টহল জোরদার করা হয়েছে। গতকাল বন্ধ ঘোষণা করা ১৩টি কারখানার কোনোটিই কার্যক্রমে ফেরেনি। ১৩টি কারখানা আজও বন্ধ আছে।
বেশ কয়েক দিন টানা শ্রমিক বিক্ষোভের পর আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে গাজীপুরে প্রায় সব তৈরি পোশাক কারখানায় পুরোদমে উৎপাদন চলছে। সকাল থেকে শান্তিপূর্ণভাবে দলে দলে কারখানায় যোগ দিয়েছেন শ্রমিকেরা।
শিল্প কারখানা এলাকার পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে শিল্প পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা টহল জোরদার করেছেন। তবে শ্রমিক আন্দোলনের মুখে গতকাল সোমবার বন্ধ ঘোষণা করা ১৩টি কারখানা আজও বন্ধ রয়েছে।
বেশ কয়েক দিন ধরে গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী, সদর উপজেলার বাঘের বাজার ও কালিয়াকৈরের মৌচাক এলাকায় শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দিলেও আজ দুপুর পর্যন্ত কোথাও শ্রমিক বিক্ষোভ বা কোনো অপ্রীতিকর খবর পাওয়া যায়নি। সকালে যথারীতি কাজে যোগ দিয়েছেন শ্রমিকেরা।
শিল্প মালিক, শ্রমিক সূত্রে জানা গেছে, টানা কয়েক দিন শ্রমিক অসন্তোষ চলছে গাজীপুরে। সোমবার বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, কারখানা ভাঙচুরের ঘটনায় অশান্ত হয়ে পড়ে গাজীপুর শিল্পাঞ্চল। ছুটি ঘোষণা করা হয় ১৩টি কারখানায়। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে মঙ্গলবার সকাল থেকে গাজীপুর শিল্পাঞ্চলে বেশির ভাগ কারখানা খোলা রয়েছে। শান্তিপূর্ণভাবে কাজে যোগ দিয়েছেন নারী-পুরুষ শ্রমিকসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী। কারখানার নিরাপত্তায় নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মী ছাড়াও অতিরিক্ত পুলিশ কাজ করছে। এ ছাড়া রয়েছে সেনাবাহিনী ও বিজিবির টহল।
গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান আহম্মেদ বলেন, মঙ্গলবার সকাল থেকেই গাজীপুরে প্রায় সব কারখানা খোলা রয়েছে। কারখানাগুলোর উৎপাদন চলমান রয়েছে। এখনো কোনো শ্রমিক অসন্তোষের খবর পাওয়া যায়নি। কারখানা নিরাপত্তায় শিল্প পুলিশের পাশাপাশি জেলা পুলিশ, মহানগর পুলিশ কাজ করছে। বিজিবি ও সেনাবাহিনী টহল জোরদার করা হয়েছে। গতকাল বন্ধ ঘোষণা করা ১৩টি কারখানার কোনোটিই কার্যক্রমে ফেরেনি। ১৩টি কারখানা আজও বন্ধ আছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার নলচিড়া ইউনিয়নের বদরপুর গ্রামে মুসল্লিবাড়িতে এক প্রবাসীর স্ত্রীর ঘর থেকে মাইনুল ইসলামকে আটক করা হয়। ওই বাড়িসংলগ্ন মসজিদে আগে ইমামতি করতেন মাইনুল। বাড়ি উজিরপুর উপজেলার পশ্চিম শোলক গ্রামে...
১০ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আছিয়ার ঘটনায় মামলার বিচারে যে ৯০ দিন সময় দেওয়া হয়েছে, সেটা আমরা মেনে নিয়েছি। কিন্তু সতর্ক করে দিতে চাই, এটা ৯১ দিন হলে আমরা মানব না।’
২১ মিনিট আগেবগুড়ার কাহালুতে দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে নুর ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে নির্যাতনের শিকার এক শিশুর মা বাদী হয়ে কাহালু থানায় মামলাটি করেন।
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের কালিয়াকৈরে ট্রাকচাপায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার তিনজন আরোহী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার (১৫ মার্চ) সকালে উপজেলার মোদিশুলাই এলাকার মাওনা-কালিয়াকৈর সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে