নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে রিয়াজ নামে একজনের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণিজ্য ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবং আওয়ামী লীগ নেতা নুরু মিয়াকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহরাব মাহবুব রিমান্ডে নেওয়ার এই নির্দেশ দেন।
অন্যদিকে একই আদালত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, জাসদের সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুসহ ৯ জনকে নতুন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সাবেক এই মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আসামিদের রিমান্ড এবং গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন আদালত।
সালমান এফ রহমান, আনিসুল হক, নুরু মিয়া এবং সোহানুর রহমান আজাদকে আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইর পরিদর্শক মুহাম্মদ কামরুজ্জামান সিকদার। রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন।
আইনজীবীরা রিমান্ড নামঞ্জুর চেয়ে আবেদন করেন তবে তারা শুনানি করেননি। পরে আদালত সোহানুর রহমান আজাদ ছাড়া অপর তিন আসামির দুই দিন করে রিমান্ডের আদেশ দেন। সোহানুর রহমানের রিমান্ডের বিষয়ে আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানান।
সোহানুর রহমান আজাদের পক্ষে তাঁর আইনজীবী জহিরুল ইসলাম আদালতকে জানান, আজাদ ধানমন্ডি থানার জামায়াতে ইসলামীর নেতা। তবে পুলিশ প্রতিবেদনে তাঁকে আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। পরে আদালত তাৎক্ষণিক আদেশ না দিয়ে পরে আদেশ দেবেন বলে জানান।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট রাজধানীর ধানমন্ডির সায়েন্সল্যাব এলাকা থেকে জিগাতলা এলাকায় যাওয়ার পথে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারাত্মক আহত হন মো. রিয়াজ (২৩)। দুই সপ্তাহ চিকিৎসাধীন থাকার পর ১৭ আগস্ট বিকেলে মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় নিহতের মা মোসা. শাফিয়া বেগম বাদী হয়ে ৯ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্রিক যাত্রাবাড়ী থানার পৃথক মামলায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, জাসদের সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম, সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মনিরুল ইসলাম মনু, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর আলম ও আওয়ামী লীগ নেত্রী রজনী আক্তার টুসীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
এর মধ্যে আমির হোসেন আমুকে একটি হত্যাচেষ্টা মামলায়, ইনু ও মেননকে একটি হত্যাচেষ্টা এবং দুটি হত্যা মামলায়, পলককে একটি হত্যাচেষ্টা এবং একটি হত্যা মামলায়, মনিরুল ইসলাম মনুকে দুটি হত্যা মামলায়, কামরুল ইসলাম ও আতিকুল ইসলামকে একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় এবং জাহাঙ্গীর আলম ও টুসীকে একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে রিয়াজ নামে একজনের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণিজ্য ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবং আওয়ামী লীগ নেতা নুরু মিয়াকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহরাব মাহবুব রিমান্ডে নেওয়ার এই নির্দেশ দেন।
অন্যদিকে একই আদালত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, জাসদের সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুসহ ৯ জনকে নতুন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সাবেক এই মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আসামিদের রিমান্ড এবং গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন আদালত।
সালমান এফ রহমান, আনিসুল হক, নুরু মিয়া এবং সোহানুর রহমান আজাদকে আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইর পরিদর্শক মুহাম্মদ কামরুজ্জামান সিকদার। রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন।
আইনজীবীরা রিমান্ড নামঞ্জুর চেয়ে আবেদন করেন তবে তারা শুনানি করেননি। পরে আদালত সোহানুর রহমান আজাদ ছাড়া অপর তিন আসামির দুই দিন করে রিমান্ডের আদেশ দেন। সোহানুর রহমানের রিমান্ডের বিষয়ে আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানান।
সোহানুর রহমান আজাদের পক্ষে তাঁর আইনজীবী জহিরুল ইসলাম আদালতকে জানান, আজাদ ধানমন্ডি থানার জামায়াতে ইসলামীর নেতা। তবে পুলিশ প্রতিবেদনে তাঁকে আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। পরে আদালত তাৎক্ষণিক আদেশ না দিয়ে পরে আদেশ দেবেন বলে জানান।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট রাজধানীর ধানমন্ডির সায়েন্সল্যাব এলাকা থেকে জিগাতলা এলাকায় যাওয়ার পথে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারাত্মক আহত হন মো. রিয়াজ (২৩)। দুই সপ্তাহ চিকিৎসাধীন থাকার পর ১৭ আগস্ট বিকেলে মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় নিহতের মা মোসা. শাফিয়া বেগম বাদী হয়ে ৯ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্রিক যাত্রাবাড়ী থানার পৃথক মামলায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, জাসদের সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম, সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মনিরুল ইসলাম মনু, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর আলম ও আওয়ামী লীগ নেত্রী রজনী আক্তার টুসীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
এর মধ্যে আমির হোসেন আমুকে একটি হত্যাচেষ্টা মামলায়, ইনু ও মেননকে একটি হত্যাচেষ্টা এবং দুটি হত্যা মামলায়, পলককে একটি হত্যাচেষ্টা এবং একটি হত্যা মামলায়, মনিরুল ইসলাম মনুকে দুটি হত্যা মামলায়, কামরুল ইসলাম ও আতিকুল ইসলামকে একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় এবং জাহাঙ্গীর আলম ও টুসীকে একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
স্থানীয়রা জানান, লোহার রিংয়ের সঙ্গে মিহি সুতো দিয়ে তৈরি এই জালে আটকা পড়ে শুধু মাছ নয়, শামুক-ঝিনুক, ব্যাঙ, কাঁকড়া, সাপ, কুচিয়াসহ বহু জলজ প্রাণি মারা যাচ্ছে। ফলে মিঠাপানির মাছসহ জীববৈচিত্র্য ভয়াবহ সংকটে পড়েছে।
৪২ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের আমলে রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামবিদ্বেষ হয়েছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, এই রাষ্ট্রে ইসলামের পক্ষে কেউ দাঁড়ালেই তার বিরুদ্ধে জঙ্গি ট্যাগ দেওয়া হয়েছে, মৌলবাদী ট্যাগ দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ নিজেরা বলে অসাম্প্রদায়িক, নিজেরা বলে তারা ধর্মনিরপেক্ষ।
১ ঘণ্টা আগেনিহত তরুণীর নাম আরফা বেগম (১৮)। তিনি মহেশখালী উপজেলার শাপলাপুর ইউনিয়নের বারইয়াপাড়া গ্রামের মোক্তার আহমদের মেয়ে। আহত ব্যক্তিদের নাম তাৎক্ষণিক জানা সম্ভব হয়নি। তাঁদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি।
৬ ঘণ্টা আগে