নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টুজি কিংবা থ্রিজি নেটওয়ার্কই যেখানে ঠিকমতো কাভারেজ পায় না, সেখানে ফোরজি বা ফাইভজি কতটা কার্যকর হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘আমি বুঝাইতেই পারি না, টুজি না হয় আরও কিছুদিন থাকবে, থ্রিজি মারা গেছে। আমরা ফোরজির যুগে পৌঁছে গেছি।’
রোববার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস-২০২২ উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘২০১৮ সালে আমরা স্পেকট্রাম (তরঙ্গ) নিলাম করেছিলাম। সেটা ছিল ফোরজির জন্য। সেটার অগ্রগতি কিছুদিন আটকা ছিল করোনার কারণে। কিন্তু আমি টেলকো কোম্পানিগুলোকে অনুরোধ করেছিলাম, আপনারা এখন এটা রোল অন করেন। এখন আমার কাছে যা তথ্য আছে, সেটা অনুযায়ী দেশের ৯৮ ভাগ জায়গায় ফোরজি বিস্তার লাভ করেছে। এটা অসাধারণ অর্জন বলে আমি মনে করি। এর জন্য টেলকো কোম্পানিগুলোকে বিশেষ ধন্যবাদ জানাই।’
টেলিকমিউনিকেশন খাতের উন্নতি তুলে ধরতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সরকারি খাতে সাবমেরিন কার্যক্রমের বিস্তৃতি ঘটাতে পেরেছি এবং সেটার যথাসাধ্য ব্যবহার করার চেষ্টা করছি। কিন্তু আমরা কেবল সরকারি কার্যক্রমেই জাতির অগ্রগতি সীমাবদ্ধ রাখব না। সে কারণে বেসরকারি পর্যায়ে সাবমেরিন সংযোগ চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে বেসরকারি খাত আইসিটি লাইসেন্স নিয়ে বাংলাদেশে ১৩০০ জিবির মতো ব্যান্ডউইথ সরবরাহ করছে। আমাদের দুইটা সাবমেরিন থেকে সৌদি টেলিকমকে ৬০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ দিচ্ছি। আরও এক টেরাবাইটের জন্য তারা দেনদরবার করছে। সৌদির মতো মালয়েশিয়াও ব্যান্ডউইথ নেওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে আছে।’
এ বছরের বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তি ও স্বাস্থ্যসম্মত বার্ধক্যের জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তি’। এই প্রতিপাদ্য নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘বয়স্ক মানুষদের জন্য ডিজিটাল সেবা সহজ ও সাবলীল করতে আমরা নানা ধরনের পদক্ষেপ হাতে নিয়েছি। আমাদের দেশের একটি বড় অংশ এখন বার্ধক্যে পৌঁছে গেছে এবং তারা বেশির ভাগই ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের বাইরে। এ জন্য তারা যেন ডিজিটাল সেবাগুলো সহজে নিতে পারে, তারই প্রয়াস চালাচ্ছি আমার।’
আলোচনা সভায় লিখিত বক্তব্যে টেলিকমিউনিকেশন খাতের উন্নয়ন কার্যক্রমের বিবরণ তুলে ধরেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যামসুন্দর শিকদার।
ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
টুজি কিংবা থ্রিজি নেটওয়ার্কই যেখানে ঠিকমতো কাভারেজ পায় না, সেখানে ফোরজি বা ফাইভজি কতটা কার্যকর হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘আমি বুঝাইতেই পারি না, টুজি না হয় আরও কিছুদিন থাকবে, থ্রিজি মারা গেছে। আমরা ফোরজির যুগে পৌঁছে গেছি।’
রোববার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস-২০২২ উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘২০১৮ সালে আমরা স্পেকট্রাম (তরঙ্গ) নিলাম করেছিলাম। সেটা ছিল ফোরজির জন্য। সেটার অগ্রগতি কিছুদিন আটকা ছিল করোনার কারণে। কিন্তু আমি টেলকো কোম্পানিগুলোকে অনুরোধ করেছিলাম, আপনারা এখন এটা রোল অন করেন। এখন আমার কাছে যা তথ্য আছে, সেটা অনুযায়ী দেশের ৯৮ ভাগ জায়গায় ফোরজি বিস্তার লাভ করেছে। এটা অসাধারণ অর্জন বলে আমি মনে করি। এর জন্য টেলকো কোম্পানিগুলোকে বিশেষ ধন্যবাদ জানাই।’
টেলিকমিউনিকেশন খাতের উন্নতি তুলে ধরতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সরকারি খাতে সাবমেরিন কার্যক্রমের বিস্তৃতি ঘটাতে পেরেছি এবং সেটার যথাসাধ্য ব্যবহার করার চেষ্টা করছি। কিন্তু আমরা কেবল সরকারি কার্যক্রমেই জাতির অগ্রগতি সীমাবদ্ধ রাখব না। সে কারণে বেসরকারি পর্যায়ে সাবমেরিন সংযোগ চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে বেসরকারি খাত আইসিটি লাইসেন্স নিয়ে বাংলাদেশে ১৩০০ জিবির মতো ব্যান্ডউইথ সরবরাহ করছে। আমাদের দুইটা সাবমেরিন থেকে সৌদি টেলিকমকে ৬০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ দিচ্ছি। আরও এক টেরাবাইটের জন্য তারা দেনদরবার করছে। সৌদির মতো মালয়েশিয়াও ব্যান্ডউইথ নেওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে আছে।’
এ বছরের বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তি ও স্বাস্থ্যসম্মত বার্ধক্যের জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তি’। এই প্রতিপাদ্য নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘বয়স্ক মানুষদের জন্য ডিজিটাল সেবা সহজ ও সাবলীল করতে আমরা নানা ধরনের পদক্ষেপ হাতে নিয়েছি। আমাদের দেশের একটি বড় অংশ এখন বার্ধক্যে পৌঁছে গেছে এবং তারা বেশির ভাগই ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের বাইরে। এ জন্য তারা যেন ডিজিটাল সেবাগুলো সহজে নিতে পারে, তারই প্রয়াস চালাচ্ছি আমার।’
আলোচনা সভায় লিখিত বক্তব্যে টেলিকমিউনিকেশন খাতের উন্নয়ন কার্যক্রমের বিবরণ তুলে ধরেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যামসুন্দর শিকদার।
ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ঈদুল আজহায় জমে উঠেছে ঢাকা ও আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর থেকে ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রে দর্শনার্থীরা আশা শুরু করে দিয়েছে। কোরবানি ঈদের দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যাটা কম থাকলেও সন্ধ্যার পরে লোকসমাগম বেশি হবে বলে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন
১১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
১৭ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগেঈদের চার দিন পর মেয়ের বিয়ে, তাই ঈদের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারার অটোচালক জানে আলম। করেছেন আত্মীয়–স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনাও। হঠাৎ ঈদের দিন সকালে লাগা আগুন থেকে কোনো রকম প্রাণে বাঁচলেও সংসারের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
২৩ মিনিট আগে