নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিরাপদ সড়কের জন্য আলাদা আইনের দাবি জানিয়েছে রোড সেফটি কোয়ালিশন বাংলাদেশ। আজ সোমবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে ৭ম জাতিসংঘ বৈশ্বিক নিরাপদ সড়ক সপ্তাহ—২০২৩ উপলক্ষ্যে সংবাদ প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে সম্মেলনে করে এ দাবি জানান ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ এর চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন।
সংবাদ সম্মেলনে রোড সেফটি কোয়ালিশন বাংলাদেশের সদস্য সংস্থা হিসেবে ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ এর চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
এ সময় তিনি বলেন, ‘বিদ্যমান সড়ক পরিবহণ আইনে নিরাপদ সড়ক ও সড়ক নিরাপত্তার বিষয়টি নেই বললেই চলে। এজন্য জাতিসংঘ নির্ধারিত স্ট্যান্ডার্ড মেনে নিরাপদ সড়ক আইন প্রণয়নের দাবি জানাচ্ছি আমরা। এ বছরের রোড সেইফটি সপ্তাহের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে টেকসই যাতায়াত, বিশেষ করে পায়ে হাঁটা পথ, সাইক্লিং ও গণপরিবহনের ব্যবহার বাড়াতে বিশেষ বিনিয়োগ করা।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইলিয়াস কাঞ্চন আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন একজন চালক একটানা সর্বোচ্চ ৫ ঘণ্টার বেশি যেন গাড়ি না চালান। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশই বাস্তবায়ন করা যাচ্ছে না। এমনকি এই নির্দেশনা এখনো আইনেও অন্তর্ভুক্ত করা যায়নি। সুতরাং আমাদের সবাই মিলে এই বিষয়গুলোতে কাজ করতে হবে।’
ক্ষতিপূরণের বিষয়ে আজকের পত্রিকার প্রশ্নের জবাবে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয় না। সামনে নিরাপদ সড়ক আইন প্রণয়ন হলে আহত ও নিহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি যেন অন্তর্ভুক্ত করা হয় সেটা আমরা চাই। এ বিষয়টি আইন প্রণয়নের আগে স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে সরকারের আলোচনার সময় সাংবাদিকদের পক্ষ থেকেও যদি উত্থাপন করা হয়, তাহলে বিষয়টি আরও জোরালো হবে।’
আর ব্র্যাকের সড়ক নিরাপত্তা কর্মসূচির প্রোগ্রাম ম্যানেজার এম খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘২০১৮ সালের সড়ক পরিবহণ আইনে একটি তহবিল গঠনের কথা বলা হয়েছে। সেখানে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা তার পরিবারের জন্য সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সেই তহবিল আজও গঠন করা হয়নি। আমরা চাই সেটি বাস্তবায়ন করা হোক।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আরটিআই প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ ইউনিটের রোড সেইফটি প্রকল্পের ম্যানেজার কাজী বোরহান উদ্দিনসহ অন্যরা
নিরাপদ সড়কের জন্য আলাদা আইনের দাবি জানিয়েছে রোড সেফটি কোয়ালিশন বাংলাদেশ। আজ সোমবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে ৭ম জাতিসংঘ বৈশ্বিক নিরাপদ সড়ক সপ্তাহ—২০২৩ উপলক্ষ্যে সংবাদ প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে সম্মেলনে করে এ দাবি জানান ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ এর চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন।
সংবাদ সম্মেলনে রোড সেফটি কোয়ালিশন বাংলাদেশের সদস্য সংস্থা হিসেবে ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ এর চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
এ সময় তিনি বলেন, ‘বিদ্যমান সড়ক পরিবহণ আইনে নিরাপদ সড়ক ও সড়ক নিরাপত্তার বিষয়টি নেই বললেই চলে। এজন্য জাতিসংঘ নির্ধারিত স্ট্যান্ডার্ড মেনে নিরাপদ সড়ক আইন প্রণয়নের দাবি জানাচ্ছি আমরা। এ বছরের রোড সেইফটি সপ্তাহের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে টেকসই যাতায়াত, বিশেষ করে পায়ে হাঁটা পথ, সাইক্লিং ও গণপরিবহনের ব্যবহার বাড়াতে বিশেষ বিনিয়োগ করা।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইলিয়াস কাঞ্চন আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন একজন চালক একটানা সর্বোচ্চ ৫ ঘণ্টার বেশি যেন গাড়ি না চালান। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশই বাস্তবায়ন করা যাচ্ছে না। এমনকি এই নির্দেশনা এখনো আইনেও অন্তর্ভুক্ত করা যায়নি। সুতরাং আমাদের সবাই মিলে এই বিষয়গুলোতে কাজ করতে হবে।’
ক্ষতিপূরণের বিষয়ে আজকের পত্রিকার প্রশ্নের জবাবে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয় না। সামনে নিরাপদ সড়ক আইন প্রণয়ন হলে আহত ও নিহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি যেন অন্তর্ভুক্ত করা হয় সেটা আমরা চাই। এ বিষয়টি আইন প্রণয়নের আগে স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে সরকারের আলোচনার সময় সাংবাদিকদের পক্ষ থেকেও যদি উত্থাপন করা হয়, তাহলে বিষয়টি আরও জোরালো হবে।’
আর ব্র্যাকের সড়ক নিরাপত্তা কর্মসূচির প্রোগ্রাম ম্যানেজার এম খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘২০১৮ সালের সড়ক পরিবহণ আইনে একটি তহবিল গঠনের কথা বলা হয়েছে। সেখানে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা তার পরিবারের জন্য সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সেই তহবিল আজও গঠন করা হয়নি। আমরা চাই সেটি বাস্তবায়ন করা হোক।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আরটিআই প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ ইউনিটের রোড সেইফটি প্রকল্পের ম্যানেজার কাজী বোরহান উদ্দিনসহ অন্যরা
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৭ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৭ ঘণ্টা আগে