হাসপাতালের সার্জারি এবং মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসাধীন রোগীদের ৪৮ দশমিক ৪ শতাংশ মানসিক সমস্যায় ভোগেন। মেডিসিন অনুষদে ভর্তি রোগীদের মধ্যে ৫৫.৩ শতাংশ এবং সার্জারি অনুষদের বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি ৩৯.৩ শতাংশ রোগী মানসিক রোগে ভোগেন। যাদের মধ্যে ৫৪ দশমিক ৮ শতাংশ পুরুষ ও ৪৫ দশমিক ২ শতাংশ নারী।
আজ শনিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববাদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ‘মানসিক স্বাস্থ্য, সর্বজনীন মানবাধিকার’ শীর্ষক গবেষণা ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়।
বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিলন হলে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে মনোরোগ বিদ্যা বিভাগ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।
গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, ৫১ থেকে ৬৫ বছর বয়সী রোগীদের মধ্যে ৩৩ দশমিক ৩ শতাংশ এবং ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সী রোগীদের ১৯ শতাংশই মানসিক রোগে আক্রান্ত। শঙ্কার বিষয় হলো বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি রোগীদের ৩ দশমিক ৬ শতাংশ রোগীকে মনোরোগ বিদ্যা বিভাগে রেফার্ড করা হয়েছে।
গবেষণায় বলা হয়, সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্য নিশ্চিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিসিন, সার্জারি এবং অ্যালাইড এর ২৪টি বিভাগে ভর্তি রোগীদের উপর এ গবেষণা পরিচালিত হয়। এসব বিভাগে চিকিৎসা নেওয়া ৩৪৭ জন রোগীর তথ্যের ভিত্তিতে এ গবেষণা তৈরি করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, এ গবেষণার মাধ্যমে রোগীর চিকিৎসা সংশ্লিষ্টরা সচেতন হবেন। চিকিৎসকরা হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীর সেবার বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনানুযায়ী দ্রুত অন্য বিভাগের চিকিৎসার জন্য রেফারেল দেবেন। রেফারেলকৃত রোগীরা যাতে দ্রুত সেবা পায় সেদিকে সংশ্লিষ্টদের নজর দিতে হবে। তিনি বলেন, ভালো থাকার জন্য দিন শেষে সবাই একটু হাসুন, অপরের হৃদয়ের সহানুভূতি নিজের হৃদয় দিয়ে বুঝে পরিবারের সদস্যসহ সবার সঙ্গে আন্তরিকতার সঙ্গে কথা বলুন। আমাদের মনে রাখতে হবে, মানসিক সুস্থতা ছাড়া শারীরিক সুস্থতা সম্ভব না।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগ বিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. নাহিদ মাহাজাবিন মোর্শেদ। এ সময় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন, নার্সিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বনিক, প্রখ্যাত মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মুহিত কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
হাসপাতালের সার্জারি এবং মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসাধীন রোগীদের ৪৮ দশমিক ৪ শতাংশ মানসিক সমস্যায় ভোগেন। মেডিসিন অনুষদে ভর্তি রোগীদের মধ্যে ৫৫.৩ শতাংশ এবং সার্জারি অনুষদের বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি ৩৯.৩ শতাংশ রোগী মানসিক রোগে ভোগেন। যাদের মধ্যে ৫৪ দশমিক ৮ শতাংশ পুরুষ ও ৪৫ দশমিক ২ শতাংশ নারী।
আজ শনিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববাদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ‘মানসিক স্বাস্থ্য, সর্বজনীন মানবাধিকার’ শীর্ষক গবেষণা ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়।
বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিলন হলে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে মনোরোগ বিদ্যা বিভাগ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।
গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, ৫১ থেকে ৬৫ বছর বয়সী রোগীদের মধ্যে ৩৩ দশমিক ৩ শতাংশ এবং ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সী রোগীদের ১৯ শতাংশই মানসিক রোগে আক্রান্ত। শঙ্কার বিষয় হলো বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি রোগীদের ৩ দশমিক ৬ শতাংশ রোগীকে মনোরোগ বিদ্যা বিভাগে রেফার্ড করা হয়েছে।
গবেষণায় বলা হয়, সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্য নিশ্চিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিসিন, সার্জারি এবং অ্যালাইড এর ২৪টি বিভাগে ভর্তি রোগীদের উপর এ গবেষণা পরিচালিত হয়। এসব বিভাগে চিকিৎসা নেওয়া ৩৪৭ জন রোগীর তথ্যের ভিত্তিতে এ গবেষণা তৈরি করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, এ গবেষণার মাধ্যমে রোগীর চিকিৎসা সংশ্লিষ্টরা সচেতন হবেন। চিকিৎসকরা হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীর সেবার বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনানুযায়ী দ্রুত অন্য বিভাগের চিকিৎসার জন্য রেফারেল দেবেন। রেফারেলকৃত রোগীরা যাতে দ্রুত সেবা পায় সেদিকে সংশ্লিষ্টদের নজর দিতে হবে। তিনি বলেন, ভালো থাকার জন্য দিন শেষে সবাই একটু হাসুন, অপরের হৃদয়ের সহানুভূতি নিজের হৃদয় দিয়ে বুঝে পরিবারের সদস্যসহ সবার সঙ্গে আন্তরিকতার সঙ্গে কথা বলুন। আমাদের মনে রাখতে হবে, মানসিক সুস্থতা ছাড়া শারীরিক সুস্থতা সম্ভব না।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগ বিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. নাহিদ মাহাজাবিন মোর্শেদ। এ সময় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন, নার্সিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বনিক, প্রখ্যাত মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মুহিত কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৩ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৪ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৪ ঘণ্টা আগে