নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কয়েক দফা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের পর আন্দোলনের মুখে অবশেষে শিক্ষার্থীদের মাইগ্রেশনের দাবি মেনে নিয়েছে অনুমোদনহীন কেয়ার মেডিকেল কলেজ। রাজধানীর কলেজগেটে কলেজটির সামনে রাতভর অবস্থানের পর ভোরে মাইগ্রেশনের স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করেন কলেজের প্রিন্সিপাল অধ্যাপক ডা. পারভিন ফাতেমা।
আজ রোববার সকালে কেয়ার মেডিকেল কলেজের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী সিলভিয়া মীম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান।
শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার শঙ্কায় মাইগ্রেশনের দাবিতে গত তিন সপ্তাহ ধরে আন্দোলন করছেন কেয়ার মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে মানববন্ধন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে স্মারকলিপি ও গতকাল শনিবার প্রেসক্লাবের সামনেও মানববন্ধন করেন তাঁরা।
পুলিশের সঙ্গে কলেজ কর্তৃপক্ষের আলোচনায় সমাধানের প্রতিশ্রুতি দিলেও গড়িমসি করেন অধ্যাপক পারভিন ফাতেমা। পরে শনিবার সন্ধ্যা থেকে দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত প্রিন্সিপালের কক্ষের সামনে অবস্থান নেন শতাধিক শিক্ষার্থী। এ সময় দরজা লক করে ভেতরেই ছিলেন প্রিন্সিপাল।
রাতভর আন্দোলনের পর ভোর সাড়ে ৪টার দিকে মাইগ্রেশনের স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করতে রাজি হন কলেজপ্রধান। ফলে অন্য কলেজে স্থানান্তর হতে আর বাধা রইল না শিক্ষা কার্যক্রম অনিশ্চয়তায় থাকা প্রায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর।
সিলভিয়া মীম জানান, ‘তিন সপ্তাহ ধরে আমরা আন্দোলন করছি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে স্মারকলিপি দিয়েছি, কিন্তু কোনো সমাধান হচ্ছিল না। গত সপ্তাহে পুলিশ কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসে দাবি মেনে পেপারে স্বাক্ষর দেওয়ার কথা জানান কলেজের চেয়ারম্যান। শেষ মুহূর্তে এসে বাদ সাধেন। ফলে আমরা আবারও আন্দোলনে নামতে বাধ্য হই। শনিবার সারা রাত ওনার (প্রিন্সিপাল) কক্ষের সামনে অবস্থান নিলে ভোর ৪টার দিকে তাঁর ছেলে আসেন। জানানো হয়, দাবি মেনে নিয়েছেন প্রিন্সিপাল। পরে সাড়ে ৪টার দিকে মাইগ্রেশনের স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করেন প্রিন্সিপাল।
এই শিক্ষার্থী বলেন, আরও কিছু কাগজপত্র লাগবে। সেগুলো নিয়ে আজকালের মধ্যেই আমরা এই স্মারকলিপি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে জমা দেব। আশা করি দ্রুত সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।
শিক্ষার্থীরা জানান, নীতিমালা ও অবকাঠামো না থাকার পরও এই কলেজে তাদের ভর্তি নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে কলেজটিতে বিভিন্ন বর্ষের মোট ১৪২ জন শিক্ষার্থী আছেন। এর মধ্যে ২০১৭-১৮ বর্ষের ৫০ জন, ২০১৮-১৯-এর ৫ জন, ২০১৯-২০-এর ৪৯ জন এবং ২০২০-২১ সেশনের ৩৮ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন।
কয়েক দফা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের পর আন্দোলনের মুখে অবশেষে শিক্ষার্থীদের মাইগ্রেশনের দাবি মেনে নিয়েছে অনুমোদনহীন কেয়ার মেডিকেল কলেজ। রাজধানীর কলেজগেটে কলেজটির সামনে রাতভর অবস্থানের পর ভোরে মাইগ্রেশনের স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করেন কলেজের প্রিন্সিপাল অধ্যাপক ডা. পারভিন ফাতেমা।
আজ রোববার সকালে কেয়ার মেডিকেল কলেজের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী সিলভিয়া মীম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান।
শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার শঙ্কায় মাইগ্রেশনের দাবিতে গত তিন সপ্তাহ ধরে আন্দোলন করছেন কেয়ার মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে মানববন্ধন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে স্মারকলিপি ও গতকাল শনিবার প্রেসক্লাবের সামনেও মানববন্ধন করেন তাঁরা।
পুলিশের সঙ্গে কলেজ কর্তৃপক্ষের আলোচনায় সমাধানের প্রতিশ্রুতি দিলেও গড়িমসি করেন অধ্যাপক পারভিন ফাতেমা। পরে শনিবার সন্ধ্যা থেকে দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত প্রিন্সিপালের কক্ষের সামনে অবস্থান নেন শতাধিক শিক্ষার্থী। এ সময় দরজা লক করে ভেতরেই ছিলেন প্রিন্সিপাল।
রাতভর আন্দোলনের পর ভোর সাড়ে ৪টার দিকে মাইগ্রেশনের স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করতে রাজি হন কলেজপ্রধান। ফলে অন্য কলেজে স্থানান্তর হতে আর বাধা রইল না শিক্ষা কার্যক্রম অনিশ্চয়তায় থাকা প্রায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর।
সিলভিয়া মীম জানান, ‘তিন সপ্তাহ ধরে আমরা আন্দোলন করছি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে স্মারকলিপি দিয়েছি, কিন্তু কোনো সমাধান হচ্ছিল না। গত সপ্তাহে পুলিশ কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসে দাবি মেনে পেপারে স্বাক্ষর দেওয়ার কথা জানান কলেজের চেয়ারম্যান। শেষ মুহূর্তে এসে বাদ সাধেন। ফলে আমরা আবারও আন্দোলনে নামতে বাধ্য হই। শনিবার সারা রাত ওনার (প্রিন্সিপাল) কক্ষের সামনে অবস্থান নিলে ভোর ৪টার দিকে তাঁর ছেলে আসেন। জানানো হয়, দাবি মেনে নিয়েছেন প্রিন্সিপাল। পরে সাড়ে ৪টার দিকে মাইগ্রেশনের স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করেন প্রিন্সিপাল।
এই শিক্ষার্থী বলেন, আরও কিছু কাগজপত্র লাগবে। সেগুলো নিয়ে আজকালের মধ্যেই আমরা এই স্মারকলিপি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে জমা দেব। আশা করি দ্রুত সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।
শিক্ষার্থীরা জানান, নীতিমালা ও অবকাঠামো না থাকার পরও এই কলেজে তাদের ভর্তি নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে কলেজটিতে বিভিন্ন বর্ষের মোট ১৪২ জন শিক্ষার্থী আছেন। এর মধ্যে ২০১৭-১৮ বর্ষের ৫০ জন, ২০১৮-১৯-এর ৫ জন, ২০১৯-২০-এর ৪৯ জন এবং ২০২০-২১ সেশনের ৩৮ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন।
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে সোহায়েত হোসেন (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার বদরখালী ইউনিয়নের আজমনগর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। সোহায়েত বদরখালী ইউনিয়নের মগনামাপাড়া গ্রামের নুরুল আজিজের পুত্র।
১ ঘণ্টা আগেখুলনার দিঘলিয়া উপজেলার বারাকপুর ইউনিয়নের নন্দন প্রতাপ এলাকায় আল-আমীন শিকদার (৩৩) নামের এক ভ্যানচালককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত আল আমিন ওই গ্রামের কাওসার শিকদারের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করে দিঘলিয়ার কামারগাতী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই জামিল বলেন, আজ শনিবার ভোর আনুমানিক সাড়ে...
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ অঞ্চলের প্রাচীন পুরাকীর্তি সমূহ সুরক্ষার লক্ষ্যে নাগরিক দায়বদ্ধতা থেকে ‘পুরাকীর্তি সুরক্ষা কমিটি, ময়মনসিংহ অঞ্চল’ নামে একটি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে নগরীর মালগুদাম এলাকায় এক আলোচনার মাধ্যমে ২৮ সদস্য নিয়ে এ কমিটি করা হয়। কমিটিতে ১০ জন সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য...
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে দেশীয় তৈরি দুইটি ওয়ান শুটার গানসহ দুই যুবককে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আইনি প্রক্রিয়া শেষে আজ শনিবার বেলা ১১টায় তাদের জেল হাজতে পাঠানো হয় বলে জানিয়েছেন সিরাজগঞ্জ ডিবি পুলিশের (ওসি) একরামুল হোসাইন। এর আগে গতকাল শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে বেলকুচি উপজেলার জামতৈল...
২ ঘণ্টা আগে