নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জ এর স্বত্বাধিকারী সোনিয়া মেহজাবিন ও পৃষ্ঠপোষক শেখ সোহেল রানাসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্যাহর আদালতে পুরনো পল্টনের বাসিন্দা ব্যবসায়ী গাজী ফিরোজ কায়ছার এই মামলা দায়ের করেন।
অন্য যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তারা হলেন- সোনিয়া মেহজাবিনের স্বামী ও ই-অরেঞ্জ এর প্রধান উপদেষ্টা ও পরিচালক মাসকুর রহমান সুমন, পরিচালক আমানুল্লাহ চৌধুরী, জায়েদুল ফিরোজ এবং নাজনীন নাহার বিথী।
আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়ে প্রত্যেককে আদালতে আগামী ২৯ ডিসেম্বর হাজির হওয়ার জন্য সমন জারির নির্দেশ দেন।
বাদী পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট গাজী হাসান মাহমুদ, সেঁজুতি ঘোষ ও কাজল রায়। আইনজীবীরা মামলা দায়েরের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ই-অরেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে আসামিরা লোক দেখানো প্রলোভেনের মাধ্যমে ডিসকাউন্ট ঘোষণা করে স্বল্প মূল্যে বিভিন্ন পণ্য বিক্রয়ের জন্য বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেন।
বাদী অভিযুক্ত আসামিদের এরূপ বিজ্ঞাপনে বিশ্বাস স্থাপন করে ২০২১ সালের ২৩ মে ১৫০ সিসি বাজাস পালসার মোটরসাইকেল, একই বছরের ২ জুন ১২৫ সিসি বাজাজ ডিসকভার মোটরসাইকেল ও একটি ল্যাপটপ, ৩ জুন বাজাজ পালসার ১৫০ সিসির আরেকটি মোটরসাইকেল ক্রয়ের জন্য মোট পাঁচ লাখ ৮৫ হাজা ৯০০টাকা অনলাইন লেনদেন বাবদ পরিশোধ করেন।
পরবর্তী ৪৫ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহের কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত উক্ত পণ্য বাঁদিকে সরবরাহ করেনি ই-অরেঞ্জ প্রতিষ্ঠান।
গত ১৪ নভেম্বর ই অরেঞ্জের গুলশানের কার্যালয় বাদী যোগাযোগ করলে তাকে ভয়-ভীতি দেখানো হয় এবং টাকা আর পরিশোধ করবেন না বলে উপস্থিত কর্মকর্তারা জানান।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জ এর স্বত্বাধিকারী সোনিয়া মেহজাবিন ও পৃষ্ঠপোষক শেখ সোহেল রানাসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্যাহর আদালতে পুরনো পল্টনের বাসিন্দা ব্যবসায়ী গাজী ফিরোজ কায়ছার এই মামলা দায়ের করেন।
অন্য যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তারা হলেন- সোনিয়া মেহজাবিনের স্বামী ও ই-অরেঞ্জ এর প্রধান উপদেষ্টা ও পরিচালক মাসকুর রহমান সুমন, পরিচালক আমানুল্লাহ চৌধুরী, জায়েদুল ফিরোজ এবং নাজনীন নাহার বিথী।
আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়ে প্রত্যেককে আদালতে আগামী ২৯ ডিসেম্বর হাজির হওয়ার জন্য সমন জারির নির্দেশ দেন।
বাদী পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট গাজী হাসান মাহমুদ, সেঁজুতি ঘোষ ও কাজল রায়। আইনজীবীরা মামলা দায়েরের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ই-অরেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে আসামিরা লোক দেখানো প্রলোভেনের মাধ্যমে ডিসকাউন্ট ঘোষণা করে স্বল্প মূল্যে বিভিন্ন পণ্য বিক্রয়ের জন্য বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেন।
বাদী অভিযুক্ত আসামিদের এরূপ বিজ্ঞাপনে বিশ্বাস স্থাপন করে ২০২১ সালের ২৩ মে ১৫০ সিসি বাজাস পালসার মোটরসাইকেল, একই বছরের ২ জুন ১২৫ সিসি বাজাজ ডিসকভার মোটরসাইকেল ও একটি ল্যাপটপ, ৩ জুন বাজাজ পালসার ১৫০ সিসির আরেকটি মোটরসাইকেল ক্রয়ের জন্য মোট পাঁচ লাখ ৮৫ হাজা ৯০০টাকা অনলাইন লেনদেন বাবদ পরিশোধ করেন।
পরবর্তী ৪৫ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহের কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত উক্ত পণ্য বাঁদিকে সরবরাহ করেনি ই-অরেঞ্জ প্রতিষ্ঠান।
গত ১৪ নভেম্বর ই অরেঞ্জের গুলশানের কার্যালয় বাদী যোগাযোগ করলে তাকে ভয়-ভীতি দেখানো হয় এবং টাকা আর পরিশোধ করবেন না বলে উপস্থিত কর্মকর্তারা জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে