মাদারীপুর প্রতিনিধি
বাংলাদেশি বন্ধুকে দেখতে সৌদি আরব থেকে মাদারীপুরে এসেছেন এক দম্পতি। আজ শুক্রবার দুপুরে মাদারীপুর শহরের পৌরসভার কুকরাইল এলাকায় সুমন মিয়ার বাড়িতে যান তাঁরা। তাঁদের দেখতে প্রতিবেশীরা ভিড় করেন।
শুক্রবার (১৩ জুন) দুপুরে মাদারীপুর শহরের একটি আবাসিক হোটেল থেকে সুমনের বাড়িতে যান সৌদি আরবের নাগরিক হুমুদ দায়ফাল্লা আলওথাইবি ও তাঁর স্ত্রী সাহাব মোহাম্মদ গ্রেইনি। তাঁরা সুমনের একটি সাততলা ভবন উদ্বোধন করেন।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে সৌদি আরবের রিয়াদে ঠিকাদারি কাজ শুরু করেন মাদারীপুর সদর উপজেলার মাদ্রা গ্রামের সুমন মিয়া। কাজের সুবাদে সৌদি আরবের বড় ব্যবসায়ী হুমুদ দায়ফাল্লা আলওথাইবির সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব হয়। পরে ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। সুমন দেশে এসে মাদারীপুরের কুকরাইল এলাকায় জায়গা কিনে বাড়ি নির্মাণ শুরু করেন। তবে জীবিকার তাগিদে তিনি আবারও ফিরে যান সৌদি আরবে।
বন্ধুর নতুন বাড়ি দেখতে ওই আলওথাইবি আগ্রহী ছিলেন। গত বুধবার (১১ জুন) স্ত্রীকে নিয়ে তিনি বাংলাদেশে আসেন। পরে মাদারীপুর শহরের একটি আবাসিক হোটেলে ওঠেন তাঁরা। সেখান থেকে আজ কুকরাইল এলাকায় সুমনের বাড়ি যান। আগামী রোববার (১৫ জুন) তাঁরা সৌদি আরবে ফিরে যাবেন।
সৌদি আরবের নাগরিক হুমুদ দায়ফাল্লা আলওথাইবি জানান, তিনি প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসেছেন। তা-ও আবার স্ত্রীকে নিয়ে। এখানকার মানুষের অ্যাপায়নে তাঁরা মুগ্ধ। তাঁদের অনেক ভালো লেগেছে। তাই আবার বাংলাদেশে ঘুরতে আসবেন বলে জানান।
সৌদিপ্রবাসী সুমন মিয়া বলেন, ভালো সম্পর্ক ও বন্ধুত্ব থাকার কারণে এত দূর থেকে বাংলাদেশে ছুটে এসেছেন তাঁর সৌদির বন্ধু।
বাংলাদেশি বন্ধুকে দেখতে সৌদি আরব থেকে মাদারীপুরে এসেছেন এক দম্পতি। আজ শুক্রবার দুপুরে মাদারীপুর শহরের পৌরসভার কুকরাইল এলাকায় সুমন মিয়ার বাড়িতে যান তাঁরা। তাঁদের দেখতে প্রতিবেশীরা ভিড় করেন।
শুক্রবার (১৩ জুন) দুপুরে মাদারীপুর শহরের একটি আবাসিক হোটেল থেকে সুমনের বাড়িতে যান সৌদি আরবের নাগরিক হুমুদ দায়ফাল্লা আলওথাইবি ও তাঁর স্ত্রী সাহাব মোহাম্মদ গ্রেইনি। তাঁরা সুমনের একটি সাততলা ভবন উদ্বোধন করেন।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে সৌদি আরবের রিয়াদে ঠিকাদারি কাজ শুরু করেন মাদারীপুর সদর উপজেলার মাদ্রা গ্রামের সুমন মিয়া। কাজের সুবাদে সৌদি আরবের বড় ব্যবসায়ী হুমুদ দায়ফাল্লা আলওথাইবির সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব হয়। পরে ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। সুমন দেশে এসে মাদারীপুরের কুকরাইল এলাকায় জায়গা কিনে বাড়ি নির্মাণ শুরু করেন। তবে জীবিকার তাগিদে তিনি আবারও ফিরে যান সৌদি আরবে।
বন্ধুর নতুন বাড়ি দেখতে ওই আলওথাইবি আগ্রহী ছিলেন। গত বুধবার (১১ জুন) স্ত্রীকে নিয়ে তিনি বাংলাদেশে আসেন। পরে মাদারীপুর শহরের একটি আবাসিক হোটেলে ওঠেন তাঁরা। সেখান থেকে আজ কুকরাইল এলাকায় সুমনের বাড়ি যান। আগামী রোববার (১৫ জুন) তাঁরা সৌদি আরবে ফিরে যাবেন।
সৌদি আরবের নাগরিক হুমুদ দায়ফাল্লা আলওথাইবি জানান, তিনি প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসেছেন। তা-ও আবার স্ত্রীকে নিয়ে। এখানকার মানুষের অ্যাপায়নে তাঁরা মুগ্ধ। তাঁদের অনেক ভালো লেগেছে। তাই আবার বাংলাদেশে ঘুরতে আসবেন বলে জানান।
সৌদিপ্রবাসী সুমন মিয়া বলেন, ভালো সম্পর্ক ও বন্ধুত্ব থাকার কারণে এত দূর থেকে বাংলাদেশে ছুটে এসেছেন তাঁর সৌদির বন্ধু।
নাজিমসহ কয়েকজন কিশোর স্যালু ইঞ্জিনচালিত নৌকা ভাড়া করে পিকনিকে যাচ্ছিল। সকাল পৌনে আটটার দিকে তারা হাটুভাঙা ব্রিজের পূর্ব পাশ থেকে বাসাইল উপজেলার বাসুলিয়ার উদ্দেশে রওনা দেয়। এ সময় নৌকার ছাদে সাউন্ডবক্সে গান বাজিয়ে তারা নাচতে থাকে।
১ ঘণ্টা আগেহাতীবান্ধা উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের দইখাওয়া সীমান্তের ৯০৫/১-এস পিলার এলাকা দিয়ে বিএসএফ তাদের বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দেয়। পরে বিজিবি তাদের আটক করে হাতীবান্ধা থানায় সোপর্দ করে। জানা গেছে, তারা ৮-১০ বছর আগে অবৈধভাবে ভারতে গিয়েছিলেন এবং মুম্বাইয়ে কাজ করছিলেন। সম্প্রতি বিএসএফ তাদের ধরে এনে জোরপূর্বক সীমান্ত..
১ ঘণ্টা আগেবাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম জানান, আবদুল মমিন প্রায়ই রাতে বাড়ি থেকে বের হয়ে ঘোরাফেরা করতেন। শুক্রবার রাতেও খাবার খেয়ে বের হওয়ার পর আর ফেরেননি। শনিবার সকালে গ্রামের ইউসুফ আলীর পোলট্রি খামারের পাশে খোলা বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে থাকা অবস্থায় তার মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা।
১ ঘণ্টা আগেনিহত মনিরুজ্জামানের বোন ফাতেমা জানান, সন্তানসম্ভবা ভাতিজিকে দেখতে শুক্রবার তিনি ভাইয়ের বাড়িতে যান। রাতে ভাই ও ভাবি ঘরের মেঝেতে এবং তিনি খাটে ঘুমান। সকালে ঘুম ভাঙার পর তাদের ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে বাড়ির পেছনে গাছে ভাইয়ের ঝুলন্ত মরদেহ এবং কিছুক্ষণ পর মাঠে ভাবির মরদেহ পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগে