নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হিন্দু মহাজোটের নেতা বিধান কৃষ্ণ রায়ের ওপর হামলাসহ হিন্দুদের ওপর হামলা, জমি দখল ও তাদের দেশত্যাগে হুমকির ঘটনায় বিচারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। জাতীয় প্রেসক্লাবে হিন্দু মহাজোট আয়োজিত এক মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে আজ শুক্রবার এ দাবি জানানো হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া একটি বর্ধিঞ্চু হিন্দু গ্রাম ছিল। গত কয়েক বছর ধরে সাবেক ইউপি মেম্বার মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ও তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক হিন্দুদের ওপর হামলা, জমি দখল, নানাভাবে হয়রানিসহ দেশত্যাগে বাধ্য করার হুমকিতে হিন্দুরা অতিষ্ঠ। এতে অনেকেই দেশত্যাগে বাধ্য হয়েছেন। গত ইউপি নির্বাচনে হেরে গিয়ে তিনি ও তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী পরাজয়ের কারণ হিসেবে হিন্দুদের দায়ী করেন। তিনি প্রচার করছেন, হিন্দুরা তাঁকে ভোট না দেওয়ার কারণেই তিনি হেরেছেন। সে জন্য নির্বাচনের ব্যয় তিনি হিন্দুদের কাছ থেকে ওঠাবেন।
বক্তারা আরও বলেন, গত ১৪ জানুয়ারি মোশারফ ও তাঁর সহযোগী বাহিনী রূপগঞ্জ উপজেলা হিন্দু মহাজোটের সভাপতি বিধান কৃষ্ণ রায়ের কাছে বিপুল পরিমাণ চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে তাঁরা বিধান কৃষ্ণ রায় ও তাঁর গাড়িতে খুনের উদ্দেশ্যে হামলা চালান। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। তাঁর মা ও ছোট ভাইয়ের ওপরও হামলা চালানো হয়। মোশারফ বাহিনীর অত্যাচারের মাত্রা দিনদিন অসহনীয় হয়ে পড়েছে।
এ সময় তাঁরা মোশারফ ও তাঁর সহযোগীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি বিধান করার জন্য প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
হিন্দু মহাজোটের প্রেসিডিয়াম মেম্বার অভয় রায়ের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিধান কৃষ্ণ রায়, নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট দীনবন্ধু রায়, মহাসচিব অ্যাডভোকেট গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক, সিনিয়র সহসভাপতি অ্যাডভোকেট প্রদীপ কুমার পাল, নারায়ণগঞ্জ জেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট রঞ্জিত দে, সাংগঠনিক সম্পাদক পলাশ বীর, হিন্দু যুব মহাজোটের নির্বাহী সভাপতি গৌতম সরকার অপু, হিন্দু ছাত্র মহাজোটের সভাপতি সাজেন কৃষ্ণ বল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স্বপন মধু প্রমুখ।
হিন্দু মহাজোটের নেতা বিধান কৃষ্ণ রায়ের ওপর হামলাসহ হিন্দুদের ওপর হামলা, জমি দখল ও তাদের দেশত্যাগে হুমকির ঘটনায় বিচারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। জাতীয় প্রেসক্লাবে হিন্দু মহাজোট আয়োজিত এক মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে আজ শুক্রবার এ দাবি জানানো হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া একটি বর্ধিঞ্চু হিন্দু গ্রাম ছিল। গত কয়েক বছর ধরে সাবেক ইউপি মেম্বার মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ও তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক হিন্দুদের ওপর হামলা, জমি দখল, নানাভাবে হয়রানিসহ দেশত্যাগে বাধ্য করার হুমকিতে হিন্দুরা অতিষ্ঠ। এতে অনেকেই দেশত্যাগে বাধ্য হয়েছেন। গত ইউপি নির্বাচনে হেরে গিয়ে তিনি ও তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী পরাজয়ের কারণ হিসেবে হিন্দুদের দায়ী করেন। তিনি প্রচার করছেন, হিন্দুরা তাঁকে ভোট না দেওয়ার কারণেই তিনি হেরেছেন। সে জন্য নির্বাচনের ব্যয় তিনি হিন্দুদের কাছ থেকে ওঠাবেন।
বক্তারা আরও বলেন, গত ১৪ জানুয়ারি মোশারফ ও তাঁর সহযোগী বাহিনী রূপগঞ্জ উপজেলা হিন্দু মহাজোটের সভাপতি বিধান কৃষ্ণ রায়ের কাছে বিপুল পরিমাণ চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে তাঁরা বিধান কৃষ্ণ রায় ও তাঁর গাড়িতে খুনের উদ্দেশ্যে হামলা চালান। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। তাঁর মা ও ছোট ভাইয়ের ওপরও হামলা চালানো হয়। মোশারফ বাহিনীর অত্যাচারের মাত্রা দিনদিন অসহনীয় হয়ে পড়েছে।
এ সময় তাঁরা মোশারফ ও তাঁর সহযোগীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি বিধান করার জন্য প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
হিন্দু মহাজোটের প্রেসিডিয়াম মেম্বার অভয় রায়ের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিধান কৃষ্ণ রায়, নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট দীনবন্ধু রায়, মহাসচিব অ্যাডভোকেট গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক, সিনিয়র সহসভাপতি অ্যাডভোকেট প্রদীপ কুমার পাল, নারায়ণগঞ্জ জেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট রঞ্জিত দে, সাংগঠনিক সম্পাদক পলাশ বীর, হিন্দু যুব মহাজোটের নির্বাহী সভাপতি গৌতম সরকার অপু, হিন্দু ছাত্র মহাজোটের সভাপতি সাজেন কৃষ্ণ বল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স্বপন মধু প্রমুখ।
গ্রামীণ ব্যাংক ঘিরে নাশকতার ষড়যন্ত্র করা হয়েছে, এমন গোয়েন্দা তথ্যে জরুরি সতর্কতা ব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নাশকতাসহ সব ধরনের অপতৎপরতা এড়াতে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত থেকে কুড়িগ্রাম জেলায় অবস্থিত গ্রামীণ ব্যাংকের ৪৯টি শাখায় পুলিশি পাহারার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
২ মিনিট আগেবগুড়ায় ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে শাজাহানপুর উপজেলার নয়মাইল এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
১৬ মিনিট আগেপ্রখর রোদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দেশের ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ১৯৮তম পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এবারের ঈদের জামাতে মুসল্লির সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। আজ শনিবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় শুরু হওয়া জামাতে ইমামতি করেন মুফতি আবুল খায়ের মুহাম্মদ ছাইফুল্লাহ।
১৯ মিনিট আগেঈদুল আজহার প্রধান জামাত ঢাকার হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এ জামাতে অংশ নেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা
৩৬ মিনিট আগে