নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বঙ্গবাজারে ব্যবসায়ী ও দোকানমালিকদের মধ্যে হাতাহাতি ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কামাল হোসেন রিপন নামের এক ব্যবসায়ী আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে ফিরে গেছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এনেক্স কো টাওয়ারের সামনে অবস্থিত বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স দোকান মালিক সমিতির অস্থায়ী ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে।
শাহবাগ থানা-পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মশিউর রহমান বলেন, বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পুড়ে যাওয়া মার্কেটের দোকান মালিক সমিতির নেতাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে আহত হন কামাল হোসেন রিপন নামের এক ব্যবসায়ী। তাঁর বয়স ৫০ বছর। বঙ্গবাজারের পুড়ে যাওয়া মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় ৫৮/১ নম্বর দোকান ছিল রিপনের। তিনি মিরপুরের বাসিন্দা।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন হট্টগোলের সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবাজারের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানের সংখ্যা, কমিটির কার্যক্রম ও সেখানকার কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে এ হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। আমাকে সরকারের পক্ষ থেকে অর্থ সংগ্রহের জন্য বলা হয়েছে, আমি সেই চেষ্টাই করছি। ব্যবসায়ীদের মধ্যে কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব। তাঁদের কার্যক্রমে বিরক্ত হয়ে আমি ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছি। কারা ক্ষতিগ্রস্ত, কারা নতুন করে অ্যালটমেন্ট পাবেন তা ঠিক করবে সিটি করপোরেশন।’
নানাভাবে যে অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে সেটা কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিক ও ব্যবসায়ীরা পাবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা টাকাগুলো তুলে সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসকে দেব। তাঁরা এই টাকাটা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করবেন। প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের সঙ্গে এই টাকা সমন্বয় করে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ও দোকানমালিকদের প্রদান করা হবে।’
হাতাহাতি-হট্টগোলের কারণ জানতে চাইলে বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. নাজমুল হুদা বলেন, ‘এখানে আগুনের ঘটনায় ২ হাজার ৯৬১ জন ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। কোনো দোকান অক্ষত ছিল না। নিচতলা, দোতলা, তিনতলার কিছুই অবশিষ্ট নেই। কিন্তু, এখন কেউ কেউ এসে বলা শুরু করল, এখানে নাকি ২ হাজার ৬০০ দোকান। বাকি দোকান নাকি ঘাপলা। এটা শুনে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিরা বিক্ষুব্ধ হয়েছেন। ধাওয়া করেছেন।’
মো. নাজমুল হুদা আরও বলেন, ‘আমরা ধরে ধরে খুঁজে বের করে তালিকা করেছি। তালিকায় ২ হাজার ৯৬১ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীর নাম এসেছে। সেই তালিকা আমরা সিটি করপোরেশনকে দিয়েছি। কেউ যদি এখন এখানে এসে হট্টগোল লাগানোর চেষ্টা করে, ষড়যন্ত্র করে তাহলে তো সমস্যা।’
রাজধানীর বঙ্গবাজারে ব্যবসায়ী ও দোকানমালিকদের মধ্যে হাতাহাতি ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কামাল হোসেন রিপন নামের এক ব্যবসায়ী আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে ফিরে গেছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এনেক্স কো টাওয়ারের সামনে অবস্থিত বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স দোকান মালিক সমিতির অস্থায়ী ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে।
শাহবাগ থানা-পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মশিউর রহমান বলেন, বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পুড়ে যাওয়া মার্কেটের দোকান মালিক সমিতির নেতাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে আহত হন কামাল হোসেন রিপন নামের এক ব্যবসায়ী। তাঁর বয়স ৫০ বছর। বঙ্গবাজারের পুড়ে যাওয়া মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় ৫৮/১ নম্বর দোকান ছিল রিপনের। তিনি মিরপুরের বাসিন্দা।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন হট্টগোলের সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবাজারের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানের সংখ্যা, কমিটির কার্যক্রম ও সেখানকার কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে এ হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। আমাকে সরকারের পক্ষ থেকে অর্থ সংগ্রহের জন্য বলা হয়েছে, আমি সেই চেষ্টাই করছি। ব্যবসায়ীদের মধ্যে কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব। তাঁদের কার্যক্রমে বিরক্ত হয়ে আমি ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছি। কারা ক্ষতিগ্রস্ত, কারা নতুন করে অ্যালটমেন্ট পাবেন তা ঠিক করবে সিটি করপোরেশন।’
নানাভাবে যে অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে সেটা কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিক ও ব্যবসায়ীরা পাবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা টাকাগুলো তুলে সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসকে দেব। তাঁরা এই টাকাটা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করবেন। প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের সঙ্গে এই টাকা সমন্বয় করে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ও দোকানমালিকদের প্রদান করা হবে।’
হাতাহাতি-হট্টগোলের কারণ জানতে চাইলে বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. নাজমুল হুদা বলেন, ‘এখানে আগুনের ঘটনায় ২ হাজার ৯৬১ জন ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। কোনো দোকান অক্ষত ছিল না। নিচতলা, দোতলা, তিনতলার কিছুই অবশিষ্ট নেই। কিন্তু, এখন কেউ কেউ এসে বলা শুরু করল, এখানে নাকি ২ হাজার ৬০০ দোকান। বাকি দোকান নাকি ঘাপলা। এটা শুনে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিরা বিক্ষুব্ধ হয়েছেন। ধাওয়া করেছেন।’
মো. নাজমুল হুদা আরও বলেন, ‘আমরা ধরে ধরে খুঁজে বের করে তালিকা করেছি। তালিকায় ২ হাজার ৯৬১ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীর নাম এসেছে। সেই তালিকা আমরা সিটি করপোরেশনকে দিয়েছি। কেউ যদি এখন এখানে এসে হট্টগোল লাগানোর চেষ্টা করে, ষড়যন্ত্র করে তাহলে তো সমস্যা।’
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় সালাউদ্দিন (৩৫) নামের এক দিনমজুরের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার বর্ণি ইউনিয়নের বর্ণির চক (দৌঁড়েরবাজার) এলাকার রাইতখালী খাল থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে।
২৫ মিনিট আগেযশোরের মনিরামপুরে পথচারীকে ধাক্কা দিয়ে একটি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান (স্থানীয়ভাবে আলমসাধু হিসেবে পরিচিত) সেতুর ওপর উল্টে গেছে। এ সময় যানবাহনটির নিচে চাপা পড়ে চালকের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় তাঁর সহকারী ও পথচারী আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় মনিরামপুর-ঢাকুরিয়া সড়কের ঢাকুরিয়া খালকান্দা সেতুর ওপর এ ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগেহবিগঞ্জের চুনারুঘাটে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার দুপুর ১টার দিকে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ডুলনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে চলন্ত অবস্থায় ঝুটবোঝাই একটি ট্রাকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ট্রাকের পেছনে থাকা একটি মাইক্রো বাসে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি খারাপ দেখে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকা ট্রাকটি সড়কের পাশের খালে নামিয়ে দেন চালক। তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল শনিবার
১ ঘণ্টা আগে