বুড়িচং (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে মাটিবাহী ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালক-যাত্রীসহ ৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ট্রাক ও অটোরিকশার আরও দুই আরোহী। শুক্রবার সকাল ৬টায় কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ইউনিয়নের সিন্ধুরিয়াপাড়া কাটাজাঙ্গাল তুতবাগান এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
ময়নামতি হাইওয়ে ক্রসিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বেলাল উদ্দিন জাহাঙ্গীর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন—কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার পীরযাত্রাপুর ইউনিয়নের সাদকপুর গ্রামের মৃত ছাফর আলীর ছেলে অটোরিকশা চালক মো. জুলহাস মিয়া (৬০), একই গ্রামের আবুল হাশেমের ছেলে জহিরুল ইসলাম (৩৫), বুড়িচং উপজেলা ভারেল্লা উত্তর ইউনিয়নের কংসনগর গ্রামের দৌলত খাঁনের পুত্র মো. জালাল (৪০), একই এলাকার আব্দুল মতিনের ছেলে আলমগীর হোসেন (২৭), দেবিদ্বার উপজেলার ছগুরা গ্রামের মো. ফরিদ মিয়ার ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম (৩৩)। এ ছাড়া আহত আরও একযাত্রী দুপুরে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন।
ময়নামতি হাইওয়ে ক্রসিং থানার উপপরিদর্শক (এস আই) খোরশেদ আলম জানান, ‘সকাল ৬টায় কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ময়নামতি সিন্ধুরিয়াপাড়া কাটাজাঙ্গাল তুতবাগান এলাকায় ক্যান্টনমেন্টগামী একটি সিএনজি চালিত অটোরিকশাকে পেছন থেকে মাটিবাহী নম্বরবিহীন একটি ড্রাম ট্রাক চাপা দেয়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়ে-মুচড়ে ট্রাকের ভেতর ঢুকে যায়। দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলেই পাঁচজনের মৃত্যু হয়। ট্রাক চালক পালিয়ে গেছে।’
তিনি আরও জানান, ‘দুর্ঘটনার পরপর ময়নামতি হাইওয়ে ক্রসিং থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। এ ছাড়া দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক ও অটোরিকশাসহ মরদেহগুলো হাইওয়ে থানায় নেওয়া হয়েছে।
এ দিকে দুর্ঘটনার খবর পেয়ে নিহতদের পরিবারের সদস্যরা হাইওয়ে থানার সামনে ভিড় জামায়। স্বজনদের আহাজারিতে পরিবেশ ভারি হয়ে উঠে।
নিহত সাইফুলের ভাই রকিব জানান, ‘তাঁর ভাই ঢাকা-কুমিল্লা রুটে তিশা বাসের চালক ছিলেন। গাড়ি চালানোর জন্য বাড়ি থেকে কুমিল্লা যাচ্ছিল। পথে দুর্ঘটনায় ঘটে। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন সাইফুল।’
বুড়িচং উপজেলার একই এলাকার দুজন নিহত হয়েছে, নিহত দুজনই সাদকপুর পশ্চিমপাড়া এলাকার। পীরযাত্রাপুর ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আলহাজ আবু তাহের জানান, নিহত জুলহাস সিএনজি চালক ও জহির স্যানিটারি মিস্ত্রির কাজ করত। একই এলাকায় দুজনের মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে মাটিবাহী ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালক-যাত্রীসহ ৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ট্রাক ও অটোরিকশার আরও দুই আরোহী। শুক্রবার সকাল ৬টায় কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ইউনিয়নের সিন্ধুরিয়াপাড়া কাটাজাঙ্গাল তুতবাগান এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
ময়নামতি হাইওয়ে ক্রসিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বেলাল উদ্দিন জাহাঙ্গীর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন—কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার পীরযাত্রাপুর ইউনিয়নের সাদকপুর গ্রামের মৃত ছাফর আলীর ছেলে অটোরিকশা চালক মো. জুলহাস মিয়া (৬০), একই গ্রামের আবুল হাশেমের ছেলে জহিরুল ইসলাম (৩৫), বুড়িচং উপজেলা ভারেল্লা উত্তর ইউনিয়নের কংসনগর গ্রামের দৌলত খাঁনের পুত্র মো. জালাল (৪০), একই এলাকার আব্দুল মতিনের ছেলে আলমগীর হোসেন (২৭), দেবিদ্বার উপজেলার ছগুরা গ্রামের মো. ফরিদ মিয়ার ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম (৩৩)। এ ছাড়া আহত আরও একযাত্রী দুপুরে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন।
ময়নামতি হাইওয়ে ক্রসিং থানার উপপরিদর্শক (এস আই) খোরশেদ আলম জানান, ‘সকাল ৬টায় কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ময়নামতি সিন্ধুরিয়াপাড়া কাটাজাঙ্গাল তুতবাগান এলাকায় ক্যান্টনমেন্টগামী একটি সিএনজি চালিত অটোরিকশাকে পেছন থেকে মাটিবাহী নম্বরবিহীন একটি ড্রাম ট্রাক চাপা দেয়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়ে-মুচড়ে ট্রাকের ভেতর ঢুকে যায়। দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলেই পাঁচজনের মৃত্যু হয়। ট্রাক চালক পালিয়ে গেছে।’
তিনি আরও জানান, ‘দুর্ঘটনার পরপর ময়নামতি হাইওয়ে ক্রসিং থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। এ ছাড়া দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক ও অটোরিকশাসহ মরদেহগুলো হাইওয়ে থানায় নেওয়া হয়েছে।
এ দিকে দুর্ঘটনার খবর পেয়ে নিহতদের পরিবারের সদস্যরা হাইওয়ে থানার সামনে ভিড় জামায়। স্বজনদের আহাজারিতে পরিবেশ ভারি হয়ে উঠে।
নিহত সাইফুলের ভাই রকিব জানান, ‘তাঁর ভাই ঢাকা-কুমিল্লা রুটে তিশা বাসের চালক ছিলেন। গাড়ি চালানোর জন্য বাড়ি থেকে কুমিল্লা যাচ্ছিল। পথে দুর্ঘটনায় ঘটে। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন সাইফুল।’
বুড়িচং উপজেলার একই এলাকার দুজন নিহত হয়েছে, নিহত দুজনই সাদকপুর পশ্চিমপাড়া এলাকার। পীরযাত্রাপুর ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আলহাজ আবু তাহের জানান, নিহত জুলহাস সিএনজি চালক ও জহির স্যানিটারি মিস্ত্রির কাজ করত। একই এলাকায় দুজনের মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১৬ মিনিট আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
৩৫ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
৩৮ মিনিট আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে