চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বছর শেষ হয়ে গেলেও চলতি মৌসুমে সরকারের আমন ধান সংগ্রহ ১ কেজিও হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দাবি, খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেননি।
খাদ্যগুদাম সূত্রে জানা গেছে, সরকার চলতি মৌসুমের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত আমন ধান ও চাল সংগ্রহ করে থাকে। এজন্য কৃষকদের সচেতন করতে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হতো। চলতি মৌসুমে ধানের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ টন ৪৫ কেজি, চালের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ টন ৯৫ কেজি।
এর মধ্যে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত খাদ্যগুদামে ১ কেজি ধানও সংগ্রহ করতে পারেনি। শুধু ৩৭৬ কেজি চাল সংগ্রহ করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানান, সরকার এবার কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি কেজি ধান ২৮ টাকা করে প্রতি মণ ১ হাজার ১২০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। আর খোলাবাজারে কৃষকেরা ১ হাজার ২২০ টাকার ঊর্ধ্বে বিক্রি করছেন। কৃষকদের দাবি, সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়েও তারা খোলাবাজারে দাম বেশি পাচ্ছেন। তাই তাঁরা সরকারের নির্ধারিত দামে খাদ্যগুদামে বিক্রি করতে রাজি নন বলে কর্মকর্তারা দাবি করছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ১ হাজার ৬১০ জন কৃষকের তালিকা করে খাদ্যগুদামে পাঠানো হয়েছিল। এবার উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কৃষকের কোনো তালিকা না চাওয়ায় তারাও কোনো তালিকা সরবরাহ করেনি। এবং কোনো ধরনের প্রচার-প্রচারণাও করা হয়নি। এ কারণে কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান দিতে অনীহা প্রকাশ করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শুভ্রত রায় বলেন, গত বছর খোলাবাজারের চেয়েও সরকার কৃষকদের ধানের দাম বেশি দেওয়ায় কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেছেন। এবার খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি। আর সরকারি দাম কম হওয়ায় কৃষকরা ধান বিক্রি করতে অনীহা প্রকাশ করেছেন। এ কারণে খাদ্যগুদামে ধান সংগ্রহ হয়নি।
উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন সিরাজী বলেন, গত বছরে খাদ্যগুদামে ধান সংগহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৫ টন ৪১ কেজি। সংগ্রহ হয়েছে ১০ টন ৫২০ কেজি। এবার লক্ষ্যমাত্রা ৯ টন ৪৫ কেজি। ধানের ক্রয় নীতিমালা অনুযায়ী আদ্রতা থাকতে হয় শতকরা ১৪ ভাগ। আবার গত বছরের চেয়েও এবারের ধানে সরকারের ক্রয়মূল্য ছিল কম, যার কারণে কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি না করে বাইরে বিক্রি করেছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য ব্যাপক প্রচারণা চালিয়েছিলাম। তার পরও বছর শেষ হয়ে গেলেও কোনো ধান সংগ্রহ করা যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হোসেন ছুটিতে থাকায় দায়িত্ব পালনকারী সহকারী কমিশনার তমালিকা পাল বলেন, ধান সংগ্রহের বিষয়টি ইউএনও স্যার আমার চেয়ে ভালো বলতে পারবেন।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বছর শেষ হয়ে গেলেও চলতি মৌসুমে সরকারের আমন ধান সংগ্রহ ১ কেজিও হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দাবি, খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেননি।
খাদ্যগুদাম সূত্রে জানা গেছে, সরকার চলতি মৌসুমের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত আমন ধান ও চাল সংগ্রহ করে থাকে। এজন্য কৃষকদের সচেতন করতে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হতো। চলতি মৌসুমে ধানের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ টন ৪৫ কেজি, চালের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ টন ৯৫ কেজি।
এর মধ্যে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত খাদ্যগুদামে ১ কেজি ধানও সংগ্রহ করতে পারেনি। শুধু ৩৭৬ কেজি চাল সংগ্রহ করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানান, সরকার এবার কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি কেজি ধান ২৮ টাকা করে প্রতি মণ ১ হাজার ১২০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। আর খোলাবাজারে কৃষকেরা ১ হাজার ২২০ টাকার ঊর্ধ্বে বিক্রি করছেন। কৃষকদের দাবি, সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়েও তারা খোলাবাজারে দাম বেশি পাচ্ছেন। তাই তাঁরা সরকারের নির্ধারিত দামে খাদ্যগুদামে বিক্রি করতে রাজি নন বলে কর্মকর্তারা দাবি করছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ১ হাজার ৬১০ জন কৃষকের তালিকা করে খাদ্যগুদামে পাঠানো হয়েছিল। এবার উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কৃষকের কোনো তালিকা না চাওয়ায় তারাও কোনো তালিকা সরবরাহ করেনি। এবং কোনো ধরনের প্রচার-প্রচারণাও করা হয়নি। এ কারণে কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান দিতে অনীহা প্রকাশ করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শুভ্রত রায় বলেন, গত বছর খোলাবাজারের চেয়েও সরকার কৃষকদের ধানের দাম বেশি দেওয়ায় কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেছেন। এবার খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি। আর সরকারি দাম কম হওয়ায় কৃষকরা ধান বিক্রি করতে অনীহা প্রকাশ করেছেন। এ কারণে খাদ্যগুদামে ধান সংগ্রহ হয়নি।
উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন সিরাজী বলেন, গত বছরে খাদ্যগুদামে ধান সংগহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৫ টন ৪১ কেজি। সংগ্রহ হয়েছে ১০ টন ৫২০ কেজি। এবার লক্ষ্যমাত্রা ৯ টন ৪৫ কেজি। ধানের ক্রয় নীতিমালা অনুযায়ী আদ্রতা থাকতে হয় শতকরা ১৪ ভাগ। আবার গত বছরের চেয়েও এবারের ধানে সরকারের ক্রয়মূল্য ছিল কম, যার কারণে কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি না করে বাইরে বিক্রি করেছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য ব্যাপক প্রচারণা চালিয়েছিলাম। তার পরও বছর শেষ হয়ে গেলেও কোনো ধান সংগ্রহ করা যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হোসেন ছুটিতে থাকায় দায়িত্ব পালনকারী সহকারী কমিশনার তমালিকা পাল বলেন, ধান সংগ্রহের বিষয়টি ইউএনও স্যার আমার চেয়ে ভালো বলতে পারবেন।
চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বছর শেষ হয়ে গেলেও চলতি মৌসুমে সরকারের আমন ধান সংগ্রহ ১ কেজিও হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দাবি, খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেননি।
খাদ্যগুদাম সূত্রে জানা গেছে, সরকার চলতি মৌসুমের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত আমন ধান ও চাল সংগ্রহ করে থাকে। এজন্য কৃষকদের সচেতন করতে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হতো। চলতি মৌসুমে ধানের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ টন ৪৫ কেজি, চালের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ টন ৯৫ কেজি।
এর মধ্যে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত খাদ্যগুদামে ১ কেজি ধানও সংগ্রহ করতে পারেনি। শুধু ৩৭৬ কেজি চাল সংগ্রহ করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানান, সরকার এবার কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি কেজি ধান ২৮ টাকা করে প্রতি মণ ১ হাজার ১২০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। আর খোলাবাজারে কৃষকেরা ১ হাজার ২২০ টাকার ঊর্ধ্বে বিক্রি করছেন। কৃষকদের দাবি, সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়েও তারা খোলাবাজারে দাম বেশি পাচ্ছেন। তাই তাঁরা সরকারের নির্ধারিত দামে খাদ্যগুদামে বিক্রি করতে রাজি নন বলে কর্মকর্তারা দাবি করছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ১ হাজার ৬১০ জন কৃষকের তালিকা করে খাদ্যগুদামে পাঠানো হয়েছিল। এবার উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কৃষকের কোনো তালিকা না চাওয়ায় তারাও কোনো তালিকা সরবরাহ করেনি। এবং কোনো ধরনের প্রচার-প্রচারণাও করা হয়নি। এ কারণে কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান দিতে অনীহা প্রকাশ করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শুভ্রত রায় বলেন, গত বছর খোলাবাজারের চেয়েও সরকার কৃষকদের ধানের দাম বেশি দেওয়ায় কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেছেন। এবার খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি। আর সরকারি দাম কম হওয়ায় কৃষকরা ধান বিক্রি করতে অনীহা প্রকাশ করেছেন। এ কারণে খাদ্যগুদামে ধান সংগ্রহ হয়নি।
উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন সিরাজী বলেন, গত বছরে খাদ্যগুদামে ধান সংগহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৫ টন ৪১ কেজি। সংগ্রহ হয়েছে ১০ টন ৫২০ কেজি। এবার লক্ষ্যমাত্রা ৯ টন ৪৫ কেজি। ধানের ক্রয় নীতিমালা অনুযায়ী আদ্রতা থাকতে হয় শতকরা ১৪ ভাগ। আবার গত বছরের চেয়েও এবারের ধানে সরকারের ক্রয়মূল্য ছিল কম, যার কারণে কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি না করে বাইরে বিক্রি করেছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য ব্যাপক প্রচারণা চালিয়েছিলাম। তার পরও বছর শেষ হয়ে গেলেও কোনো ধান সংগ্রহ করা যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হোসেন ছুটিতে থাকায় দায়িত্ব পালনকারী সহকারী কমিশনার তমালিকা পাল বলেন, ধান সংগ্রহের বিষয়টি ইউএনও স্যার আমার চেয়ে ভালো বলতে পারবেন।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বছর শেষ হয়ে গেলেও চলতি মৌসুমে সরকারের আমন ধান সংগ্রহ ১ কেজিও হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দাবি, খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেননি।
খাদ্যগুদাম সূত্রে জানা গেছে, সরকার চলতি মৌসুমের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত আমন ধান ও চাল সংগ্রহ করে থাকে। এজন্য কৃষকদের সচেতন করতে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হতো। চলতি মৌসুমে ধানের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ টন ৪৫ কেজি, চালের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ টন ৯৫ কেজি।
এর মধ্যে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত খাদ্যগুদামে ১ কেজি ধানও সংগ্রহ করতে পারেনি। শুধু ৩৭৬ কেজি চাল সংগ্রহ করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানান, সরকার এবার কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি কেজি ধান ২৮ টাকা করে প্রতি মণ ১ হাজার ১২০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। আর খোলাবাজারে কৃষকেরা ১ হাজার ২২০ টাকার ঊর্ধ্বে বিক্রি করছেন। কৃষকদের দাবি, সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়েও তারা খোলাবাজারে দাম বেশি পাচ্ছেন। তাই তাঁরা সরকারের নির্ধারিত দামে খাদ্যগুদামে বিক্রি করতে রাজি নন বলে কর্মকর্তারা দাবি করছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ১ হাজার ৬১০ জন কৃষকের তালিকা করে খাদ্যগুদামে পাঠানো হয়েছিল। এবার উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কৃষকের কোনো তালিকা না চাওয়ায় তারাও কোনো তালিকা সরবরাহ করেনি। এবং কোনো ধরনের প্রচার-প্রচারণাও করা হয়নি। এ কারণে কৃষকেরা খাদ্যগুদামে ধান দিতে অনীহা প্রকাশ করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শুভ্রত রায় বলেন, গত বছর খোলাবাজারের চেয়েও সরকার কৃষকদের ধানের দাম বেশি দেওয়ায় কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেছেন। এবার খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি। আর সরকারি দাম কম হওয়ায় কৃষকরা ধান বিক্রি করতে অনীহা প্রকাশ করেছেন। এ কারণে খাদ্যগুদামে ধান সংগ্রহ হয়নি।
উপজেলা খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন সিরাজী বলেন, গত বছরে খাদ্যগুদামে ধান সংগহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৫ টন ৪১ কেজি। সংগ্রহ হয়েছে ১০ টন ৫২০ কেজি। এবার লক্ষ্যমাত্রা ৯ টন ৪৫ কেজি। ধানের ক্রয় নীতিমালা অনুযায়ী আদ্রতা থাকতে হয় শতকরা ১৪ ভাগ। আবার গত বছরের চেয়েও এবারের ধানে সরকারের ক্রয়মূল্য ছিল কম, যার কারণে কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি না করে বাইরে বিক্রি করেছেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য ব্যাপক প্রচারণা চালিয়েছিলাম। তার পরও বছর শেষ হয়ে গেলেও কোনো ধান সংগ্রহ করা যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হোসেন ছুটিতে থাকায় দায়িত্ব পালনকারী সহকারী কমিশনার তমালিকা পাল বলেন, ধান সংগ্রহের বিষয়টি ইউএনও স্যার আমার চেয়ে ভালো বলতে পারবেন।

বুধবার সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে
৬ মিনিট আগে
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায় স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবিতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রায় অর্ধশত মাদ্রাসাশিক্ষক আহত হয়েছেন। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
১২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামে স্বামীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত গৃহবধূকে আটক করে থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ। নিহত আব্দুল করীম (২৫) উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামের নবী মণ্ডলের ছেলে।
১৬ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
২১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনের কারণে রাজশাহী সিটি করপোরেশনে (রাসিক) অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তাঁরা নগর ভবনের প্রধান ফটকে তালা দিয়ে আন্দোলন করেন। আজ বুধবার সকাল থেকেও সারা দিন প্রধান ফটক অবরোধ করে আন্দোলন করেন বিক্ষুব্ধ শ্রমিক-কর্মচারীরা। এর ফলে কোনো সেবাগ্রহীতা কিংবা রাসিকের শীর্ষ কর্মকর্তারা নগর ভবনে প্রবেশ করতে পারেননি।
আজ সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে।
দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিভিন্ন বিভাগে অস্থায়ীভাবে প্রায় আড়াই হাজার শ্রমিক-কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। এর মধ্যে পরিচ্ছন্নতা বিভাগের বেশি। এসব শ্রমিকের প্রতিদিনের নির্ধারিত মজুরি ৬০০ টাকা হলেও বাস্তবে পাচ্ছেন ৪৮৪ টাকা করে। এ ছাড়া কোনো দিন কাজে অনুপস্থিত থাকলে তাঁরা বেতন-ভাতার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন।
তাঁরা বলছেন, গত জানুয়ারিতে সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের মজুরি বাড়ানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, দক্ষ শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি ৭৫০ টাকা ও অদক্ষ শ্রমিকদের ৭০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু রাসিক এখনো সেটি বাস্তবায়ন করেনি।
প্রধান ফটক অবরোধ রেখে সমাবেশ চলাকালে বক্তারা বলেন, সব শ্রমিক-কর্মচারীর মাসিক বেতন ন্যূনতম ২২ হাজার ৫০০ টাকা করতে হবে। মাসের তিন তারিখের মধ্যে বেতন প্রদান নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিকদের জন্য ঘোষিত উৎসব ভাতাও চালু করতে হবে। কোনো শ্রমিককে বিনা কারণে চাকরিচ্যুত করা যাবে না; যদি কোনো অনিয়ম ঘটে, তবে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা নিতে হবে। চাকরি স্থায়ী করতে হবে এবং চাকরি শেষ হলে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে।
পরিবহন শাখার গাড়িচালক ইসমাইল হোসেন বলেন, সরকারি প্রজ্ঞাপন জারির পর রাসিক প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার খন্দকার আজিম আহমেদ একটি কমিটি গঠন করেছিলেন। রাসিকের সচিব ছিলেন ওই কমিটির প্রধান। কমিটির শ্রমিক-কর্মচারীদের মজুরি নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা থাকলেও গত তিন মাসে কোনো বৈঠক হয়নি। ফলে বেতনও বাড়েনি।
পরিচ্ছন্নতা বিভাগের ভ্যানচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘চার মাস আগে ভ্যানে আবর্জনা তুলতে গিয়ে ইনজেকশনের সিরিঞ্জ পায়ে ঢুকে যায়। তিন মাস চিকিৎসা নিতে হয়েছে। কিন্তু সিটি করপোরেশন চিকিৎসা ব্যয় দেয়নি, বরং কাজ করতে না পারায় বেতন বন্ধ করে দিয়েছে। এখন পরিবার নিয়ে আমি চরম অসহায় অবস্থায় আছি।’
করপোরেশনের প্রবেশদ্বারে শ্রমিক-কর্মচারীদের আন্দোলনের কারণে আজ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম, প্রধান প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) আহমদ আল মঈন, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবু সালেহ মো. নূর ঈ সাঈদ, প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা শেখ মো. মামুন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এফ এ এম আঞ্জুমান আরা বেগমসহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা সিটি ভবনে প্রবেশ করতে পারেননি। ফলে দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সেবাগ্রহীতারা। আগের দিন শীর্ষ কর্মকর্তারা নগর ভবনের বাইরে একটি সভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন। শ্রমিক-কর্মচারীদের বিক্ষোভের খবর পেয়ে এ দিন তাঁরা অফিসেই আসেননি।
এ বিষয়ে রাসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, ‘দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের দাবি আমরা পর্যালোচনা করছি। তবে তাঁরা বেশ কিছু বেআইনি দাবি তুলেছেন। সবকিছু আইনের মধ্যেই করা হবে। তাঁদের আন্দোলনে কারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন, সেটা স্পষ্ট নয়। তাঁদের নেতা পাওয়া যাচ্ছে না। এর পেছনে কারও ইন্ধন রয়েছে কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হবে।’

দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনের কারণে রাজশাহী সিটি করপোরেশনে (রাসিক) অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তাঁরা নগর ভবনের প্রধান ফটকে তালা দিয়ে আন্দোলন করেন। আজ বুধবার সকাল থেকেও সারা দিন প্রধান ফটক অবরোধ করে আন্দোলন করেন বিক্ষুব্ধ শ্রমিক-কর্মচারীরা। এর ফলে কোনো সেবাগ্রহীতা কিংবা রাসিকের শীর্ষ কর্মকর্তারা নগর ভবনে প্রবেশ করতে পারেননি।
আজ সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে।
দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিভিন্ন বিভাগে অস্থায়ীভাবে প্রায় আড়াই হাজার শ্রমিক-কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। এর মধ্যে পরিচ্ছন্নতা বিভাগের বেশি। এসব শ্রমিকের প্রতিদিনের নির্ধারিত মজুরি ৬০০ টাকা হলেও বাস্তবে পাচ্ছেন ৪৮৪ টাকা করে। এ ছাড়া কোনো দিন কাজে অনুপস্থিত থাকলে তাঁরা বেতন-ভাতার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন।
তাঁরা বলছেন, গত জানুয়ারিতে সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের মজুরি বাড়ানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, দক্ষ শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি ৭৫০ টাকা ও অদক্ষ শ্রমিকদের ৭০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু রাসিক এখনো সেটি বাস্তবায়ন করেনি।
প্রধান ফটক অবরোধ রেখে সমাবেশ চলাকালে বক্তারা বলেন, সব শ্রমিক-কর্মচারীর মাসিক বেতন ন্যূনতম ২২ হাজার ৫০০ টাকা করতে হবে। মাসের তিন তারিখের মধ্যে বেতন প্রদান নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিকদের জন্য ঘোষিত উৎসব ভাতাও চালু করতে হবে। কোনো শ্রমিককে বিনা কারণে চাকরিচ্যুত করা যাবে না; যদি কোনো অনিয়ম ঘটে, তবে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা নিতে হবে। চাকরি স্থায়ী করতে হবে এবং চাকরি শেষ হলে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে।
পরিবহন শাখার গাড়িচালক ইসমাইল হোসেন বলেন, সরকারি প্রজ্ঞাপন জারির পর রাসিক প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার খন্দকার আজিম আহমেদ একটি কমিটি গঠন করেছিলেন। রাসিকের সচিব ছিলেন ওই কমিটির প্রধান। কমিটির শ্রমিক-কর্মচারীদের মজুরি নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা থাকলেও গত তিন মাসে কোনো বৈঠক হয়নি। ফলে বেতনও বাড়েনি।
পরিচ্ছন্নতা বিভাগের ভ্যানচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘চার মাস আগে ভ্যানে আবর্জনা তুলতে গিয়ে ইনজেকশনের সিরিঞ্জ পায়ে ঢুকে যায়। তিন মাস চিকিৎসা নিতে হয়েছে। কিন্তু সিটি করপোরেশন চিকিৎসা ব্যয় দেয়নি, বরং কাজ করতে না পারায় বেতন বন্ধ করে দিয়েছে। এখন পরিবার নিয়ে আমি চরম অসহায় অবস্থায় আছি।’
করপোরেশনের প্রবেশদ্বারে শ্রমিক-কর্মচারীদের আন্দোলনের কারণে আজ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম, প্রধান প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) আহমদ আল মঈন, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবু সালেহ মো. নূর ঈ সাঈদ, প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা শেখ মো. মামুন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এফ এ এম আঞ্জুমান আরা বেগমসহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা সিটি ভবনে প্রবেশ করতে পারেননি। ফলে দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সেবাগ্রহীতারা। আগের দিন শীর্ষ কর্মকর্তারা নগর ভবনের বাইরে একটি সভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন। শ্রমিক-কর্মচারীদের বিক্ষোভের খবর পেয়ে এ দিন তাঁরা অফিসেই আসেননি।
এ বিষয়ে রাসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, ‘দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের দাবি আমরা পর্যালোচনা করছি। তবে তাঁরা বেশ কিছু বেআইনি দাবি তুলেছেন। সবকিছু আইনের মধ্যেই করা হবে। তাঁদের আন্দোলনে কারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন, সেটা স্পষ্ট নয়। তাঁদের নেতা পাওয়া যাচ্ছে না। এর পেছনে কারও ইন্ধন রয়েছে কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হবে।’

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বছর শেষ হয়ে গেলেও চলতি মৌসুমে সরকারের আমন ধান সংগ্রহ ১ কেজিও হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দাবি, খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেনি।
০১ মার্চ ২০২৩
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায় স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবিতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রায় অর্ধশত মাদ্রাসাশিক্ষক আহত হয়েছেন। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
১২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামে স্বামীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত গৃহবধূকে আটক করে থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ। নিহত আব্দুল করীম (২৫) উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামের নবী মণ্ডলের ছেলে।
১৬ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
২১ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায় স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবিতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রায় অর্ধশত মাদ্রাসাশিক্ষক আহত হয়েছেন। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
আহত শিক্ষকেরা হলেন নজরুল ইসলাম (৫৫), ওসমান গনি (৩৫), আব্দুল জলিল (৪৫), মাসুদ আলম (৬০), আহমদ আলী (৪৫), রুহুল আমিন (৪৫), আব্দুল হাদী (৩২), রেজাউল ইসলাম (৩৫), শাহ আলম (৫৫), নুরুল ইসলাম (৫০), মো. শাহাবুদ্দিন (৩০), মোরশেদ আলম (৪৫), রুবিনা আক্তার (৩৮), আরিফুর রহমান(৩৫), আজিজুলহক (৩৫), কুলসুম আক্তার (৩৫), শাহ আলম (৪৫), আব্দুস সালামসহ (৪১) অনেকে।
ঢামেকে আহত কয়েকজন শিক্ষক জানান, তাঁরা ১৭ দিন ধরে প্রেসক্লাবে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট করছিলেন। আজকে দুপুরে বিক্ষোভ-মিছিল নিয়ে প্রেসক্লাবের সামনে দিয়ে সচিবালয়ের দিকে যাচ্ছিলেন তাঁরা। এ সময় পুলিশ সদস্যরা তাঁদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড, জলকামান ও টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করেন। এতে প্রায় অর্ধশত শিক্ষক আহত হন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, প্রেসক্লাব এলাকা থেকে প্রায় অর্ধশত শিক্ষক আহত হয়ে হাসপাতালে এসেছেন। জরুরি বিভাগে তাঁদের চিকিৎসা চলছে।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মুনসুর বলেন, দুপরের দিকে শিক্ষকেরা বিক্ষোভ-মিছিল নিয়ে প্রেসক্লাবের পাশে সচিবালয়ের ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন। এ সময় পুলিশ সদস্যরা বাধা দিলে তাঁদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। পরে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস, জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায় স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবিতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রায় অর্ধশত মাদ্রাসাশিক্ষক আহত হয়েছেন। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
আহত শিক্ষকেরা হলেন নজরুল ইসলাম (৫৫), ওসমান গনি (৩৫), আব্দুল জলিল (৪৫), মাসুদ আলম (৬০), আহমদ আলী (৪৫), রুহুল আমিন (৪৫), আব্দুল হাদী (৩২), রেজাউল ইসলাম (৩৫), শাহ আলম (৫৫), নুরুল ইসলাম (৫০), মো. শাহাবুদ্দিন (৩০), মোরশেদ আলম (৪৫), রুবিনা আক্তার (৩৮), আরিফুর রহমান(৩৫), আজিজুলহক (৩৫), কুলসুম আক্তার (৩৫), শাহ আলম (৪৫), আব্দুস সালামসহ (৪১) অনেকে।
ঢামেকে আহত কয়েকজন শিক্ষক জানান, তাঁরা ১৭ দিন ধরে প্রেসক্লাবে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট করছিলেন। আজকে দুপুরে বিক্ষোভ-মিছিল নিয়ে প্রেসক্লাবের সামনে দিয়ে সচিবালয়ের দিকে যাচ্ছিলেন তাঁরা। এ সময় পুলিশ সদস্যরা তাঁদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড, জলকামান ও টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করেন। এতে প্রায় অর্ধশত শিক্ষক আহত হন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, প্রেসক্লাব এলাকা থেকে প্রায় অর্ধশত শিক্ষক আহত হয়ে হাসপাতালে এসেছেন। জরুরি বিভাগে তাঁদের চিকিৎসা চলছে।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মুনসুর বলেন, দুপরের দিকে শিক্ষকেরা বিক্ষোভ-মিছিল নিয়ে প্রেসক্লাবের পাশে সচিবালয়ের ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন। এ সময় পুলিশ সদস্যরা বাধা দিলে তাঁদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। পরে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস, জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বছর শেষ হয়ে গেলেও চলতি মৌসুমে সরকারের আমন ধান সংগ্রহ ১ কেজিও হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দাবি, খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেনি।
০১ মার্চ ২০২৩
বুধবার সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে
৬ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামে স্বামীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত গৃহবধূকে আটক করে থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ। নিহত আব্দুল করীম (২৫) উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামের নবী মণ্ডলের ছেলে।
১৬ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
২১ মিনিট আগেশাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামে স্বামী হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত গৃহবধূকে আটক করে থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ। নিহত আব্দুল করীম (২৫) উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামের নবী মণ্ডলের ছেলে।
সরেজমিনে জানা যায়, এক মাস আগে নন্দলালপুর গ্রামের নবী মণ্ডলের ছেলে আব্দুল করীম সাঁথিয়া উপজেলার বাঐটোলা গ্রামের হাচেন আলীর মেয়ে তানজিলা খাতুনকে বিয়ে করেন। গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) দিবাগত রাতে তানজিলা তাঁর স্বামীকে ওষুধ খাওয়ান। এর কিছুক্ষণ পরেই পেটে জালাপোড়া শুরু হলে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নেওয়া হয়। পরে পরিস্থিতি বেগতিক দেখে প্রথমে স্থানীয় নূরজাহান হাসপাতাল, পরে এনায়েতপুর খাজা ইউনুস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের বাবা নবী মণ্ডল বলেন, ‘রাতে আমার ছেলেকে কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর কথা বলে গ্যাস ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়েছে। এরপর পেটে ব্যথা শুরু হয়। নুরজাহান হাসপাতালের ডাক্তার দেখার পরে খাজা ইউনুস হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেয়। সেখানে নিয়ে গেলে আমার ছেলে মারা যায়।’
শাহজাদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আছলাম আলী বলেন, এখনো কোনো মামলা হয়নি। গৃহবধূকে এখনো জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। আর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামে স্বামী হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত গৃহবধূকে আটক করে থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ। নিহত আব্দুল করীম (২৫) উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামের নবী মণ্ডলের ছেলে।
সরেজমিনে জানা যায়, এক মাস আগে নন্দলালপুর গ্রামের নবী মণ্ডলের ছেলে আব্দুল করীম সাঁথিয়া উপজেলার বাঐটোলা গ্রামের হাচেন আলীর মেয়ে তানজিলা খাতুনকে বিয়ে করেন। গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) দিবাগত রাতে তানজিলা তাঁর স্বামীকে ওষুধ খাওয়ান। এর কিছুক্ষণ পরেই পেটে জালাপোড়া শুরু হলে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নেওয়া হয়। পরে পরিস্থিতি বেগতিক দেখে প্রথমে স্থানীয় নূরজাহান হাসপাতাল, পরে এনায়েতপুর খাজা ইউনুস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের বাবা নবী মণ্ডল বলেন, ‘রাতে আমার ছেলেকে কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর কথা বলে গ্যাস ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়েছে। এরপর পেটে ব্যথা শুরু হয়। নুরজাহান হাসপাতালের ডাক্তার দেখার পরে খাজা ইউনুস হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেয়। সেখানে নিয়ে গেলে আমার ছেলে মারা যায়।’
শাহজাদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আছলাম আলী বলেন, এখনো কোনো মামলা হয়নি। গৃহবধূকে এখনো জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। আর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বছর শেষ হয়ে গেলেও চলতি মৌসুমে সরকারের আমন ধান সংগ্রহ ১ কেজিও হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দাবি, খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেনি।
০১ মার্চ ২০২৩
বুধবার সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে
৬ মিনিট আগে
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায় স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবিতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রায় অর্ধশত মাদ্রাসাশিক্ষক আহত হয়েছেন। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
১২ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
২১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর জনপ্রিয় গণপরিবহন মেট্রোরেল নিরাপত্তাসংক্রান্ত সব বিধিবিধান মেনেই চলাচল করছে বলে জানিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
আজ বুধবার ডিএমটিসিএল পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলমের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
রাজধানীর ফার্মগেটে গত রোববার মেট্রোরেলের একটি বিয়ারিং প্যাড নিচে পড়ে একজন পথচারীর মৃত্যু ও দুজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয় এবং পরিদর্শনের পর পুনরায় চালু করা হয়।
ঘটনা তদন্তে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা দুর্ঘটনার কারণ শনাক্ত ও প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপের সুপারিশ করবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

রাজধানীর জনপ্রিয় গণপরিবহন মেট্রোরেল নিরাপত্তাসংক্রান্ত সব বিধিবিধান মেনেই চলাচল করছে বলে জানিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
আজ বুধবার ডিএমটিসিএল পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আলমের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
রাজধানীর ফার্মগেটে গত রোববার মেট্রোরেলের একটি বিয়ারিং প্যাড নিচে পড়ে একজন পথচারীর মৃত্যু ও দুজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয় এবং পরিদর্শনের পর পুনরায় চালু করা হয়।
ঘটনা তদন্তে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা দুর্ঘটনার কারণ শনাক্ত ও প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপের সুপারিশ করবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বছর শেষ হয়ে গেলেও চলতি মৌসুমে সরকারের আমন ধান সংগ্রহ ১ কেজিও হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দাবি, খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকরা খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেনি।
০১ মার্চ ২০২৩
বুধবার সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে
৬ মিনিট আগে
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায় স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবিতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে প্রায় অর্ধশত মাদ্রাসাশিক্ষক আহত হয়েছেন। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে আহত অবস্থায় তাঁদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
১২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামে স্বামীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত গৃহবধূকে আটক করে থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ। নিহত আব্দুল করীম (২৫) উপজেলার নন্দলালপুর গ্রামের নবী মণ্ডলের ছেলে।
১৬ মিনিট আগে