কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে ২২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলেসহ তিন পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার ও গতকাল রোববার কক্সবাজার শহরের সায়মন বিচ ও লাবণি বিচে পৃথক এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও বিচকর্মীদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বেলা ২টার দিকে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী সায়মন বিচে গোসলে নামেন শাহীনুর রহমান (৬০) ও তাঁর ছেলে মোহাম্মদ সিফাত (২০)। গোসলের একপর্যায়ে বাবা-ছেলে সাগরে ভেসে যান।
উদ্ধারকারী সিসিএফ লাইফগার্ডের সুপার ভাইজার সাইফুল্লাহ সিফাত আজকের পত্রিকাকে জানান, বাবা-ছেলে একসঙ্গে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যাওয়ার দৃশ্য দেখে লাইফগার্ডের কর্মীরা উদ্ধার অভিযানে নামেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের অতিরিক্ত রক্ত বমি হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবা-ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
এর আগে লাবণি পয়েন্টে গতকাল বিকেল ৪টার দিকে মো. রাজিব (৩০) নামের এক যুবক তাঁর পাঁচ বন্ধুর সঙ্গে গোসলে নামেন। একপর্যায়ে এক বন্ধু স্রোতের টানে ভেসে যেতে থাকলে তাঁকে উদ্ধারে এগিয়ে যান রাজিব। এ সময় স্রোতে রাজিবও তলিয়ে যান। প্রায় আট ঘণ্টা নিখোঁজ থাকার পর রাত ১২টার দিকে সৈকতের কবিতা চত্বর পয়েন্টে রাজিবের মরদেহ ভেসে ওঠে।
মোহাম্মদ রাজিব চট্টগ্রাম নগরের দেওয়ানহাট বড়পুকুরপাড় এলাকার বাসিন্দা। তিনি পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লায় একটি দোকানে কাজ করতেন।
জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরে সাগর বেশ উত্তাল রয়েছে। সৈকতে পর্যটকদের সতর্ক করে লাল পতাকাও টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অনেকেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সৈকতে গোসলে নেমে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মারা যাওয়া বাবা-ছেলে রাজশাহী থেকে বেড়াতে এসেছিলেন। তাঁদের লাশ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া অপর যুবক রাজিবের লাশও হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে ২২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলেসহ তিন পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার ও গতকাল রোববার কক্সবাজার শহরের সায়মন বিচ ও লাবণি বিচে পৃথক এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও বিচকর্মীদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বেলা ২টার দিকে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী সায়মন বিচে গোসলে নামেন শাহীনুর রহমান (৬০) ও তাঁর ছেলে মোহাম্মদ সিফাত (২০)। গোসলের একপর্যায়ে বাবা-ছেলে সাগরে ভেসে যান।
উদ্ধারকারী সিসিএফ লাইফগার্ডের সুপার ভাইজার সাইফুল্লাহ সিফাত আজকের পত্রিকাকে জানান, বাবা-ছেলে একসঙ্গে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যাওয়ার দৃশ্য দেখে লাইফগার্ডের কর্মীরা উদ্ধার অভিযানে নামেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের অতিরিক্ত রক্ত বমি হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবা-ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
এর আগে লাবণি পয়েন্টে গতকাল বিকেল ৪টার দিকে মো. রাজিব (৩০) নামের এক যুবক তাঁর পাঁচ বন্ধুর সঙ্গে গোসলে নামেন। একপর্যায়ে এক বন্ধু স্রোতের টানে ভেসে যেতে থাকলে তাঁকে উদ্ধারে এগিয়ে যান রাজিব। এ সময় স্রোতে রাজিবও তলিয়ে যান। প্রায় আট ঘণ্টা নিখোঁজ থাকার পর রাত ১২টার দিকে সৈকতের কবিতা চত্বর পয়েন্টে রাজিবের মরদেহ ভেসে ওঠে।
মোহাম্মদ রাজিব চট্টগ্রাম নগরের দেওয়ানহাট বড়পুকুরপাড় এলাকার বাসিন্দা। তিনি পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লায় একটি দোকানে কাজ করতেন।
জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরে সাগর বেশ উত্তাল রয়েছে। সৈকতে পর্যটকদের সতর্ক করে লাল পতাকাও টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অনেকেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সৈকতে গোসলে নেমে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মারা যাওয়া বাবা-ছেলে রাজশাহী থেকে বেড়াতে এসেছিলেন। তাঁদের লাশ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া অপর যুবক রাজিবের লাশও হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে ২২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলেসহ তিন পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার ও গতকাল রোববার কক্সবাজার শহরের সায়মন বিচ ও লাবণি বিচে পৃথক এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও বিচকর্মীদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বেলা ২টার দিকে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী সায়মন বিচে গোসলে নামেন শাহীনুর রহমান (৬০) ও তাঁর ছেলে মোহাম্মদ সিফাত (২০)। গোসলের একপর্যায়ে বাবা-ছেলে সাগরে ভেসে যান।
উদ্ধারকারী সিসিএফ লাইফগার্ডের সুপার ভাইজার সাইফুল্লাহ সিফাত আজকের পত্রিকাকে জানান, বাবা-ছেলে একসঙ্গে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যাওয়ার দৃশ্য দেখে লাইফগার্ডের কর্মীরা উদ্ধার অভিযানে নামেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের অতিরিক্ত রক্ত বমি হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবা-ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
এর আগে লাবণি পয়েন্টে গতকাল বিকেল ৪টার দিকে মো. রাজিব (৩০) নামের এক যুবক তাঁর পাঁচ বন্ধুর সঙ্গে গোসলে নামেন। একপর্যায়ে এক বন্ধু স্রোতের টানে ভেসে যেতে থাকলে তাঁকে উদ্ধারে এগিয়ে যান রাজিব। এ সময় স্রোতে রাজিবও তলিয়ে যান। প্রায় আট ঘণ্টা নিখোঁজ থাকার পর রাত ১২টার দিকে সৈকতের কবিতা চত্বর পয়েন্টে রাজিবের মরদেহ ভেসে ওঠে।
মোহাম্মদ রাজিব চট্টগ্রাম নগরের দেওয়ানহাট বড়পুকুরপাড় এলাকার বাসিন্দা। তিনি পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লায় একটি দোকানে কাজ করতেন।
জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরে সাগর বেশ উত্তাল রয়েছে। সৈকতে পর্যটকদের সতর্ক করে লাল পতাকাও টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অনেকেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সৈকতে গোসলে নেমে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মারা যাওয়া বাবা-ছেলে রাজশাহী থেকে বেড়াতে এসেছিলেন। তাঁদের লাশ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া অপর যুবক রাজিবের লাশও হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে ২২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলেসহ তিন পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার ও গতকাল রোববার কক্সবাজার শহরের সায়মন বিচ ও লাবণি বিচে পৃথক এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও বিচকর্মীদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বেলা ২টার দিকে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী সায়মন বিচে গোসলে নামেন শাহীনুর রহমান (৬০) ও তাঁর ছেলে মোহাম্মদ সিফাত (২০)। গোসলের একপর্যায়ে বাবা-ছেলে সাগরে ভেসে যান।
উদ্ধারকারী সিসিএফ লাইফগার্ডের সুপার ভাইজার সাইফুল্লাহ সিফাত আজকের পত্রিকাকে জানান, বাবা-ছেলে একসঙ্গে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যাওয়ার দৃশ্য দেখে লাইফগার্ডের কর্মীরা উদ্ধার অভিযানে নামেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের অতিরিক্ত রক্ত বমি হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবা-ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
এর আগে লাবণি পয়েন্টে গতকাল বিকেল ৪টার দিকে মো. রাজিব (৩০) নামের এক যুবক তাঁর পাঁচ বন্ধুর সঙ্গে গোসলে নামেন। একপর্যায়ে এক বন্ধু স্রোতের টানে ভেসে যেতে থাকলে তাঁকে উদ্ধারে এগিয়ে যান রাজিব। এ সময় স্রোতে রাজিবও তলিয়ে যান। প্রায় আট ঘণ্টা নিখোঁজ থাকার পর রাত ১২টার দিকে সৈকতের কবিতা চত্বর পয়েন্টে রাজিবের মরদেহ ভেসে ওঠে।
মোহাম্মদ রাজিব চট্টগ্রাম নগরের দেওয়ানহাট বড়পুকুরপাড় এলাকার বাসিন্দা। তিনি পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লায় একটি দোকানে কাজ করতেন।
জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরে সাগর বেশ উত্তাল রয়েছে। সৈকতে পর্যটকদের সতর্ক করে লাল পতাকাও টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অনেকেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সৈকতে গোসলে নেমে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মারা যাওয়া বাবা-ছেলে রাজশাহী থেকে বেড়াতে এসেছিলেন। তাঁদের লাশ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া অপর যুবক রাজিবের লাশও হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
রাজধানীর কদমতলীতে নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবন থেকে নিচে পড়ে সিদ্দিকুর রহমান (৪৫) নামে এক ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে কদমতলী জনতাবাগ পুলিশ ফাঁড়ির পাশে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে গরুবোঝাই নছিমনের চাপায় হাফিজুর রহমান (৩৭) নামের এক প্রতিবন্ধী যুবক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টায় তাড়াশ পৌর সদরের বারোয়ারিতলা মোড়ে এই ঘটনা ঘটে। নিহত হাফিজুর রহমান তাড়াশ দক্ষিণপাড়ার রবিউল করিমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেজামালপুরের মাদারগঞ্জে একটি সেতুর অভাবে ৩৫ বছর ধরে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে ১৩টি গ্রামের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ। চলাচল ও কৃষিপণ্য পরিবহনে এই দুর্বিষহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে ১৯৯০ সালের এক ভয়াবহ বন্যার পর, যখন যমুনার ভাঙনে গ্রামগুলো উপজেলা সদর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও কাভার্ড ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে নাজিম উদ্দীন (৪০) নামের এক সবজি ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও তিনজন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে রাউজান উপজেলার গহিরা ইউনিয়নের অদুদিয়া সড়কের আতুন্নিরঘাটা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নাজিম....
২ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর কদমতলীতে নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবন থেকে নিচে পড়ে সিদ্দিকুর রহমান (৪৫) নামে এক ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে কদমতলী জনতাবাগ পুলিশ ফাঁড়ির পাশে এই দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় স্বজনরা সিদ্দিকুর রহমানকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে বেলা পৌনে ১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সিদ্দিকুরের ছোট ভাই মো. ওয়াহিদ জানান, সিদ্দিকুর পেশায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি। নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবনটির পঞ্চম তলায় ইলেকট্রিকের কাজ করছিলেন। কাজ করার সময় নিচে পড়ে গুরুতর আহত হন। সহকর্মীরা স্থানীয় ইসলামিয়া হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ভবন থেকে কীভাবে পড়ে গেছেন সিদ্দিকুর, তা জানেন না ওয়াহিদ।
সিদ্দিকুর রহমানের বাড়ি শরিয়তপুর জেলার সখীপুর থানার কালিকাকন্দি গ্রামে। তাঁর বাবা আব্দুস সাত্তার। সিদ্দিকুর স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে কদমতলীর জনতাবাগ এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
রাজধানীর কদমতলীতে নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবন থেকে নিচে পড়ে সিদ্দিকুর রহমান (৪৫) নামে এক ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে কদমতলী জনতাবাগ পুলিশ ফাঁড়ির পাশে এই দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় স্বজনরা সিদ্দিকুর রহমানকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে বেলা পৌনে ১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সিদ্দিকুরের ছোট ভাই মো. ওয়াহিদ জানান, সিদ্দিকুর পেশায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি। নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবনটির পঞ্চম তলায় ইলেকট্রিকের কাজ করছিলেন। কাজ করার সময় নিচে পড়ে গুরুতর আহত হন। সহকর্মীরা স্থানীয় ইসলামিয়া হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ভবন থেকে কীভাবে পড়ে গেছেন সিদ্দিকুর, তা জানেন না ওয়াহিদ।
সিদ্দিকুর রহমানের বাড়ি শরিয়তপুর জেলার সখীপুর থানার কালিকাকন্দি গ্রামে। তাঁর বাবা আব্দুস সাত্তার। সিদ্দিকুর স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে কদমতলীর জনতাবাগ এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
বাবা-ছেলে একসঙ্গে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যাওয়ার দৃশ্য দেখে লাইফগার্ডের কর্মীরা উদ্ধার অভিযানে নামেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের অতিরিক্ত রক্ত বমি হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবা-ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
০৯ জুন ২০২৫সিরাজগঞ্জের তাড়াশে গরুবোঝাই নছিমনের চাপায় হাফিজুর রহমান (৩৭) নামের এক প্রতিবন্ধী যুবক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টায় তাড়াশ পৌর সদরের বারোয়ারিতলা মোড়ে এই ঘটনা ঘটে। নিহত হাফিজুর রহমান তাড়াশ দক্ষিণপাড়ার রবিউল করিমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেজামালপুরের মাদারগঞ্জে একটি সেতুর অভাবে ৩৫ বছর ধরে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে ১৩টি গ্রামের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ। চলাচল ও কৃষিপণ্য পরিবহনে এই দুর্বিষহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে ১৯৯০ সালের এক ভয়াবহ বন্যার পর, যখন যমুনার ভাঙনে গ্রামগুলো উপজেলা সদর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও কাভার্ড ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে নাজিম উদ্দীন (৪০) নামের এক সবজি ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও তিনজন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে রাউজান উপজেলার গহিরা ইউনিয়নের অদুদিয়া সড়কের আতুন্নিরঘাটা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নাজিম....
২ ঘণ্টা আগেতাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) সংবাদদাতা
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে গরুবোঝাই নছিমনের চাপায় হাফিজুর রহমান (৩৭) নামের এক প্রতিবন্ধী যুবক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টায় তাড়াশ পৌর সদরের বারোয়ারিতলা মোড়ে এই ঘটনা ঘটে। নিহত হাফিজুর রহমান তাড়াশ দক্ষিণপাড়ার রবিউল করিমের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হাফিজুর রহমান রাস্তা পারাপারের সময় একটি গরুবোঝাই নছিমন গাড়ি তাঁকে চাপা দিলে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউর রহমান বলেন, লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। নছিমনটি থানার হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে। ,
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে গরুবোঝাই নছিমনের চাপায় হাফিজুর রহমান (৩৭) নামের এক প্রতিবন্ধী যুবক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টায় তাড়াশ পৌর সদরের বারোয়ারিতলা মোড়ে এই ঘটনা ঘটে। নিহত হাফিজুর রহমান তাড়াশ দক্ষিণপাড়ার রবিউল করিমের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হাফিজুর রহমান রাস্তা পারাপারের সময় একটি গরুবোঝাই নছিমন গাড়ি তাঁকে চাপা দিলে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউর রহমান বলেন, লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। নছিমনটি থানার হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে। ,
বাবা-ছেলে একসঙ্গে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যাওয়ার দৃশ্য দেখে লাইফগার্ডের কর্মীরা উদ্ধার অভিযানে নামেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের অতিরিক্ত রক্ত বমি হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবা-ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
০৯ জুন ২০২৫রাজধানীর কদমতলীতে নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবন থেকে নিচে পড়ে সিদ্দিকুর রহমান (৪৫) নামে এক ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে কদমতলী জনতাবাগ পুলিশ ফাঁড়ির পাশে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেজামালপুরের মাদারগঞ্জে একটি সেতুর অভাবে ৩৫ বছর ধরে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে ১৩টি গ্রামের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ। চলাচল ও কৃষিপণ্য পরিবহনে এই দুর্বিষহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে ১৯৯০ সালের এক ভয়াবহ বন্যার পর, যখন যমুনার ভাঙনে গ্রামগুলো উপজেলা সদর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও কাভার্ড ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে নাজিম উদ্দীন (৪০) নামের এক সবজি ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও তিনজন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে রাউজান উপজেলার গহিরা ইউনিয়নের অদুদিয়া সড়কের আতুন্নিরঘাটা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নাজিম....
২ ঘণ্টা আগেজামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুরের মাদারগঞ্জে একটি সেতুর অভাবে ৩৫ বছর ধরে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে ১৩টি গ্রামের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ। চলাচল ও কৃষিপণ্য পরিবহনে এই দুর্বিষহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে ১৯৯০ সালের এক ভয়াবহ বন্যার পর, যখন যমুনার ভাঙনে গ্রামগুলো উপজেলা সদর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে নির্মিত নড়বড়ে বাঁশ ও কাঠের সেতুটিই এখন এই এলাকার মানুষের একমাত্র ভরসা। তবে ঝুঁকিপূর্ণ এই সেতু পার হতে গিয়ে প্রতিনিয়ত সমস্যায় পড়তে হচ্ছে তাদের।
১৯৯০ সালের বন্যায় যমুনা নদীর তীব্র ভাঙনে জামালপুরের মাদারগঞ্জের বালিজুড়ী ইউনিয়নের নাংলাসহ ১৩টি গ্রাম উপজেলা সদর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সেই ভাঙনে যমুনার শাখা নদী বড় নদীতে পরিণত হয়, যা পারাপারের জন্য কোনো পাকা সেতু নির্মিত হয়নি।
সেতুবিহীন এই দুর্ভোগ পোহাচ্ছে মাদারগঞ্জ উপজেলার বালিজুড়ী ইউনিয়নের নাংলা, নাদাগাড়ী, পশ্চিম সুখনগরী এবং জোড়খালী ইউনিয়নের ফুলজোড়, কাইজের চর, আতামারীর বাসিন্দারা। এ ছাড়া বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার কর্ণিবাড়ী ও বোহাইল ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মানুষও এই পথে যাতায়াত করে।
নাংলা গ্রামের ৬৫ বছর বয়সী আলতাফুর রহমান জানান, ১৯৯০ সালের ভাঙনে যমুনার শাখা নদী বড় নদীতে পরিণত হয়। এলাকার মানুষ স্বেচ্ছাশ্রম আর চাঁদা তুলে বাঁশ-কাঠের এই সেতু তৈরি করেছে। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে। চরাঞ্চলের কৃষক ফসল—মরিচ, পেঁয়াজ, আলু, পাট সঠিক দামে বাজারে বিক্রি করতে পারেন না। যোগাযোগব্যবস্থার সমস্যার কারণে ফসলের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হতে হয়।
পশ্চিম সুখনগরী গ্রামের মো. আব্দুর রহিম বলেন, ‘৩৫ বছরেও সেতু হয়নি। মনে হয় মাদারগঞ্জ উপজেলার মানচিত্র থেকে আমরা বাদ পড়ে যাচ্ছি। সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। সাতবার ভোট দিয়েও স্থানীয় এমপির নজরে আসেনি এই দুর্ভোগ। ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনা ব্যাহত হচ্ছে, অনেক কোমলমতি শিশু জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নড়বড়ে সেতু পার হতে ভয় পায়।’
নাদাগাড়ী গ্রামের ইব্রাহিম মিয়া জানান, জামালপুরের শেষ সীমান্ত, গাইবান্ধা জেলা এবং বগুড়ার হাজার হাজার মানুষ এই পথ ব্যবহার করে, কিন্তু ৩৫ বছরেও এখানে একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা হয়নি, এটি খুবই দুর্ভাগ্যজনক।
মাদারগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাদির শাহ বলেন, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখানে বেইলি ব্রিজ করার সুযোগ নেই। তবে সড়ক ও জনপথ (সওজ) এবং স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) সঙ্গে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের চেষ্টা করা হবে।
এলাকাবাসীর জোর দাবি, দ্রুত একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা হলে দীর্ঘদিনের অসহনীয় দুর্ভোগের অবসান হবে।
জামালপুরের মাদারগঞ্জে একটি সেতুর অভাবে ৩৫ বছর ধরে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে ১৩টি গ্রামের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ। চলাচল ও কৃষিপণ্য পরিবহনে এই দুর্বিষহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে ১৯৯০ সালের এক ভয়াবহ বন্যার পর, যখন যমুনার ভাঙনে গ্রামগুলো উপজেলা সদর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে নির্মিত নড়বড়ে বাঁশ ও কাঠের সেতুটিই এখন এই এলাকার মানুষের একমাত্র ভরসা। তবে ঝুঁকিপূর্ণ এই সেতু পার হতে গিয়ে প্রতিনিয়ত সমস্যায় পড়তে হচ্ছে তাদের।
১৯৯০ সালের বন্যায় যমুনা নদীর তীব্র ভাঙনে জামালপুরের মাদারগঞ্জের বালিজুড়ী ইউনিয়নের নাংলাসহ ১৩টি গ্রাম উপজেলা সদর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সেই ভাঙনে যমুনার শাখা নদী বড় নদীতে পরিণত হয়, যা পারাপারের জন্য কোনো পাকা সেতু নির্মিত হয়নি।
সেতুবিহীন এই দুর্ভোগ পোহাচ্ছে মাদারগঞ্জ উপজেলার বালিজুড়ী ইউনিয়নের নাংলা, নাদাগাড়ী, পশ্চিম সুখনগরী এবং জোড়খালী ইউনিয়নের ফুলজোড়, কাইজের চর, আতামারীর বাসিন্দারা। এ ছাড়া বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার কর্ণিবাড়ী ও বোহাইল ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মানুষও এই পথে যাতায়াত করে।
নাংলা গ্রামের ৬৫ বছর বয়সী আলতাফুর রহমান জানান, ১৯৯০ সালের ভাঙনে যমুনার শাখা নদী বড় নদীতে পরিণত হয়। এলাকার মানুষ স্বেচ্ছাশ্রম আর চাঁদা তুলে বাঁশ-কাঠের এই সেতু তৈরি করেছে। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে। চরাঞ্চলের কৃষক ফসল—মরিচ, পেঁয়াজ, আলু, পাট সঠিক দামে বাজারে বিক্রি করতে পারেন না। যোগাযোগব্যবস্থার সমস্যার কারণে ফসলের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হতে হয়।
পশ্চিম সুখনগরী গ্রামের মো. আব্দুর রহিম বলেন, ‘৩৫ বছরেও সেতু হয়নি। মনে হয় মাদারগঞ্জ উপজেলার মানচিত্র থেকে আমরা বাদ পড়ে যাচ্ছি। সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। সাতবার ভোট দিয়েও স্থানীয় এমপির নজরে আসেনি এই দুর্ভোগ। ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনা ব্যাহত হচ্ছে, অনেক কোমলমতি শিশু জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নড়বড়ে সেতু পার হতে ভয় পায়।’
নাদাগাড়ী গ্রামের ইব্রাহিম মিয়া জানান, জামালপুরের শেষ সীমান্ত, গাইবান্ধা জেলা এবং বগুড়ার হাজার হাজার মানুষ এই পথ ব্যবহার করে, কিন্তু ৩৫ বছরেও এখানে একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা হয়নি, এটি খুবই দুর্ভাগ্যজনক।
মাদারগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাদির শাহ বলেন, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখানে বেইলি ব্রিজ করার সুযোগ নেই। তবে সড়ক ও জনপথ (সওজ) এবং স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) সঙ্গে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের চেষ্টা করা হবে।
এলাকাবাসীর জোর দাবি, দ্রুত একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা হলে দীর্ঘদিনের অসহনীয় দুর্ভোগের অবসান হবে।
বাবা-ছেলে একসঙ্গে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যাওয়ার দৃশ্য দেখে লাইফগার্ডের কর্মীরা উদ্ধার অভিযানে নামেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের অতিরিক্ত রক্ত বমি হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবা-ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
০৯ জুন ২০২৫রাজধানীর কদমতলীতে নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবন থেকে নিচে পড়ে সিদ্দিকুর রহমান (৪৫) নামে এক ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে কদমতলী জনতাবাগ পুলিশ ফাঁড়ির পাশে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে গরুবোঝাই নছিমনের চাপায় হাফিজুর রহমান (৩৭) নামের এক প্রতিবন্ধী যুবক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টায় তাড়াশ পৌর সদরের বারোয়ারিতলা মোড়ে এই ঘটনা ঘটে। নিহত হাফিজুর রহমান তাড়াশ দক্ষিণপাড়ার রবিউল করিমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও কাভার্ড ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে নাজিম উদ্দীন (৪০) নামের এক সবজি ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও তিনজন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে রাউজান উপজেলার গহিরা ইউনিয়নের অদুদিয়া সড়কের আতুন্নিরঘাটা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নাজিম....
২ ঘণ্টা আগেরাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও কাভার্ড ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে নাজিম উদ্দীন (৪০) নামের এক সবজি ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও তিনজন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে রাউজান উপজেলার গহিরা ইউনিয়নের অদুদিয়া সড়কের আতুন্নিরঘাটা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নাজিম উদ্দীন চিকদাইর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের রমজান আলী তালুকদার বাড়ির মোহাম্মদ ইদ্রিস মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম শহর থেকে মুরগির বাচ্চাবাহী একটি কাভার্ড ভ্যান আসার সময় নতুন হাট থেকে ছেড়ে আসা একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশার সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি দুমড়েমুচড়ে যায় এবং কাভার্ড ভ্যানটি সড়ক থেকে ছিটকে ধানখেতে পড়ে যায়।
এতে সিএনজিতে থাকা যাত্রী নাজিম উদ্দীন ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। আহত তিনজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আহত ব্যক্তিদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। নিহত নাজিমের সঙ্গে থাকা মানিক নামের এক যুবক জানান, নাজিম উদ্দীন ভোরে সবজি কেনার জন্য নতুন হাট থেকে অটোরিকশায় করে চট্টগ্রাম নগরীতে যাচ্ছিলেন। তাঁদের অভিযোগ, কাভার্ড ভ্যানটি রং সাইডে এসে অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। নিহত নাজিম উদ্দীন চার কন্যাসন্তানের জনক ছিলেন।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, দুর্ঘটনার পর রাউজান থানা-পুলিশ গাড়ি দুটি উদ্ধার করে থানায় নিয়েছে।
চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও কাভার্ড ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে নাজিম উদ্দীন (৪০) নামের এক সবজি ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও তিনজন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে রাউজান উপজেলার গহিরা ইউনিয়নের অদুদিয়া সড়কের আতুন্নিরঘাটা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নাজিম উদ্দীন চিকদাইর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের রমজান আলী তালুকদার বাড়ির মোহাম্মদ ইদ্রিস মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম শহর থেকে মুরগির বাচ্চাবাহী একটি কাভার্ড ভ্যান আসার সময় নতুন হাট থেকে ছেড়ে আসা একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশার সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি দুমড়েমুচড়ে যায় এবং কাভার্ড ভ্যানটি সড়ক থেকে ছিটকে ধানখেতে পড়ে যায়।
এতে সিএনজিতে থাকা যাত্রী নাজিম উদ্দীন ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। আহত তিনজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আহত ব্যক্তিদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। নিহত নাজিমের সঙ্গে থাকা মানিক নামের এক যুবক জানান, নাজিম উদ্দীন ভোরে সবজি কেনার জন্য নতুন হাট থেকে অটোরিকশায় করে চট্টগ্রাম নগরীতে যাচ্ছিলেন। তাঁদের অভিযোগ, কাভার্ড ভ্যানটি রং সাইডে এসে অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। নিহত নাজিম উদ্দীন চার কন্যাসন্তানের জনক ছিলেন।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, দুর্ঘটনার পর রাউজান থানা-পুলিশ গাড়ি দুটি উদ্ধার করে থানায় নিয়েছে।
বাবা-ছেলে একসঙ্গে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যাওয়ার দৃশ্য দেখে লাইফগার্ডের কর্মীরা উদ্ধার অভিযানে নামেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের অতিরিক্ত রক্ত বমি হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবা-ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
০৯ জুন ২০২৫রাজধানীর কদমতলীতে নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবন থেকে নিচে পড়ে সিদ্দিকুর রহমান (৪৫) নামে এক ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে কদমতলী জনতাবাগ পুলিশ ফাঁড়ির পাশে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে গরুবোঝাই নছিমনের চাপায় হাফিজুর রহমান (৩৭) নামের এক প্রতিবন্ধী যুবক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টায় তাড়াশ পৌর সদরের বারোয়ারিতলা মোড়ে এই ঘটনা ঘটে। নিহত হাফিজুর রহমান তাড়াশ দক্ষিণপাড়ার রবিউল করিমের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেজামালপুরের মাদারগঞ্জে একটি সেতুর অভাবে ৩৫ বছর ধরে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে ১৩টি গ্রামের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ। চলাচল ও কৃষিপণ্য পরিবহনে এই দুর্বিষহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে ১৯৯০ সালের এক ভয়াবহ বন্যার পর, যখন যমুনার ভাঙনে গ্রামগুলো উপজেলা সদর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে