কক্সবাজার প্রতিনিধি
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার (আইও) সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে। আজ মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১০টায় সপ্তম দফার দ্বিতীয় দিনে এই সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।
গতকাল সোমবারের সাক্ষী সহকারী পুলিশ সুপার জামিলুল হকের অসমাপ্ত জেরা দিয়ে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সকাল সোয়া ১০টায় মামলার দিনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। আগামীকাল বুধবার পর্যন্ত তিন দিন এ মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে।
পুলিশ কর্মকর্তা জামিলুল হক এ মামলার শুরুতে আইও ছিলেন। এরপর মামলার দায়িত্ব পান কক্সবাজার র্যাব-১৫-এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার খায়রুল ইসলাম।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এবং কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম জানান, এ মামলার মোট সাক্ষী ৮৩ জন। এ পর্যন্ত মামলার বাদী শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌসসহ ৬৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।
প্রসিকিউটর জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) সহকারী পুলিশ সুপার জামিলুল হকের অসমাপ্ত আংশিক জেরা দিয়ে মামলার কার্যক্রম শুরু করা হয়।
আজ মামলার অভিযোগপত্র প্রদানকারী তদন্ত কর্মকর্তা খায়রুল ইসলামকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে। তাঁর সাক্ষ্য দেওয়ার মধ্যে আজ ৬৫ জনের সাক্ষ্য শেষ হবে।
এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় কড়া নিরাপত্তায় জেলা কারাগার থেকে মামলার ১৫ আসামিকে আদালতে তোলা হয়।
গত বছরের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়া শামলাপুর পুলিশের তল্লাশিচৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলী ও টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ পুলিশের ৯ জন সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্তের পর র্যাব-১৫-এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে একটি ‘পরিকল্পিত ঘটনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বর্তমানে মামলার ১৫ জন আসামি কারাগারে রয়েছেন।
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার (আইও) সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে। আজ মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১০টায় সপ্তম দফার দ্বিতীয় দিনে এই সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।
গতকাল সোমবারের সাক্ষী সহকারী পুলিশ সুপার জামিলুল হকের অসমাপ্ত জেরা দিয়ে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সকাল সোয়া ১০টায় মামলার দিনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। আগামীকাল বুধবার পর্যন্ত তিন দিন এ মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে।
পুলিশ কর্মকর্তা জামিলুল হক এ মামলার শুরুতে আইও ছিলেন। এরপর মামলার দায়িত্ব পান কক্সবাজার র্যাব-১৫-এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার খায়রুল ইসলাম।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এবং কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম জানান, এ মামলার মোট সাক্ষী ৮৩ জন। এ পর্যন্ত মামলার বাদী শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌসসহ ৬৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।
প্রসিকিউটর জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) সহকারী পুলিশ সুপার জামিলুল হকের অসমাপ্ত আংশিক জেরা দিয়ে মামলার কার্যক্রম শুরু করা হয়।
আজ মামলার অভিযোগপত্র প্রদানকারী তদন্ত কর্মকর্তা খায়রুল ইসলামকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে। তাঁর সাক্ষ্য দেওয়ার মধ্যে আজ ৬৫ জনের সাক্ষ্য শেষ হবে।
এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় কড়া নিরাপত্তায় জেলা কারাগার থেকে মামলার ১৫ আসামিকে আদালতে তোলা হয়।
গত বছরের ৩১ জুলাই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়া শামলাপুর পুলিশের তল্লাশিচৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলী ও টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ পুলিশের ৯ জন সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্তের পর র্যাব-১৫-এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে একটি ‘পরিকল্পিত ঘটনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বর্তমানে মামলার ১৫ জন আসামি কারাগারে রয়েছেন।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১৭ মিনিট আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
৩৭ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
৪০ মিনিট আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে