নোয়াখালী প্রতিনিধি
বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার বিরুদ্ধে ৪ ব্যবসায়ীকে মারধর করে লাঞ্ছিত করা এবং এক মার্কেটে তালা দেওয়া এবং ২০টির অধিক মোটর সাইকেল ভাংচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক বসুরহাট বাজারের ব্যবসায়ীদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
মারধরের শিকার ব্যবসায়ীরা হলেন, মোহাম্মদ আলী (৬৮), রহমানিয়া ফার্মেসীর আব্দুর রহমান (৬৪) রহীম উল্যাহ রিটু (৩৪) কেবি সুজ শোরুমের মালিক মফিজুল হক মিন্টু (৫৯)।
একই সময়ে কাদের মির্জার নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা বসুরহাট বাজারে ২০টির অধিক মোটরসাইকেল ভাংচুর করে এবং বসুরহাট বাজারের জিরো পয়েন্টে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কর্তৃক পরিচালিত স্কাউট ভবন মার্কেটের সামনে মোটরসাইকেল পার্কিং ও ফল দোকান থাকার অভিযোগে মার্কেটের প্রধান ফটকে তালা দেয়। ওই সময় একই অভিযোগ এনে বসুরহাটের রুপালী চত্বরের পাশে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এবং বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র কামাল উদ্দিন চৌধুরী ও তাঁর ভাই সফিউল্যাহ চৌধুরীর মালিকানাধীন তানহা কমপ্লেক্স ও চৌধুরী কমপ্লেক্সে নামের দুটি মার্কেটে তালা দেয় । পরে দুপুরের দিকে তানহা কমপ্লেক্স ও চৌধুরী কমপ্লেক্সে মার্কেটের তালা খুলে দেয়া হয় বলে জানা যায়।
শনিবার সকাল ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে বসুরহাট বাজারের কলেজ রোড, বঙ্গবন্ধু চত্ত্বর ও বসুরহাট ব্যবসায়ী সমিতির সামনে এসব ঘটনা ঘটে।প্রত্যক্ষদর্শী ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বসুরহাট রোডের ডাচ বাংলা ব্যাংকের সামনে অবস্থিত রহমানিয়া ফার্মেসী। আকস্মিক সকাল ১১টার দিকে ওই ফার্মেসীতে ১০-১৫জন অনুসারীকে নিয়ে উপস্থিত হয় কাদের মির্জা। এ সময় তিনি ওই ফার্মেসীতে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র কামাল উদ্দিন চৌধুরীসহ বিএনপির কয়েকজন নেতা বসার অভিযোগ তুলে
প্রতিষ্ঠানের মালিক আব্দুর রহমান ও তাঁর ছেলেকে মারধর করেন।
একই সময়ে রহমানিয়া ফার্মেসীর সামনে অবস্থিত কেবি সুজ শোরুমের মালিক মিন্টুকেও মারধর করেন কাদের মির্জা। এ ছাড়াও কাদের মির্জার প্রতিপক্ষ গ্রুপের অনুসারী কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিজাম উদ্দিন মুন্নার বাবা মোহাম্মদ আলীকে তার দোকানের সামনে দোকানের জিনিসপত্র রাখার অভিযোগ তুলে মারধর করেন কাদের মির্জা। তবে এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা ভয়ে নাম প্রকাশ করে গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে অনীহা প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিজাম উদ্দিন মুন্না জানান, আমি এলাকার বাহিরে অবস্থান করছি। আমার বাবার ওপর হামলার বিষয়ে লোক মুখে শুনেছি। বাবার নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য বারবার ফোন করলেও ফোন বন্ধ পাচ্ছি। বাবার সঙ্গে কথা বলে পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাবো।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে শনিবার বিকেলে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো সাইফুদ্দিন আনোয়ার জানান, মৌখিকভাবে বিষয়টি শুনেছি। লিখিত অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত আইনগত প্রদক্ষেপ নেওয়া হবে।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো জিয়াউল হক মীর জানান, স্কাউট ভবন মার্কেটে তালা দেওয়ার বিষয়টি আমি শুনেছি। বিষয়টি আমি দেখতেছি। পরে এ বিষয়ে জানানো হবে।
বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার বিরুদ্ধে ৪ ব্যবসায়ীকে মারধর করে লাঞ্ছিত করা এবং এক মার্কেটে তালা দেওয়া এবং ২০টির অধিক মোটর সাইকেল ভাংচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক বসুরহাট বাজারের ব্যবসায়ীদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
মারধরের শিকার ব্যবসায়ীরা হলেন, মোহাম্মদ আলী (৬৮), রহমানিয়া ফার্মেসীর আব্দুর রহমান (৬৪) রহীম উল্যাহ রিটু (৩৪) কেবি সুজ শোরুমের মালিক মফিজুল হক মিন্টু (৫৯)।
একই সময়ে কাদের মির্জার নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা বসুরহাট বাজারে ২০টির অধিক মোটরসাইকেল ভাংচুর করে এবং বসুরহাট বাজারের জিরো পয়েন্টে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কর্তৃক পরিচালিত স্কাউট ভবন মার্কেটের সামনে মোটরসাইকেল পার্কিং ও ফল দোকান থাকার অভিযোগে মার্কেটের প্রধান ফটকে তালা দেয়। ওই সময় একই অভিযোগ এনে বসুরহাটের রুপালী চত্বরের পাশে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এবং বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র কামাল উদ্দিন চৌধুরী ও তাঁর ভাই সফিউল্যাহ চৌধুরীর মালিকানাধীন তানহা কমপ্লেক্স ও চৌধুরী কমপ্লেক্সে নামের দুটি মার্কেটে তালা দেয় । পরে দুপুরের দিকে তানহা কমপ্লেক্স ও চৌধুরী কমপ্লেক্সে মার্কেটের তালা খুলে দেয়া হয় বলে জানা যায়।
শনিবার সকাল ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে বসুরহাট বাজারের কলেজ রোড, বঙ্গবন্ধু চত্ত্বর ও বসুরহাট ব্যবসায়ী সমিতির সামনে এসব ঘটনা ঘটে।প্রত্যক্ষদর্শী ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বসুরহাট রোডের ডাচ বাংলা ব্যাংকের সামনে অবস্থিত রহমানিয়া ফার্মেসী। আকস্মিক সকাল ১১টার দিকে ওই ফার্মেসীতে ১০-১৫জন অনুসারীকে নিয়ে উপস্থিত হয় কাদের মির্জা। এ সময় তিনি ওই ফার্মেসীতে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র কামাল উদ্দিন চৌধুরীসহ বিএনপির কয়েকজন নেতা বসার অভিযোগ তুলে
প্রতিষ্ঠানের মালিক আব্দুর রহমান ও তাঁর ছেলেকে মারধর করেন।
একই সময়ে রহমানিয়া ফার্মেসীর সামনে অবস্থিত কেবি সুজ শোরুমের মালিক মিন্টুকেও মারধর করেন কাদের মির্জা। এ ছাড়াও কাদের মির্জার প্রতিপক্ষ গ্রুপের অনুসারী কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিজাম উদ্দিন মুন্নার বাবা মোহাম্মদ আলীকে তার দোকানের সামনে দোকানের জিনিসপত্র রাখার অভিযোগ তুলে মারধর করেন কাদের মির্জা। তবে এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা ভয়ে নাম প্রকাশ করে গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে অনীহা প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিজাম উদ্দিন মুন্না জানান, আমি এলাকার বাহিরে অবস্থান করছি। আমার বাবার ওপর হামলার বিষয়ে লোক মুখে শুনেছি। বাবার নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য বারবার ফোন করলেও ফোন বন্ধ পাচ্ছি। বাবার সঙ্গে কথা বলে পরে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাবো।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে শনিবার বিকেলে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো সাইফুদ্দিন আনোয়ার জানান, মৌখিকভাবে বিষয়টি শুনেছি। লিখিত অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত আইনগত প্রদক্ষেপ নেওয়া হবে।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো জিয়াউল হক মীর জানান, স্কাউট ভবন মার্কেটে তালা দেওয়ার বিষয়টি আমি শুনেছি। বিষয়টি আমি দেখতেছি। পরে এ বিষয়ে জানানো হবে।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১১ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে