নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের উত্তর পতেঙ্গা এসএপিএল (ওসিএল) কনটেইনার ডিপো থেকে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে রপ্তানির জন্য প্রস্তুত তৈরি পোশাকের ৭টি কনটেইনার আটক করেছে শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। ১১৮ টন ওজনের এসব কনটেইনারে ছিল বেবি ড্রেস, জিনস প্যান্ট, শার্ট, লেগিংস ও শালসহ মোট তিন কোটি টাকার পণ্য।
এ ঘটনার তদন্তের জন্য আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের যুগ্ম পরিচালককে আহ্বায়ক করে ৮ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি কনটেইনারগুলো আটক করা হলেও বিষয়টি আজ গণমাধ্যমকে জানানো হয়।
কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. শাকিল খন্দকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রপ্তানি চালানগুলোর বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। এ ধরনের আরও কিছু রপ্তানিকারকের বিষয়ে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তদন্তকাজ চলমান রয়েছে। সার্বিক অনিয়মের বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের যুগ্ম পরিচালক মো. সাইফুর রহমানকে আহ্বায়ক করে ৮ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, গত ৩১ জানুয়ারি কনটেইনার ডিপোতে এ অভিযান পরিচালনা করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম কার্যালয়ের একটি দল। ওই দিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে ঢাকার মোল্লার টেকের সাবিহা সাইকি ফ্যাশন নামের রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১৫টি বিল অব এক্সপোর্ট সংক্রান্ত দলিল পর্যালোচনা করা হয়। এতে জালিয়াতির প্রাথমিক সত্যতা মিলে।
এসব দলিল যাচাই করার জন্য অগ্রণী ব্যাংকে চিঠি দেওয়া হয়। এর জবাবে ব্যাংকটির প্রধান শাখা থেকে জানানো হয় সাবিহা সাইকি ফ্যাশন তাদের গ্রাহক নয়। এরপর গোয়েন্দা কর্মকর্তারা নিশ্চিত হন ভুয়া ইএক্সপি এবং এলসি কিংবা সেলস কন্ট্রাক্ট ব্যবহার করে পণ্য রপ্তানি করা হচ্ছিল।
এ ছাড়া সন্দিগ্ধ চালানগুলোর কায়িক পরীক্ষার জন্য সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট লাইম্যাক্স শিপার্স লিমিটেডকে চিঠি দিয়েও সহযোগিতা পাওয়া যায়নি। প্রতিষ্ঠানটির ১৫টি চালানের মধ্যে ৯টি ডিপোতে পাওয়া যায়। বাকিগুলো বিদেশে চলে গেছে। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে একই রপ্তানিকারকের ৯৪টি চালানের খোঁজ মিলেছে। এর মধ্যে ৮৫টি বিদেশে চলে গেছে। যার পরিমাণ ৮৮২ মেট্রিক টন। যার ঘোষিত মূল্য ২২ কোটি টাকা।
এদিকে জালিয়াতির মাধ্যমে উল্লেখিত পণ্য রপ্তানি হওয়ার কারণে এই চালানগুলোর বিপরীতে কোনো বৈদেশিক মুদ্রা বৈধ পন্থায় দেশে প্রত্যাবাসনের সুযোগ না থাকায় এ ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং সংঘটিত হয়েছে বলে জানান শুল্ক কর্মকর্তারা।
চট্টগ্রামের উত্তর পতেঙ্গা এসএপিএল (ওসিএল) কনটেইনার ডিপো থেকে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে রপ্তানির জন্য প্রস্তুত তৈরি পোশাকের ৭টি কনটেইনার আটক করেছে শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। ১১৮ টন ওজনের এসব কনটেইনারে ছিল বেবি ড্রেস, জিনস প্যান্ট, শার্ট, লেগিংস ও শালসহ মোট তিন কোটি টাকার পণ্য।
এ ঘটনার তদন্তের জন্য আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের যুগ্ম পরিচালককে আহ্বায়ক করে ৮ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি কনটেইনারগুলো আটক করা হলেও বিষয়টি আজ গণমাধ্যমকে জানানো হয়।
কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. শাকিল খন্দকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রপ্তানি চালানগুলোর বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। এ ধরনের আরও কিছু রপ্তানিকারকের বিষয়ে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তদন্তকাজ চলমান রয়েছে। সার্বিক অনিয়মের বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের যুগ্ম পরিচালক মো. সাইফুর রহমানকে আহ্বায়ক করে ৮ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, গত ৩১ জানুয়ারি কনটেইনার ডিপোতে এ অভিযান পরিচালনা করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম কার্যালয়ের একটি দল। ওই দিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে ঢাকার মোল্লার টেকের সাবিহা সাইকি ফ্যাশন নামের রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১৫টি বিল অব এক্সপোর্ট সংক্রান্ত দলিল পর্যালোচনা করা হয়। এতে জালিয়াতির প্রাথমিক সত্যতা মিলে।
এসব দলিল যাচাই করার জন্য অগ্রণী ব্যাংকে চিঠি দেওয়া হয়। এর জবাবে ব্যাংকটির প্রধান শাখা থেকে জানানো হয় সাবিহা সাইকি ফ্যাশন তাদের গ্রাহক নয়। এরপর গোয়েন্দা কর্মকর্তারা নিশ্চিত হন ভুয়া ইএক্সপি এবং এলসি কিংবা সেলস কন্ট্রাক্ট ব্যবহার করে পণ্য রপ্তানি করা হচ্ছিল।
এ ছাড়া সন্দিগ্ধ চালানগুলোর কায়িক পরীক্ষার জন্য সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট লাইম্যাক্স শিপার্স লিমিটেডকে চিঠি দিয়েও সহযোগিতা পাওয়া যায়নি। প্রতিষ্ঠানটির ১৫টি চালানের মধ্যে ৯টি ডিপোতে পাওয়া যায়। বাকিগুলো বিদেশে চলে গেছে। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে একই রপ্তানিকারকের ৯৪টি চালানের খোঁজ মিলেছে। এর মধ্যে ৮৫টি বিদেশে চলে গেছে। যার পরিমাণ ৮৮২ মেট্রিক টন। যার ঘোষিত মূল্য ২২ কোটি টাকা।
এদিকে জালিয়াতির মাধ্যমে উল্লেখিত পণ্য রপ্তানি হওয়ার কারণে এই চালানগুলোর বিপরীতে কোনো বৈদেশিক মুদ্রা বৈধ পন্থায় দেশে প্রত্যাবাসনের সুযোগ না থাকায় এ ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং সংঘটিত হয়েছে বলে জানান শুল্ক কর্মকর্তারা।
গোপালগঞ্জে বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে তিনজন হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে ১৪ জন যাত্রী। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ফুকরা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গরুর নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকেল সাড়ে ৪টায় এ নিলাম হয়। এতে ২টি গাভি ও ১টি বাছুর চট্টগ্রাম আদালতেরই আইনজীবী মোহাম্মদ ফরহাদুল আলম কিনে নেন।
৩৩ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গার বারনই নদীতে গোঁসলে নেমে নিখোঁজের ১৭ ঘণ্টা পর রিমি খাতুন নামের এক শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী ও রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনানীতে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আনুমানিক ৩২ বছর বয়সী ওই নারীর পরিচয় জানা যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে নৌবাহিনী সদর দপ্তরের সামনের সড়কে এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় পুলিশ সদস্যরা ওই নারীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক ভোর ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা
১ ঘণ্টা আগে