চবি প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) শিক্ষক নিয়োগে অর্থ লেনদেন সংক্রান্ত ফাঁস হওয়া ফোনালাপের সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি। তদন্ত প্রতিবেদনে এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করা হয়েছে। পাশাপাশি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অর্থের বিনিময়ে চাকরির লোভ প্রদানকারী একটি চক্র সক্রিয় আছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩৮ তম এক্সট্রা অর্ডিনারি সিন্ডিকেট সভায় প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হয়। আট পৃষ্ঠার এই তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তির প্রস্তাবসহ পাঁচটি সুপারিশ করা হয়েছে।
সূত্রে জানা যায়, তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশের আলোকে সিন্ডিকেট অভিযুক্ত উপাচার্যের ব্যক্তিগত সহকারী খালেদ মিসবাহুল মোকর রবীনকে পদাবনতি (ডিমোশন) ও কর্মচারী আহমদ হোসেনকে চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ঘটনায় অন্য যারা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেনি তাদের সতর্ক করে নিজ দপ্তর থেকে প্রশাসনিক ভবনের বাইরে অন্য দপ্তরে বদলি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন নিয়োগ প্রক্রিয়ার নামে বেনামে প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগসহ অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার লোভ প্রদানকারী, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর ও রাষ্ট্রবিরোধী কাজে লিপ্ত চক্রটিকে খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে একটি ফৌজদারি মামলা দায়েরেরও সিদ্ধান্ত হয়।
তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. মাঈনুল হক মিয়াজী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ফাঁস হওয়া ফোনালাপের সত্যতা পেয়েছি। কর্মচারী (প্রহরী) আহমদ হোসেন অনেককে ফোন দিয়ে নামে-বেনামে টাকা চেয়েছেন। এখন টাকা দিয়েছে কি দেয় নাই, সেগুলো আমরা যাচাই করতে পারি নাই। আমাদের সীমাবদ্ধতা ছিল। উনি যেহেতু আর্থিক লেনদেনের কথা বলেছেন, তাই তাঁকে চাকরিচ্যুত করার জন্য আমরা সুপারিশ করেছি। অভিযুক্ত উপাচার্যের পিএস রবীনের ফোনালাপে সরাসরি টাকার কথা বলেননি। একজন কর্মকর্তা হিসেবে তাঁর কথাবার্তা শুনে আমাদের মনে হয়েছে তিনি দায়িত্বশীল কথাবার্তা বলেননি। তিনি লিমিট ক্রস করেছেন। সে জন্য তাঁকে এক ধাপ নিচে নামিয়ে পদাবনতি দেওয়ার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। এটা মেজর পানিশমেন্ট।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিন্ডিকেট এক কর্মকর্তার পদাবনতি ও এক কর্মচারীর চাকরিচ্যুতির সুপারিশ গ্রহণ করেছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) শিক্ষক নিয়োগে অর্থ লেনদেন সংক্রান্ত ফাঁস হওয়া ফোনালাপের সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি। তদন্ত প্রতিবেদনে এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ করা হয়েছে। পাশাপাশি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অর্থের বিনিময়ে চাকরির লোভ প্রদানকারী একটি চক্র সক্রিয় আছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩৮ তম এক্সট্রা অর্ডিনারি সিন্ডিকেট সভায় প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হয়। আট পৃষ্ঠার এই তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তির প্রস্তাবসহ পাঁচটি সুপারিশ করা হয়েছে।
সূত্রে জানা যায়, তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশের আলোকে সিন্ডিকেট অভিযুক্ত উপাচার্যের ব্যক্তিগত সহকারী খালেদ মিসবাহুল মোকর রবীনকে পদাবনতি (ডিমোশন) ও কর্মচারী আহমদ হোসেনকে চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ঘটনায় অন্য যারা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেনি তাদের সতর্ক করে নিজ দপ্তর থেকে প্রশাসনিক ভবনের বাইরে অন্য দপ্তরে বদলি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন নিয়োগ প্রক্রিয়ার নামে বেনামে প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগসহ অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার লোভ প্রদানকারী, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর ও রাষ্ট্রবিরোধী কাজে লিপ্ত চক্রটিকে খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে একটি ফৌজদারি মামলা দায়েরেরও সিদ্ধান্ত হয়।
তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. মাঈনুল হক মিয়াজী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ফাঁস হওয়া ফোনালাপের সত্যতা পেয়েছি। কর্মচারী (প্রহরী) আহমদ হোসেন অনেককে ফোন দিয়ে নামে-বেনামে টাকা চেয়েছেন। এখন টাকা দিয়েছে কি দেয় নাই, সেগুলো আমরা যাচাই করতে পারি নাই। আমাদের সীমাবদ্ধতা ছিল। উনি যেহেতু আর্থিক লেনদেনের কথা বলেছেন, তাই তাঁকে চাকরিচ্যুত করার জন্য আমরা সুপারিশ করেছি। অভিযুক্ত উপাচার্যের পিএস রবীনের ফোনালাপে সরাসরি টাকার কথা বলেননি। একজন কর্মকর্তা হিসেবে তাঁর কথাবার্তা শুনে আমাদের মনে হয়েছে তিনি দায়িত্বশীল কথাবার্তা বলেননি। তিনি লিমিট ক্রস করেছেন। সে জন্য তাঁকে এক ধাপ নিচে নামিয়ে পদাবনতি দেওয়ার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। এটা মেজর পানিশমেন্ট।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিন্ডিকেট এক কর্মকর্তার পদাবনতি ও এক কর্মচারীর চাকরিচ্যুতির সুপারিশ গ্রহণ করেছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর হাউজিং এলাকা থেকে মিরাজ হোসেন শান্ত নামে এক যুবলীগ নেতাকে অবরুদ্ধ করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে হাউজিং সরকারি আবাসিক এলাকার সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়।
১১ মিনিট আগেনীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৭ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৭ ঘণ্টা আগে