চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় কাউন্সিলর আবদুস ছালামেরের বিরুদ্ধে চোর সন্দেহে দুই কিশোরকে হাত-পা রশি দিয়ে বেঁধে পুরো শরীরে গরম পানি দিয়ে ঝলসে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গত শনিবার সকাল ছয়টার দিকে উপজেলার রামপুর মৌজার ৪ নম্বর হোল্ডারের চকরিয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুস ছালামের মৎস্য ঘেরে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় নির্যাতনের শিকার এক কিশোরের দাদা আবদুল কাদের বাদী হয়ে কাউন্সিলরসহ চারজনের নাম উল্লেখ্য করে আরও ২-৩ জনের অজ্ঞাত আসামি দেখিয়ে থানা এজাহার দায়ের করেছেন।
নির্যাতনের শিকার দুই কিশোরের বাড়ি উপজেলার পূর্ব বড়ভেওলার ইদমনি লাল ব্রিজ গ্রামে। তাদের একজনের বয়স ১৪ ও অপরজনের বয়স ১৬। তারা বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।
থানায় লিখিত এজাহার ও এক কিশোরের বাবার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ওই কিশোরের বাবা ইঞ্জিনচালিত বোট দিয়ে মৎস্য ঘেরে ভাড়া চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। তাঁর কিশোর ছেলে গতকাল শনিবার ভোর ৫টার দিকে কিছু যাত্রী নিয়ে রামপুর মৌজার ৪ নম্বর হোল্ডারের তাক্করফাঁড়ি খালে বোট নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল।
সকাল ৬টার দিকে কাউন্সিলর আবদুস ছালামের মৎস্য প্রজেক্টের লোকজন ওই কিশোর ও তাঁর সঙ্গে থাকা অপর কিশোরকে ধরে নিয়ে যায়। এরপর টাকা চুরির অপবাদ দিয়ে হাত-পা বেঁধে কাউন্সিলরের নেতৃত্বে মারধর শুরু করে। পরে কাউন্সিলর প্রজেক্টের কর্মচারীদের চুলায় গরম পানি দিতে নির্দেশ দেয়।
এক কিশোরের বাবা বলেন, কাউন্সিলর আবদুস ছালাম ও তাঁর মৎস্য প্রজেক্টের লোকজন মিলে দুই কিশোরকে কিল, লাথি ও ঘুষি মারতে থাকে। পরে দুজনের শরীরে চুলা থেকে ফুটন্ত গরম পানি ছুড়ে মারে। এতে মনির ও সিফাতের মুখ, উভয় হাত, বাহু, পিঠ ও পাঁজরসহ শরীরের অর্ধেক অংশ ঝলসে যায়। এ সময় দুই কিশোরের চিৎকার-কান্না করলে আশপাশের প্রজেক্টের লোকজন এগিয়ে তাদের উদ্ধার করে। পরে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। মূলত দুজনের কেউই চুরির সঙ্গে জড়িত নয়।
এ বিষয়ে জানতে চকরিয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুস ছালামের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ প্রসঙ্গে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চন্দন কুমার চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই কিশোরকে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়ার পর থানার একজন উপপরিদর্শক তদন্ত শুরু করেছেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় কাউন্সিলর আবদুস ছালামেরের বিরুদ্ধে চোর সন্দেহে দুই কিশোরকে হাত-পা রশি দিয়ে বেঁধে পুরো শরীরে গরম পানি দিয়ে ঝলসে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গত শনিবার সকাল ছয়টার দিকে উপজেলার রামপুর মৌজার ৪ নম্বর হোল্ডারের চকরিয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুস ছালামের মৎস্য ঘেরে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় নির্যাতনের শিকার এক কিশোরের দাদা আবদুল কাদের বাদী হয়ে কাউন্সিলরসহ চারজনের নাম উল্লেখ্য করে আরও ২-৩ জনের অজ্ঞাত আসামি দেখিয়ে থানা এজাহার দায়ের করেছেন।
নির্যাতনের শিকার দুই কিশোরের বাড়ি উপজেলার পূর্ব বড়ভেওলার ইদমনি লাল ব্রিজ গ্রামে। তাদের একজনের বয়স ১৪ ও অপরজনের বয়স ১৬। তারা বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।
থানায় লিখিত এজাহার ও এক কিশোরের বাবার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ওই কিশোরের বাবা ইঞ্জিনচালিত বোট দিয়ে মৎস্য ঘেরে ভাড়া চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। তাঁর কিশোর ছেলে গতকাল শনিবার ভোর ৫টার দিকে কিছু যাত্রী নিয়ে রামপুর মৌজার ৪ নম্বর হোল্ডারের তাক্করফাঁড়ি খালে বোট নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল।
সকাল ৬টার দিকে কাউন্সিলর আবদুস ছালামের মৎস্য প্রজেক্টের লোকজন ওই কিশোর ও তাঁর সঙ্গে থাকা অপর কিশোরকে ধরে নিয়ে যায়। এরপর টাকা চুরির অপবাদ দিয়ে হাত-পা বেঁধে কাউন্সিলরের নেতৃত্বে মারধর শুরু করে। পরে কাউন্সিলর প্রজেক্টের কর্মচারীদের চুলায় গরম পানি দিতে নির্দেশ দেয়।
এক কিশোরের বাবা বলেন, কাউন্সিলর আবদুস ছালাম ও তাঁর মৎস্য প্রজেক্টের লোকজন মিলে দুই কিশোরকে কিল, লাথি ও ঘুষি মারতে থাকে। পরে দুজনের শরীরে চুলা থেকে ফুটন্ত গরম পানি ছুড়ে মারে। এতে মনির ও সিফাতের মুখ, উভয় হাত, বাহু, পিঠ ও পাঁজরসহ শরীরের অর্ধেক অংশ ঝলসে যায়। এ সময় দুই কিশোরের চিৎকার-কান্না করলে আশপাশের প্রজেক্টের লোকজন এগিয়ে তাদের উদ্ধার করে। পরে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। মূলত দুজনের কেউই চুরির সঙ্গে জড়িত নয়।
এ বিষয়ে জানতে চকরিয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুস ছালামের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ প্রসঙ্গে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চন্দন কুমার চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই কিশোরকে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়ার পর থানার একজন উপপরিদর্শক তদন্ত শুরু করেছেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনার আলোকে পুলিশি সেবা সহজীকরণের অংশ হিসেবে থানায় না এসে ঘরে বসেই সব ধরনের জিডি অনলাইনে করার সুবিধা চালু করেছে বাংলাদেশ পুলিশ। প্রাথমিক পর্যায়ে গত ১৫ এপ্রিল সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের সব থানা এবং চাঁদপুর জেলা পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু হয়।
১৬ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানিয়েছিলেন, প্রধান উপদেষ্টা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান দেবেন। পাশাপাশি তাঁর পৈতৃক বাড়ি হাটহাজারী উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের বাথুয়া গ্রামও পরিদর্শন করবেন।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইলের লোহাগড়ায় বাড়ি থেকে বাজারে যাওয়ার পথে খাজা মোল্যা (৫১) নামে এক কৃষককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে কুমারডাঙ্গা সড়কের উপর হত্যাকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে। নিহত খাজা মোল্যা উপজেলার ইতনা ইউনিয়নের পার-ইছাখালী গ্রামের লবাব মোল্যা ওরফে লবা মোল্যার ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে এক শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে বিদ্যালয় ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন তার সহকর্মী। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্না আকস্মিকভাবে ওই বিদ্যালয় পরিদর্শনে গেলে তিনি এই অভিযোগ করেন। পরে ইউএনও বিদ্যালয় ত্যাগ করার পর অভিযুক্ত শিক্ষক মজনুর রহমান তার সহকর্মী রবিউল ইসলাম
১ ঘণ্টা আগে