রাঙামাটি প্রতিনিধি
রাঙামাটির সদর উপজেলায় মশাবাহিত রোগ ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সুদীপ্তা চাকমা (১১) নামের এক শিশু মারা গেছে। গতকাল শনিবার রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করার পর তার মৃত্যু হয়।
সুদীপ্ত চাকমা বন্দুক ভাঙা ইউনিয়নের লেখ্যুংছড়া গ্রামের করুণাময়ী চাকমার মেয়ে। সে বন্দুক ভাঙা উচ্চবিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
জানা গেছে, জ্বরে আক্রান্ত হয়ে এক সপ্তাহ ধরে ভুগছিল সুদীপ্তা চাকমা। তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করে স্থানীয় ও রাঙামাটি শহরের কয়েকজন চিকিৎসক চিকিৎসা দেন। পরে গত শুক্রবার বিকেলে স্থানীয় একটি বেসরকারি সংস্থার একজন কর্মীর সহায়তায় রক্ত পরীক্ষা করানো হয়। এ সময় তার ম্যালেরিয়া ধরা পড়ে। শনিবার সকালে সুদীপ্তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু চিকিৎসা শুরু করতে গিয়ে চিকিৎসক দেখেন, শিশুটি বেঁচে নেই।
রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা মো. শওকত আকবর খান বলেন, ‘আমরা মেয়েটির গুরুতর অবস্থা দেখে জরুরি বিভাগে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু একেবারে শেষ মুহূর্তে নিয়ে আসা হয়েছে। ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়ার সময় দেখা যায়, সে মারা গেছে।’
বন্দুক ভাঙা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান অমর চাকমা বলেন, ‘শিশুটিকে ৪ জুলাই রাঙামাটি শহরের বনরূপায় এক এমবিবিএস ডাক্তারকে দেখানো হয়। এ সময় সর্দিজ্বরের ওষুধ দেওয়া হয়। শুক্রবার অবস্থা বেশি খারাপ হলে শনিবার আবার রাঙামাটি শহরে আনা হয়েছিল। পরে রোগীর মৃত্যু হয়েছে।’
রাঙামাটির সিভিল সার্জন নূয়েন খীসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে এক শিশুর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। দুর্গম এলাকা এবং অসচেতনতার কারণে সঠিক চিকিৎসা না পেয়ে শিশুটি মারা গেছে। আমরা চিকিৎসা করার সুযোগ পাইনি। এর আগে ২০১৬ সাল থেকে রাঙামাটিতে ম্যালেরিয়া শূন্যের কোটায় নিয়ে আসা হয়েছে। ৯ বছর পর নতুন করে মৃত্যুর ঘটনা ঘটল। বর্তমানে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তের ভরা মৌসুম চলছে।’
রাঙামাটির সদর উপজেলায় মশাবাহিত রোগ ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সুদীপ্তা চাকমা (১১) নামের এক শিশু মারা গেছে। গতকাল শনিবার রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করার পর তার মৃত্যু হয়।
সুদীপ্ত চাকমা বন্দুক ভাঙা ইউনিয়নের লেখ্যুংছড়া গ্রামের করুণাময়ী চাকমার মেয়ে। সে বন্দুক ভাঙা উচ্চবিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
জানা গেছে, জ্বরে আক্রান্ত হয়ে এক সপ্তাহ ধরে ভুগছিল সুদীপ্তা চাকমা। তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করে স্থানীয় ও রাঙামাটি শহরের কয়েকজন চিকিৎসক চিকিৎসা দেন। পরে গত শুক্রবার বিকেলে স্থানীয় একটি বেসরকারি সংস্থার একজন কর্মীর সহায়তায় রক্ত পরীক্ষা করানো হয়। এ সময় তার ম্যালেরিয়া ধরা পড়ে। শনিবার সকালে সুদীপ্তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু চিকিৎসা শুরু করতে গিয়ে চিকিৎসক দেখেন, শিশুটি বেঁচে নেই।
রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা মো. শওকত আকবর খান বলেন, ‘আমরা মেয়েটির গুরুতর অবস্থা দেখে জরুরি বিভাগে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু একেবারে শেষ মুহূর্তে নিয়ে আসা হয়েছে। ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়ার সময় দেখা যায়, সে মারা গেছে।’
বন্দুক ভাঙা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান অমর চাকমা বলেন, ‘শিশুটিকে ৪ জুলাই রাঙামাটি শহরের বনরূপায় এক এমবিবিএস ডাক্তারকে দেখানো হয়। এ সময় সর্দিজ্বরের ওষুধ দেওয়া হয়। শুক্রবার অবস্থা বেশি খারাপ হলে শনিবার আবার রাঙামাটি শহরে আনা হয়েছিল। পরে রোগীর মৃত্যু হয়েছে।’
রাঙামাটির সিভিল সার্জন নূয়েন খীসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে এক শিশুর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। দুর্গম এলাকা এবং অসচেতনতার কারণে সঠিক চিকিৎসা না পেয়ে শিশুটি মারা গেছে। আমরা চিকিৎসা করার সুযোগ পাইনি। এর আগে ২০১৬ সাল থেকে রাঙামাটিতে ম্যালেরিয়া শূন্যের কোটায় নিয়ে আসা হয়েছে। ৯ বছর পর নতুন করে মৃত্যুর ঘটনা ঘটল। বর্তমানে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তের ভরা মৌসুম চলছে।’
‘সমঝোতা, নাকি মরতে চান’—মোটাদাগে এই প্রস্তাবের আশঙ্কায় এখন দিন গোনেন রাজধানীর পল্লবীর আবাসন ব্যবসায়ীরা। ফোনে বা সরাসরি লোক পাঠিয়ে তাঁদের এই প্রস্তাব দিচ্ছে একদল সন্ত্রাসী। কেউ ভয় পেয়ে সমঝোতা করছেন, কেউ সাড়া না দিয়ে চুপ থাকছেন। তাঁদের বেশির ভাগ থানায় যাচ্ছেন না কিংবা মামলা করছেন না। গত পাঁচ মাসে বৃহত
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) এলাকায় প্রতিদিন বাড়ছে জনসংখ্যা ও নগরায়ণের চাপ। বাড়ছে বর্জ্যের পরিমাণও। অথচ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় এখনো ডাস্টবিনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। ফলে বাধ্য হয়ে অনেক বাসিন্দা ও দোকানি ময়লা ফেলছে সড়কের পাশে, ড্রেনে বা খোলা জায়গায়। এতে পরিবেশদূষণের পাশাপাশি উৎকট দুর্গন্ধে
৩ ঘণ্টা আগেখুলনা সার্কিট হাউস মাঠের টেনিস গ্রাউন্ডের পাশে চলছে ২১ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা। ৭ জুলাই মেলার উদ্বোধন করেন খুলনার বিভাগীয় কমিশনার ফিরোজ সরকার। মেলার আয়োজক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গতকাল রোববার পর্যন্ত ৬ হাজার ৮৯টি গাছের চারা বিক্রি হয়েছে মেলায়। এর মূল্য ৯ লাখ ২৯ হাজার ৬১৫ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেসার্ভার সমস্যার কারণে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের ভূমি অফিসগুলো। জেলার ৪২টি ইউনিয়ন ভূমি উন্নয়ন কর অফিসে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে খাজনা পরিশোধ ও মিউটেশন কার্যক্রম। এতে একদিকে যেমন দুর্ভোগে পড়েছেন সেবাপ্রত্যাশীরা, অন্যদিকে সরকার হারাচ্ছে লাখ লাখ টাকার রাজস্ব।
৩ ঘণ্টা আগে