মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার
কক্সবাজারের রামু উপজেলার কচ্চপিয়া ইউনিয়নেরে দুর্গম পাহাড়ি এলাকার সুখমনিয়া গ্রামের বৃদ্ধা রহিমা বেগম (৬২)। দেড় বছর আগে গলায় ক্যান্সারাক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা ন্যাশনাল ইএনটি ইনস্টিটিউটে। অপারেশনের পর রহিমা এখন পুরোপুরি সুস্থ।
বৃদ্ধা রহিমার চিকিৎসা করেছিলেন হাসপাতালের পরিচালক ও নাক, কান ও গলা বিভাগের প্রধান, ক্যানসার বিশেষজ্ঞ সার্জন অধ্যাপক ডা. মো. আবু হানিফ। তাঁর অধীনেই রহিমার অপারেশন করা হয়েছিল। অপারেশন পরবর্তী সময়েও মুঠোফোনে রহিমা বেগমের নিয়মিত খোঁজ খবর নিতেন এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। গত শুক্রবার রহিমা বেগমের চিকিৎসার খোঁজ খবর নিতে সরাসরি তাঁর বাড়ি ছুটে এসেছেন।
চিকিৎসক আবু হানিফের এই মানবিকতায় মুগ্ধ হয়েছেন রহিমার পরিবার ও গ্রামের লোকজন। অধ্যাপক আবু হানিফ তাঁর রোগীর জন্য উপহার হিসেবে একটি শাড়িও নিয়ে আসেন। গত শনিবার থেকে চিকিৎসকের এই মানবিক দৃষ্টান্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। চিকিৎসক আবু হানিফের প্রশংসা ও তাঁকে স্যালুট জানাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
ডা. মো. আবু হানিফের সফরসঙ্গী ছিলেন কক্সবাজারের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক একরাম চৌধুরী টিপু। শনিবার টিপু তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘শুধু অপারেশন করেই ডাক্তারের কাজ শেষ নয়। অধ্যাপক ডা. আবু হানিফ রহিমা বেগমের শারীরিক অবস্থার নিয়মিত খোঁজ খবর নিতেন। সাংবাদিক টিপু স্ট্যাটাসে আরও লিখেন, “একজন মানবিক ডাক্তারের পক্ষেই তা সম্ভব। কিন্তু বর্তমান বাস্তবতায় অনেক ডাক্তারের কাছে তা সময়ের অপচয় এবং কল্পনাতীত বিষয়। একজন সাংবাদিক হিসেবে ডাক্তার আবু হানিফের মহানুভবতার দর্শনে নিজেকে গৌরবান্বিত বোধ করছি। স্যালুট অধ্যাপক ডা. মো. আবু হানিফ।’
ইকরাম চৌধুরী টিপু বলেন, ‘রহিমার বাড়িতে চিকিৎসকের উপস্থিতিতে তাঁদের বাড়ির লোকজন রীতিমতো অবাক। এত বড় ডাক্তার তাঁদের বাড়িতে এসেছেন, এতে তাঁরা বেশ মুগ্ধও হয়েছেন।’
রহিমার স্বামী নজির হোসেন বলেন, ‘তিনি শুধু আমার স্ত্রীর চিকিৎসা করেই দায়িত্ব শেষ করেননি। নিয়মিত আত্মীয়-স্বজনের মতো খবরও রাখতেন। এই রকম ডাক্তারকে আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখুক। মানুষের আরও সেবা করার তৌফিক দিক। এই প্রার্থনাই করি।’
ডা. মো. আবু হানিফ বলেন, ‘এ ঘটনা আমার কাছে নতুন কিছু নয়। যারা আমার কাছে রোগী হিসেবে আসে, যত ব্যস্ততাই থাকুক আমি চিকিৎসা পরবর্তী সময়ে তাঁদের খোঁজ খবর নেওয়া ও সুবিধা-অসুবিধা জানার চেষ্টা করি। বিশেষ করে জটিল অপারেশনের রোগীদের চলে যাওয়ার পরেও ফলোআপে রাখি। দেশের যে প্রান্তেই হোক, আমি সশরীরে গিয়ে তাঁদের দেখে আসার চেষ্টা করি। এতে রোগী মানসিকভাবে শক্তি পান।’
কক্সবাজারের রামু উপজেলার কচ্চপিয়া ইউনিয়নেরে দুর্গম পাহাড়ি এলাকার সুখমনিয়া গ্রামের বৃদ্ধা রহিমা বেগম (৬২)। দেড় বছর আগে গলায় ক্যান্সারাক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা ন্যাশনাল ইএনটি ইনস্টিটিউটে। অপারেশনের পর রহিমা এখন পুরোপুরি সুস্থ।
বৃদ্ধা রহিমার চিকিৎসা করেছিলেন হাসপাতালের পরিচালক ও নাক, কান ও গলা বিভাগের প্রধান, ক্যানসার বিশেষজ্ঞ সার্জন অধ্যাপক ডা. মো. আবু হানিফ। তাঁর অধীনেই রহিমার অপারেশন করা হয়েছিল। অপারেশন পরবর্তী সময়েও মুঠোফোনে রহিমা বেগমের নিয়মিত খোঁজ খবর নিতেন এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। গত শুক্রবার রহিমা বেগমের চিকিৎসার খোঁজ খবর নিতে সরাসরি তাঁর বাড়ি ছুটে এসেছেন।
চিকিৎসক আবু হানিফের এই মানবিকতায় মুগ্ধ হয়েছেন রহিমার পরিবার ও গ্রামের লোকজন। অধ্যাপক আবু হানিফ তাঁর রোগীর জন্য উপহার হিসেবে একটি শাড়িও নিয়ে আসেন। গত শনিবার থেকে চিকিৎসকের এই মানবিক দৃষ্টান্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। চিকিৎসক আবু হানিফের প্রশংসা ও তাঁকে স্যালুট জানাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
ডা. মো. আবু হানিফের সফরসঙ্গী ছিলেন কক্সবাজারের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক একরাম চৌধুরী টিপু। শনিবার টিপু তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘শুধু অপারেশন করেই ডাক্তারের কাজ শেষ নয়। অধ্যাপক ডা. আবু হানিফ রহিমা বেগমের শারীরিক অবস্থার নিয়মিত খোঁজ খবর নিতেন। সাংবাদিক টিপু স্ট্যাটাসে আরও লিখেন, “একজন মানবিক ডাক্তারের পক্ষেই তা সম্ভব। কিন্তু বর্তমান বাস্তবতায় অনেক ডাক্তারের কাছে তা সময়ের অপচয় এবং কল্পনাতীত বিষয়। একজন সাংবাদিক হিসেবে ডাক্তার আবু হানিফের মহানুভবতার দর্শনে নিজেকে গৌরবান্বিত বোধ করছি। স্যালুট অধ্যাপক ডা. মো. আবু হানিফ।’
ইকরাম চৌধুরী টিপু বলেন, ‘রহিমার বাড়িতে চিকিৎসকের উপস্থিতিতে তাঁদের বাড়ির লোকজন রীতিমতো অবাক। এত বড় ডাক্তার তাঁদের বাড়িতে এসেছেন, এতে তাঁরা বেশ মুগ্ধও হয়েছেন।’
রহিমার স্বামী নজির হোসেন বলেন, ‘তিনি শুধু আমার স্ত্রীর চিকিৎসা করেই দায়িত্ব শেষ করেননি। নিয়মিত আত্মীয়-স্বজনের মতো খবরও রাখতেন। এই রকম ডাক্তারকে আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখুক। মানুষের আরও সেবা করার তৌফিক দিক। এই প্রার্থনাই করি।’
ডা. মো. আবু হানিফ বলেন, ‘এ ঘটনা আমার কাছে নতুন কিছু নয়। যারা আমার কাছে রোগী হিসেবে আসে, যত ব্যস্ততাই থাকুক আমি চিকিৎসা পরবর্তী সময়ে তাঁদের খোঁজ খবর নেওয়া ও সুবিধা-অসুবিধা জানার চেষ্টা করি। বিশেষ করে জটিল অপারেশনের রোগীদের চলে যাওয়ার পরেও ফলোআপে রাখি। দেশের যে প্রান্তেই হোক, আমি সশরীরে গিয়ে তাঁদের দেখে আসার চেষ্টা করি। এতে রোগী মানসিকভাবে শক্তি পান।’
ঠাকুরগাঁওয়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রামদা দিয়ে হামলা চালানো সেই যুবক জ্যোতি (৩২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) রাতে ঠাকুরগাঁও শহরের আশ্রমপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ মিনিট আগেকুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার বাংগড্ডা বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগেসাভারের আশুলিয়ায় দাফনের প্রায় ৬ মাস পর চারটি লাশ উত্তোলন করেছে পুলিশ। আদালতের নির্দেশনায় আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে আশুলিয়ার বিভিন্ন কবরস্থান থেকে লাশগুলো উত্তোলন করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেশিল্পকে রক্ষা করতে হলে শিল্পীকে মর্যাদা দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, শিল্প প্রকৃতির অংশ। শিল্পকে রক্ষা করতে হলে শিল্পীকে মর্যাদা দিতে হবে। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডির সফিউদ্দিন গ্যালারিতে স্বশিক্ষিত শিল্পী নাজমা কবিরের দ্বিতীয় একক চিত্
১ ঘণ্টা আগে