নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে আটকা ভারতীয় ট্রানজিটের চালান ১০ দিন ধরে সাগরেই ভাসছে। ভারতের মেঘালয় থেকে সড়ক পথে আসা ৮ মেট্রিক টন চা পাতা বোঝাই ট্রানজিটের চালানটি ৩৪ দিন চট্টগ্রাম বন্দরে আটকে থাকার পর গত ১৯ অক্টোবর রওনা দেয়। কিন্তু প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ট্রানজিটের পণ্যে চালানবাহী জাহাজ ‘ট্রান্সসামুদেরা’ বহির্নোঙরে গিয়ে আটকা পড়ে।
১৯ অক্টোবর থেকে ট্রানজিটের চালানসহ অন্য পণ্যভর্তি জাহাজ ‘ট্রান্সসামুদেরা’ আজ ২৯ অক্টোবর শনিবার পর্যন্ত ১০ দিন ধরে বহির্নোঙরে সাগরেই ভাসছে। সাগর শান্ত হলেই জাহাজটি কলকাতা শ্যামাপ্রাসাদ সমুদ্রবন্দরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করার কথা ছিল। কিন্তু সাগর এখন শান্ত হলেও জাহাজটি ছেড়ে যায়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ৩৪ দিন পর চট্টগ্রাম বন্দর ছেড়েছিল ট্রানজিট পণ্যের চালানটি। ভারতের মেঘালয় থেকে আট মেট্রিক টন চা পাতা বোঝাই ট্রানজিট পণ্যের ওই চালান চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছিল গত ১৫ সেপ্টেম্বর। ২০ সেপ্টেম্বর ট্রান্সসামুদেরা জাহাজে করে সেটি কলকাতা শ্যামাপ্রাসাদ মুখার্জি বন্দরে রওনা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কারিগরি ত্রুটির কারণে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে ছাড়তে পারেনি। এরপর থেকেই চালানটি চট্টগ্রাম বন্দরে আটকা পড়েছিল। মেরামত শেষে ট্রান্সসামুদেরা জাহাজটি গত ১৯ অক্টোবর সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম বন্দর জেটিতে ট্রানজিটসহ অন্য পণ্যবোঝাই করে জাহাজটি কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে ঠিকই কিন্তু বহির্নোঙরে গিয়ে প্রতিকূল আবহাওয়ার সিত্রাংয়ের কারণে আবারও জাহাজটি আটকে যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রান্সসামুদেরা জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট ম্যাঙ্গো লাইনের ব্যবস্থাপক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আবহাওয়া খারাপের কারণে জাহাজটি কলকাতার পথে যাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। ২৪ ও ২৫ অক্টোবর আবহাওয়া খারাপ থাকায় ও সিত্রাংয়ের প্রভাবে যাত্রা বিলম্বিত হয়েছে। কলকাতায় যেতে উড়িষ্যাসহ যে চ্যানেলটি ব্যবহার করা হবে সেটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এ সময়ে এ জাহাজটি বহির্নোঙরে অপেক্ষা করছে এবং তত দিন পর্যন্ত বহির্নোঙরেই থাকবে পণ্যসহ জাহাজটি।’
সিত্রাং চলে গেলে এখন কেন বিলম্ব হচ্ছে? এমন প্রশ্নের উত্তরে কিছু জানাতে পারেননি ম্যাঙ্গো লাইনের ব্যবস্থাপক হাবিবুর রহমান। তবে জাহাজটি কলকাতার উদ্দেশ্যে কখন ছেড়ে যাবে তা আগামীকাল রোববার জানা যাবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর ট্রানজিটের চালানটি সড়কপথে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছায়। কিন্তু চট্টগ্রাম-কলকাতা রুটে আর কোনো জাহাজ এই মুহূর্তে চলাচলে না থাকায় ট্রান্সসামুদেরা জাহাজের ওপর নির্ভর করেই থাকতে হয়েছে ট্রানজিট চালানটিকে।
উল্লেখ্য, এর আগে কলকাতা বন্দর থেকে রওনা দিয়ে মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় গত ৬ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছিল ট্রানজিটের একটি চালান। সেটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সড়কপথে রওনা দিয়ে সিলেটের শ্যাওলা স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের আসামে পৌঁছায়। সেখানে সময় লেগেছিল ২০ ঘণ্টার মতো। সব মিলিয়ে কলকাতা থেকে চট্টগ্রাম-সিলেট হয়ে আসাম পৌঁছাতে তিন দিন সময় লেগেছিল। কিন্তু ফিরতি চালানে শুধু বাংলাদেশ সীমান্ত পাড়ি দিতেই ৩২ দিন লাগল।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, চট্টগ্রাম-কলকাতা রুটে এখন মাত্র একটি কন্টেইনার জাহাজ ‘ট্রান্সসামুদেরা’ পণ্য পরিবহন চালু রেখেছে। এর আগে একটি জাহাজ ছিল মেরিন ট্রাস্ট-১ জাহাজ, সেটি কলকাতা বন্দর গিয়ে কাত হয়ে ডুবে যায়। এরপর থেকেই সেই জাহাজটি অচল আছে। ফলে চট্টগ্রাম-কলকাতা পণ্য পরিবহনের জন্য এখন একটি জাহাজই ভরসা।
চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে আটকা ভারতীয় ট্রানজিটের চালান ১০ দিন ধরে সাগরেই ভাসছে। ভারতের মেঘালয় থেকে সড়ক পথে আসা ৮ মেট্রিক টন চা পাতা বোঝাই ট্রানজিটের চালানটি ৩৪ দিন চট্টগ্রাম বন্দরে আটকে থাকার পর গত ১৯ অক্টোবর রওনা দেয়। কিন্তু প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ট্রানজিটের পণ্যে চালানবাহী জাহাজ ‘ট্রান্সসামুদেরা’ বহির্নোঙরে গিয়ে আটকা পড়ে।
১৯ অক্টোবর থেকে ট্রানজিটের চালানসহ অন্য পণ্যভর্তি জাহাজ ‘ট্রান্সসামুদেরা’ আজ ২৯ অক্টোবর শনিবার পর্যন্ত ১০ দিন ধরে বহির্নোঙরে সাগরেই ভাসছে। সাগর শান্ত হলেই জাহাজটি কলকাতা শ্যামাপ্রাসাদ সমুদ্রবন্দরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করার কথা ছিল। কিন্তু সাগর এখন শান্ত হলেও জাহাজটি ছেড়ে যায়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ৩৪ দিন পর চট্টগ্রাম বন্দর ছেড়েছিল ট্রানজিট পণ্যের চালানটি। ভারতের মেঘালয় থেকে আট মেট্রিক টন চা পাতা বোঝাই ট্রানজিট পণ্যের ওই চালান চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছিল গত ১৫ সেপ্টেম্বর। ২০ সেপ্টেম্বর ট্রান্সসামুদেরা জাহাজে করে সেটি কলকাতা শ্যামাপ্রাসাদ মুখার্জি বন্দরে রওনা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কারিগরি ত্রুটির কারণে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে ছাড়তে পারেনি। এরপর থেকেই চালানটি চট্টগ্রাম বন্দরে আটকা পড়েছিল। মেরামত শেষে ট্রান্সসামুদেরা জাহাজটি গত ১৯ অক্টোবর সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম বন্দর জেটিতে ট্রানজিটসহ অন্য পণ্যবোঝাই করে জাহাজটি কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে ঠিকই কিন্তু বহির্নোঙরে গিয়ে প্রতিকূল আবহাওয়ার সিত্রাংয়ের কারণে আবারও জাহাজটি আটকে যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রান্সসামুদেরা জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট ম্যাঙ্গো লাইনের ব্যবস্থাপক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আবহাওয়া খারাপের কারণে জাহাজটি কলকাতার পথে যাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। ২৪ ও ২৫ অক্টোবর আবহাওয়া খারাপ থাকায় ও সিত্রাংয়ের প্রভাবে যাত্রা বিলম্বিত হয়েছে। কলকাতায় যেতে উড়িষ্যাসহ যে চ্যানেলটি ব্যবহার করা হবে সেটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এ সময়ে এ জাহাজটি বহির্নোঙরে অপেক্ষা করছে এবং তত দিন পর্যন্ত বহির্নোঙরেই থাকবে পণ্যসহ জাহাজটি।’
সিত্রাং চলে গেলে এখন কেন বিলম্ব হচ্ছে? এমন প্রশ্নের উত্তরে কিছু জানাতে পারেননি ম্যাঙ্গো লাইনের ব্যবস্থাপক হাবিবুর রহমান। তবে জাহাজটি কলকাতার উদ্দেশ্যে কখন ছেড়ে যাবে তা আগামীকাল রোববার জানা যাবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর ট্রানজিটের চালানটি সড়কপথে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছায়। কিন্তু চট্টগ্রাম-কলকাতা রুটে আর কোনো জাহাজ এই মুহূর্তে চলাচলে না থাকায় ট্রান্সসামুদেরা জাহাজের ওপর নির্ভর করেই থাকতে হয়েছে ট্রানজিট চালানটিকে।
উল্লেখ্য, এর আগে কলকাতা বন্দর থেকে রওনা দিয়ে মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় গত ৬ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছিল ট্রানজিটের একটি চালান। সেটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সড়কপথে রওনা দিয়ে সিলেটের শ্যাওলা স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের আসামে পৌঁছায়। সেখানে সময় লেগেছিল ২০ ঘণ্টার মতো। সব মিলিয়ে কলকাতা থেকে চট্টগ্রাম-সিলেট হয়ে আসাম পৌঁছাতে তিন দিন সময় লেগেছিল। কিন্তু ফিরতি চালানে শুধু বাংলাদেশ সীমান্ত পাড়ি দিতেই ৩২ দিন লাগল।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, চট্টগ্রাম-কলকাতা রুটে এখন মাত্র একটি কন্টেইনার জাহাজ ‘ট্রান্সসামুদেরা’ পণ্য পরিবহন চালু রেখেছে। এর আগে একটি জাহাজ ছিল মেরিন ট্রাস্ট-১ জাহাজ, সেটি কলকাতা বন্দর গিয়ে কাত হয়ে ডুবে যায়। এরপর থেকেই সেই জাহাজটি অচল আছে। ফলে চট্টগ্রাম-কলকাতা পণ্য পরিবহনের জন্য এখন একটি জাহাজই ভরসা।
ঠিকাদারকে খুশি রাখতে তুঘলকি কাণ্ড ঘটিয়েছেন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) এক প্রকল্প পরিচালক (পিডি)। নওগাঁয় দেওয়া খাল সংস্কারের কাজ করা যায়নি বলে পিডি ওই ঠিকাদারকে দিয়ে রাজশাহীতে একই কাজ করাচ্ছেন।
৫ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে একটি জেনারেটর ১৮ বছর ধরে বাক্সবন্দী অবস্থায় পড়ে রয়েছে। ২০০৭ সালে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার (সিএমএসডি) থেকে আসা ৬০ কেভিএ ক্ষমতার ওই জেনারেটরটি ২০২৫ সালেও একই জায়গায় পড়ে আছে। স্টোররুমের কোণে, একটি কাঠের বাক্সে বন্দী।
৫ ঘণ্টা আগেকোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি করতে না পেরে রাস্তায় ফেলে রাখা কিংবা গর্তে পুঁতে ফেলার মতো ঘটনা এবার কম হলেও কাঁচা চামড়ার ন্যায্য দাম না পাওয়ার অভিযোগ ঠিকই ছিল। ছোট মৌসুমি ব্যবসায়ীরা বলেছেন, ফড়িয়াদের কাছে জিম্মি হয়ে কম দামে চামড়া বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন তাঁরা।
৭ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের সিংগাইরের বাড়ি থেকে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থী শাকিল আহমেদের (২৭) ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নাস্তিক আখ্যা দিয়ে নিজ গ্রাম ও আশপাশের মানুষের হুমকি এবং সমালোচনার চাপে বিপর্যস্ত হয়ে শাকিল আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে