ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়তে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপি থেকে সদ্য বহিষ্কৃত নেতা উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। আজ বুধবার বিকেলে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে এসে উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়ার পক্ষে তাঁর ছেলে মাইনুল হাসান তুষার মনোনয়নপত্রটি জমা দেন।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়ার পক্ষে ১ জানুয়ারি বিকেলে সাদ মোহাম্মদ রশিদ নামের এক যুবক জেলা নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।’
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য এবং শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার অভিযোগে দলীয় গঠনতন্ত্রের ৫ (গ) ধারা মোতাবেক বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য উকিল আব্দুস সাত্তারকে গত রোববার (১ জানুয়ারি) দলের প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পদ থেকে অব্যাহতি প্রদানপূর্বক বহিষ্কার করা হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া দলীয় সিদ্ধান্তে গত ১১ ডিসেম্বর সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন। পরে গত ২৯ ডিসেম্বর বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার পদ থেকেও পদত্যাগ করেন তিনি। সংসদ সদস্যদের পদত্যাগের ওই সিদ্ধান্ত নিয়ে আপত্তি তুলে আজকের পত্রিকাকে আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘দলের সংসদ সদস্যদের পদত্যাগের সিদ্ধান্ত অদূরদর্শী ছিল।’
১৯৭৮ সালে জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠা করা জাগো দলের মাধ্যমে বিএনপির সঙ্গে পথচলা শুরু উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়ার। ১৯৭৯ সালে প্রথম তৎকালীন কুমিল্লা-১ (নাসিরনগর ও সরাইলের একাংশ) ও বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। ওই সময় তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সহসভাপতি ছিলেন। দল থেকে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। এরপর ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালের দুটি সংসদ নির্বাচনে বিএনপির দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালের নির্বাচনে চারদলীয় জোটের শীর্ষ নেতা ইসলামী ঐক্যজোটের তৎকালীন চেয়ারম্যান মুফতি ফজলুল হক আমিনীকে আসনটি ছেড়ে দেন আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া।
ওই সময় বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার গঠন করলে তাঁকে টেকনোক্র্যাট প্রতিমন্ত্রী করা হয়। বিএনপির সেই মেয়াদের বিভিন্ন সময়ে তিনি চারটি মন্ত্রণালয়ে (আইন, ভূমি, মৎস্য ও বিদ্যুৎ) দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ আসনে) আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া ধানের শীষ প্রতীকে বিজয়ী হয়েছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়তে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপি থেকে সদ্য বহিষ্কৃত নেতা উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। আজ বুধবার বিকেলে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে এসে উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়ার পক্ষে তাঁর ছেলে মাইনুল হাসান তুষার মনোনয়নপত্রটি জমা দেন।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়ার পক্ষে ১ জানুয়ারি বিকেলে সাদ মোহাম্মদ রশিদ নামের এক যুবক জেলা নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।’
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য এবং শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার অভিযোগে দলীয় গঠনতন্ত্রের ৫ (গ) ধারা মোতাবেক বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য উকিল আব্দুস সাত্তারকে গত রোববার (১ জানুয়ারি) দলের প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পদ থেকে অব্যাহতি প্রদানপূর্বক বহিষ্কার করা হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া দলীয় সিদ্ধান্তে গত ১১ ডিসেম্বর সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন। পরে গত ২৯ ডিসেম্বর বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার পদ থেকেও পদত্যাগ করেন তিনি। সংসদ সদস্যদের পদত্যাগের ওই সিদ্ধান্ত নিয়ে আপত্তি তুলে আজকের পত্রিকাকে আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘দলের সংসদ সদস্যদের পদত্যাগের সিদ্ধান্ত অদূরদর্শী ছিল।’
১৯৭৮ সালে জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠা করা জাগো দলের মাধ্যমে বিএনপির সঙ্গে পথচলা শুরু উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়ার। ১৯৭৯ সালে প্রথম তৎকালীন কুমিল্লা-১ (নাসিরনগর ও সরাইলের একাংশ) ও বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। ওই সময় তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সহসভাপতি ছিলেন। দল থেকে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। এরপর ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালের দুটি সংসদ নির্বাচনে বিএনপির দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালের নির্বাচনে চারদলীয় জোটের শীর্ষ নেতা ইসলামী ঐক্যজোটের তৎকালীন চেয়ারম্যান মুফতি ফজলুল হক আমিনীকে আসনটি ছেড়ে দেন আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া।
ওই সময় বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার গঠন করলে তাঁকে টেকনোক্র্যাট প্রতিমন্ত্রী করা হয়। বিএনপির সেই মেয়াদের বিভিন্ন সময়ে তিনি চারটি মন্ত্রণালয়ে (আইন, ভূমি, মৎস্য ও বিদ্যুৎ) দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ আসনে) আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া ধানের শীষ প্রতীকে বিজয়ী হয়েছিলেন।
চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঘুমের ওষুধ বিক্রি না করায় রাজধানীর চকবাজারে এক ফার্মেসি মালিককে ছুরিকাঘাত করেছে এক তরুণ। এতে গুরুতর আহত হন ব্যবসায়ী মো. নাহিদুল ইসলাম (৩৭)। ঘটনার তিন দিন পর হামলাকারী ওই তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে চকবাজার থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার তরুণের নাম সাদ্দাতুল ইসলাম আপন ভূঞা (২১)।
৩ মিনিট আগেনরসিংদীতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান উপলক্ষে বিএনপির সহযোগী সংগঠন কৃষক দলের আয়োজনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আবদুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজের মাঠে বৃক্ষরোপণ করার সময় মানবিক বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেয়। এ ঘটনায় উপস্থিত নেতা-কর্মী ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি
৯ মিনিট আগেমানব পাচার মামলায় সাত বিয়ে করা কুষ্টিয়ার সেই রবিজুল ইসলামকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে জেলার খোকসা উপজেলা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানা–পুলিশ।
১৫ মিনিট আগেদেশে প্রথমবারের মতো রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আলোক শিক্ষালয়ে ‘বই পড়ি, স্বপ্ন আঁকি’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ বুক অলিম্পিয়াড। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে মুক্ত আসরের উদ্যোগে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে বাংলাদেশ বুক অলিম্পিয়াড কমিটি। শিশু-কিশোরদের বই পড়ার অভ্যাস তৈরি করার জন্য এই অলিম্পিয়াড আয়
১৭ মিনিট আগে