Ajker Patrika

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী: বেহাল সড়কে হাঁটাও কষ্ট

কর্ণফুলী(চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
সড়কজুড়ে বড় বড় গর্ত আর কাদাপানিতে একাকার। কর্ণফুলীর জুলধা ইউনিয়নের জামতলা বাজার থেকে পাইপের গোড়া পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার সড়ক এমন বেহাল। ছবি: আজকের পত্রিকা
সড়কজুড়ে বড় বড় গর্ত আর কাদাপানিতে একাকার। কর্ণফুলীর জুলধা ইউনিয়নের জামতলা বাজার থেকে পাইপের গোড়া পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার সড়ক এমন বেহাল। ছবি: আজকের পত্রিকা

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার জুলধা ইউনিয়নের জামতলা বাজার থেকে পাইপের গোড়া পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ আলম মাঝি সড়কের অবস্থা বেহাল। সড়কজুড়ে বড় বড় গর্ত আর কাদাপানিতে একাকার অবস্থা। টানা বর্ষণে গর্তে পানি জমে তৈরি হয়েছে ছোট-বড় ডোবা। এতে প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা, আহত হচ্ছে পথচারী ও যাত্রী।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করে এইচএম স্টিল, মোস্তাফা হাকিম গ্রুপ, আবুল খায়ের স্টিলসহ আটটি ব্রিক ফিল্ডের ভারী যানবাহন। এসব যানবাহনের চাপে সড়কটির অবস্থা আরও নাজুক হয়ে পড়েছে।

সড়কজুড়ে বড় বড় গর্ত আর কাদাপানিতে একাকার। কর্ণফুলীর জুলধা ইউনিয়নের জামতলা বাজার থেকে পাইপের গোড়া পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার সড়ক এমন বেহাল। ছবি: আজকের পত্রিকা
সড়কজুড়ে বড় বড় গর্ত আর কাদাপানিতে একাকার। কর্ণফুলীর জুলধা ইউনিয়নের জামতলা বাজার থেকে পাইপের গোড়া পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার সড়ক এমন বেহাল। ছবি: আজকের পত্রিকা

সরেজমিনে দেখা গেছে, আলম মাঝি সড়কের আশপাশে রয়েছে জুলধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গাউছিয়া হোসাইনিয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসা, পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, জুলধা ইউনিয়ন পরিষদসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। ফলে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই সড়কে চলাচল করে। কিন্তু সড়কের বেহাল অবস্থায় তাদের পড়তে হচ্ছে চরম দুর্ভোগে।

স্থানীয় ব্যবসায়ী মামুন বলেন, সড়কের বেহাল দশার কারণে গাড়ি চলাচল কমে গেছে। কোনো রিকশাচালক এই সড়ক দিয়ে চলাচল করতে চায় না। জরুরি কাজে বের হওয়া মানুষের অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়। বর্তমানে সামান্য বৃষ্টি হলেই পানির নিচে তলিয়ে যায়। তখন এই সড়কে গাড়ি চলাচল তো দূরের কথা হাঁটাচলাও অসম্ভব হয়ে পড়ে। দূর থেকে দেখলে তখন সড়কটিকে খাল মনে হবে।

কর্ণফুলী উপজেলা প্রকৌশলী তসলিমা জাহান বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে সড়কটি সংস্কারের জন্য একটি প্রকল্প প্রস্তাব পাঠিয়েছি। দ্রুত বরাদ্দ পেলে কাজ শুরু করা হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত