নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘আমি মা-বাবার পাপেট নই। আমাকে কেন গালি দেবে। আমাকে কেন শারীরিক-মানসিকভাবে হেনস্তা করবে। আমি আমার সুরক্ষা চাই।’
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালতে মা-বাবাকে উদ্দেশ্য করে এ কথা বলেন মেহরীন আহমেদ নামের এক তরুণী।
গত ২২ জুন কথায় কথায় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের প্রতিকার ও নিজের সুরক্ষা চেয়ে বাবা নাসির আহমেদ ও মা জান্নাতুল ফেরদৌসের বিরুদ্ধে মামলা করেন মেহরীন আহমেদ। আজ উভয় পক্ষের শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। মা বাবা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
শুনানি সময় রাজধানীর একটি ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষার্থী মেহরীন মা-বাবাকে অভিযুক্ত করে আরও বলেন, ‘তাদের (বাবা-মা) মাধ্যমে আমি পৃথিবীতে এসেছি, এটা আমার দোষ না। আমাকে প্রতিনিয়ত শারীরিক-মানসিকভাবে হেনস্তা করা হয়েছে। আমি খেতে পারি না, ঘুমাতে পারি না। আমাকে তারা মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করে। ব্রেইন অ্যান্ড মাইন্ড হাসপাতালে আমাকে দুই বছর রাখা হয়। সেখানে আমাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে হেনস্তা করেছে। আমাকে কেন ওই হাসপাতালে রাখা হলো, জানতে চাই।’
মেহরীন বলেন, ‘আমি চেয়েছিলাম একটা সুন্দর জীবন; কিন্তু আমি তা পাচ্ছি না। আমি আমার সুরক্ষা চাই। আমি জাস্টিস চাই।’
মেহরীনের বক্তব্যের সময় তার মা-বাবা নিশ্চুপ ছিলেন।
শুনানিতে মেহরীনের মা-বাবার পক্ষের আইনজীবী আবুল হোসেন আদালতে বলেন, মেহেরীন তার মা-বাবার একমাত্র সম্বল, একমাত্র আশা-ভরসার স্থল। মা-বাবাও চান তাদের মেয়ে সুরক্ষার আদেশ পাক। দেশের বাইরে তাঁদের সামর্থ্য অনুসারে মেয়ের উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থা করা হবে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইসফাকুর রহমান গালিব সোনানীর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানিয়েছেন।
কথায় কথায় শারীরিক নির্যাতন, ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে নিজের সুরক্ষা চেয়ে মা-বাবার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে মামলা করেন ১৯ বছরের এই তরুণী। রাজধানীর মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোডের বাসিন্দা তারা।
মামলার আরজিতে বলা হয়েছে, মেহরিনকে কথায় কথায় তার মা-বাবা শারীরিক নির্যাতন করেন। তাঁরা প্রতিনিয়ত মেয়েকে অপমান, অবজ্ঞা, ভীতিপ্রদর্শন, অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে তাকে মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেন। তারা প্রতিনিয়ত পরিবারের নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র ব্যবহারে বাধা দেন। পারিবারিক সম্পর্কের কারণে যেসব সম্পদ বা সুযোগ-সুবিধাদি ব্যবহারের অধিকার রয়েছে, তা থেকে তাকে বঞ্চিত করে এবং বৈধ অধিকার প্রয়োগে বাধা দেন।
গত ২৫ মে সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোডের এলাকার বাসায় মেহরীন আহমেদকে তার মা জান্নাতুল ফেরদৌস ও বাবা নাসির আহমেদ শারীরিকভাবে আঘাত করতে থাকেন এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। শারীরিক আঘাতে বাদী জখম হন।
বাদী আর্জিতে আরও বলেছেন, তিনি একজন প্রাপ্তবয়স্ক। তারপরও মা-বাব তাঁর ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ, অপমান ও নির্যাতন করে যাচ্ছেন।
‘আমি মা-বাবার পাপেট নই। আমাকে কেন গালি দেবে। আমাকে কেন শারীরিক-মানসিকভাবে হেনস্তা করবে। আমি আমার সুরক্ষা চাই।’
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালতে মা-বাবাকে উদ্দেশ্য করে এ কথা বলেন মেহরীন আহমেদ নামের এক তরুণী।
গত ২২ জুন কথায় কথায় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের প্রতিকার ও নিজের সুরক্ষা চেয়ে বাবা নাসির আহমেদ ও মা জান্নাতুল ফেরদৌসের বিরুদ্ধে মামলা করেন মেহরীন আহমেদ। আজ উভয় পক্ষের শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। মা বাবা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
শুনানি সময় রাজধানীর একটি ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষার্থী মেহরীন মা-বাবাকে অভিযুক্ত করে আরও বলেন, ‘তাদের (বাবা-মা) মাধ্যমে আমি পৃথিবীতে এসেছি, এটা আমার দোষ না। আমাকে প্রতিনিয়ত শারীরিক-মানসিকভাবে হেনস্তা করা হয়েছে। আমি খেতে পারি না, ঘুমাতে পারি না। আমাকে তারা মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করে। ব্রেইন অ্যান্ড মাইন্ড হাসপাতালে আমাকে দুই বছর রাখা হয়। সেখানে আমাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে হেনস্তা করেছে। আমাকে কেন ওই হাসপাতালে রাখা হলো, জানতে চাই।’
মেহরীন বলেন, ‘আমি চেয়েছিলাম একটা সুন্দর জীবন; কিন্তু আমি তা পাচ্ছি না। আমি আমার সুরক্ষা চাই। আমি জাস্টিস চাই।’
মেহরীনের বক্তব্যের সময় তার মা-বাবা নিশ্চুপ ছিলেন।
শুনানিতে মেহরীনের মা-বাবার পক্ষের আইনজীবী আবুল হোসেন আদালতে বলেন, মেহেরীন তার মা-বাবার একমাত্র সম্বল, একমাত্র আশা-ভরসার স্থল। মা-বাবাও চান তাদের মেয়ে সুরক্ষার আদেশ পাক। দেশের বাইরে তাঁদের সামর্থ্য অনুসারে মেয়ের উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থা করা হবে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইসফাকুর রহমান গালিব সোনানীর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, আদালত পরে আদেশ দেবেন বলে জানিয়েছেন।
কথায় কথায় শারীরিক নির্যাতন, ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে নিজের সুরক্ষা চেয়ে মা-বাবার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে মামলা করেন ১৯ বছরের এই তরুণী। রাজধানীর মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোডের বাসিন্দা তারা।
মামলার আরজিতে বলা হয়েছে, মেহরিনকে কথায় কথায় তার মা-বাবা শারীরিক নির্যাতন করেন। তাঁরা প্রতিনিয়ত মেয়েকে অপমান, অবজ্ঞা, ভীতিপ্রদর্শন, অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে তাকে মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেন। তারা প্রতিনিয়ত পরিবারের নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র ব্যবহারে বাধা দেন। পারিবারিক সম্পর্কের কারণে যেসব সম্পদ বা সুযোগ-সুবিধাদি ব্যবহারের অধিকার রয়েছে, তা থেকে তাকে বঞ্চিত করে এবং বৈধ অধিকার প্রয়োগে বাধা দেন।
গত ২৫ মে সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোডের এলাকার বাসায় মেহরীন আহমেদকে তার মা জান্নাতুল ফেরদৌস ও বাবা নাসির আহমেদ শারীরিকভাবে আঘাত করতে থাকেন এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। শারীরিক আঘাতে বাদী জখম হন।
বাদী আর্জিতে আরও বলেছেন, তিনি একজন প্রাপ্তবয়স্ক। তারপরও মা-বাব তাঁর ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ, অপমান ও নির্যাতন করে যাচ্ছেন।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী এলাকায় পরিবেশ ধ্বংসকারী অবৈধ পলিথিনের বিরুদ্ধে এক বিশেষ টাস্কফোর্স অভিযান চালানো হয়েছে। এ সময় দুটি কারখানায় অভিযান চালিয়ে মোট তিন হাজার কেজি অবৈধ পলিথিন জব্দ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক প্রকাশিত ২০২৫ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে এবার ১১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থীই পাস করতে পারেনি। পরীক্ষায় অংশ নেওয়া এ প্রতিষ্ঠানগুলোর সব শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হওয়ায় সমালোচনার ঝড় বইছে। আজ বৃহস্পতিবার...
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শাহনাজ খাতুন ১২ দিন কারাবরণের পরে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেযশোর বোর্ডের অধীনে কুষ্টিয়ায় একটি কেন্দ্রে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণ করার ঘটনা ঘটেছে। এরপর তড়িঘড়ি করে সেই প্রশ্ন প্রত্যাহার করে নির্ধারিত প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হয়। এ ব্যাপারে ওই কেন্দ্রের সচিব কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে