নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে ট্রাফিক পুলিশ বক্সে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় নব্য জেএমবির ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। আজ সোমবার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবদুল হালিম শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়।
ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট রুবেল পাল বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
রুবেল পাল বলেন, এই মামলায় মোট আসামি ১৬ জন। এঁদের মধ্যে ট্রাইব্যুনাল ১৫ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ দেন। বাকি এক আসামি কিশোর। তার বিচার শিশু আদালতে হবে।
২০২০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি রাতে নগরীর পাঁচলাইশ থানাধীন ষোলোশহর ২ নম্বর গেট ট্রাফিক বক্সে ওই বিস্ফোরণে দুই ট্রাফিক পুলিশের সদস্যসহ পাঁচজন আহত হন। বিস্ফোরণে ট্রাফিক বক্সটিতে থাকা সিগন্যাল বাতি নিয়ন্ত্রণের সুইচ বোর্ড ভেঙে যায়। এই হামলায় আইএস জড়িত থাকার দায় স্বীকার করে বলে জঙ্গিবাদ পর্যবেক্ষণকারী সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ তখন দাবি করেছিল।
এ ঘটনায় ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে পাঁচলাইশ থানায় একটি মামলা করা হয়। তা তদন্তের দায়িত্ব পায় নগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট। তদন্ত শেষে এক প্রবাসীসহ ১৬ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম বিভাগের তৎকালীন উপপরিদর্শক সঞ্জয় গুহ।
অভিযোগপত্রে ১৬ আসামির মধ্যে ১৩ জন গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এদের একজন হলো ১৬ বছরের এক কিশোর। বাকি ব্যক্তিরা হলেন মো. সাইফুল্লাহ (২৪), মো. এমরান (২৪), আবু সালেহ (২৫), মো. আলাউদ্দিন (২৩), মহিদুল আলম (২৫), মো. জহির উদ্দিন (২৮), মো. মঈনউদ্দিন (২৩), রহমত উল্লাহ (২৪), সাহেদ হোসেন (২৪), মো. সেলিম (৩৩), আব্দুল্লাহ আল নোমান (২৫), আব্দুল কাইয়ুম (২৪)।
আসামিদের মধ্যে এমরান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী। অভিযোগপত্রে পলাতক দেখানো হয়েছে কায়সার উদ্দিন (২১), মো. মোরশেদুল আলম (২৫) ও দুবাইপ্রবাসী মো. শাহজাহানকে (২৮)।
অভিযোগপত্রে মামলার আসামিরা নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবির মতাদর্শী ‘নব্য জেএমবি’র সদস্য বলা হয়। তাঁরা সরকারি স্থাপনায় হামলা ও সরকারি কর্মচারীদের হত্যা করে নিজেদের কার্যক্রমে সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করেন। আসামি নোমান সংগঠনটির আমিরের দায়িত্বে ছিলেন। সেলিম সামরিক কমান্ডার ছিলেন বলে উল্লেখ করা হয়।
এতে আরও বলা হয়, পুলিশ বক্সে হামলার আগে সেলিম, জহির, নোমান ও মোর্শেদ মিলে জিআই পাইপ দিয়ে একটি বোমা তৈরি করে পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ ঘটান।
চট্টগ্রামে ট্রাফিক পুলিশ বক্সে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় নব্য জেএমবির ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। আজ সোমবার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবদুল হালিম শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়।
ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট রুবেল পাল বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
রুবেল পাল বলেন, এই মামলায় মোট আসামি ১৬ জন। এঁদের মধ্যে ট্রাইব্যুনাল ১৫ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ দেন। বাকি এক আসামি কিশোর। তার বিচার শিশু আদালতে হবে।
২০২০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি রাতে নগরীর পাঁচলাইশ থানাধীন ষোলোশহর ২ নম্বর গেট ট্রাফিক বক্সে ওই বিস্ফোরণে দুই ট্রাফিক পুলিশের সদস্যসহ পাঁচজন আহত হন। বিস্ফোরণে ট্রাফিক বক্সটিতে থাকা সিগন্যাল বাতি নিয়ন্ত্রণের সুইচ বোর্ড ভেঙে যায়। এই হামলায় আইএস জড়িত থাকার দায় স্বীকার করে বলে জঙ্গিবাদ পর্যবেক্ষণকারী সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ তখন দাবি করেছিল।
এ ঘটনায় ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে পাঁচলাইশ থানায় একটি মামলা করা হয়। তা তদন্তের দায়িত্ব পায় নগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট। তদন্ত শেষে এক প্রবাসীসহ ১৬ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম বিভাগের তৎকালীন উপপরিদর্শক সঞ্জয় গুহ।
অভিযোগপত্রে ১৬ আসামির মধ্যে ১৩ জন গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এদের একজন হলো ১৬ বছরের এক কিশোর। বাকি ব্যক্তিরা হলেন মো. সাইফুল্লাহ (২৪), মো. এমরান (২৪), আবু সালেহ (২৫), মো. আলাউদ্দিন (২৩), মহিদুল আলম (২৫), মো. জহির উদ্দিন (২৮), মো. মঈনউদ্দিন (২৩), রহমত উল্লাহ (২৪), সাহেদ হোসেন (২৪), মো. সেলিম (৩৩), আব্দুল্লাহ আল নোমান (২৫), আব্দুল কাইয়ুম (২৪)।
আসামিদের মধ্যে এমরান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী। অভিযোগপত্রে পলাতক দেখানো হয়েছে কায়সার উদ্দিন (২১), মো. মোরশেদুল আলম (২৫) ও দুবাইপ্রবাসী মো. শাহজাহানকে (২৮)।
অভিযোগপত্রে মামলার আসামিরা নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবির মতাদর্শী ‘নব্য জেএমবি’র সদস্য বলা হয়। তাঁরা সরকারি স্থাপনায় হামলা ও সরকারি কর্মচারীদের হত্যা করে নিজেদের কার্যক্রমে সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করেন। আসামি নোমান সংগঠনটির আমিরের দায়িত্বে ছিলেন। সেলিম সামরিক কমান্ডার ছিলেন বলে উল্লেখ করা হয়।
এতে আরও বলা হয়, পুলিশ বক্সে হামলার আগে সেলিম, জহির, নোমান ও মোর্শেদ মিলে জিআই পাইপ দিয়ে একটি বোমা তৈরি করে পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ ঘটান।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে