হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলায় কয়েক হাজার মানুষ হতাহতের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ সোমবার এক বিবৃতিতে হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান বলেন, ইসরায়েলি বাহিনী ৭৭ বছর ধরে ফিলিস্তিনের জনগণের আবাসন ভূমি ও সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের দ্বিতীয় প্রধান পুণ্যভূমি মসজিদুল আকসা জবরদখল করে রেখেছে। এই দীর্ঘ সময় ইসরায়েলিরা ফিলিস্তিনের মুসলমানদের ওপর বর্বর গণহত্যা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে।
তাঁরা বলেন, ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের ওপর একের পর এক বর্বর হামলা চালিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ক্রুসেডে নেমেছে। ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর হামলায় ফিলিস্তিনে আজ মানবিক বিপর্যয় নেমে আসছে। তাদের হামলা থেকে গণমাধ্যম, ধর্মীয় উপাসনালয়, নারী, শিশু, বৃদ্ধ কেউই রক্ষা পাচ্ছে না। এটা মানবতার বিরুদ্ধে জঘন্য অপরাধ। তারা সুস্পষ্টভাবে হিউম্যান রাইটস লঙ্ঘন করছে, অথচ এ অবস্থা থেকে উত্তরণে জাতিসংঘসহ বিশ্ব সংস্থা ও শক্তিধর দেশগুলো দৃশ্যমান কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় এখনই ইসরায়েলি বর্বরতার বিরুদ্ধে নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়াতে জাতিসংঘসহ সব দেশকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারকেও এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর অনুরোধ জানান।
হেফাজত নেতারা আরও বলেন, বর্তমানে বিশ্ববাসীর কাছে এ কথা দিবালোকের মতো স্পষ্ট হয়েছে যে স্বাধীন-সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া ফিলিস্তিন সমস্যার কোনো সমাধান হবে না। তাই ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ীভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা পালন করার জন্য ওআইসি, জাতিসংঘ, শান্তিকামী গণতান্ত্রিক বিশ্ব ও মুসলিম দেশগুলোর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান তাঁরা।
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলায় কয়েক হাজার মানুষ হতাহতের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ সোমবার এক বিবৃতিতে হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান বলেন, ইসরায়েলি বাহিনী ৭৭ বছর ধরে ফিলিস্তিনের জনগণের আবাসন ভূমি ও সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের দ্বিতীয় প্রধান পুণ্যভূমি মসজিদুল আকসা জবরদখল করে রেখেছে। এই দীর্ঘ সময় ইসরায়েলিরা ফিলিস্তিনের মুসলমানদের ওপর বর্বর গণহত্যা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে।
তাঁরা বলেন, ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের ওপর একের পর এক বর্বর হামলা চালিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ক্রুসেডে নেমেছে। ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর হামলায় ফিলিস্তিনে আজ মানবিক বিপর্যয় নেমে আসছে। তাদের হামলা থেকে গণমাধ্যম, ধর্মীয় উপাসনালয়, নারী, শিশু, বৃদ্ধ কেউই রক্ষা পাচ্ছে না। এটা মানবতার বিরুদ্ধে জঘন্য অপরাধ। তারা সুস্পষ্টভাবে হিউম্যান রাইটস লঙ্ঘন করছে, অথচ এ অবস্থা থেকে উত্তরণে জাতিসংঘসহ বিশ্ব সংস্থা ও শক্তিধর দেশগুলো দৃশ্যমান কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় এখনই ইসরায়েলি বর্বরতার বিরুদ্ধে নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়াতে জাতিসংঘসহ সব দেশকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারকেও এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর অনুরোধ জানান।
হেফাজত নেতারা আরও বলেন, বর্তমানে বিশ্ববাসীর কাছে এ কথা দিবালোকের মতো স্পষ্ট হয়েছে যে স্বাধীন-সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া ফিলিস্তিন সমস্যার কোনো সমাধান হবে না। তাই ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ীভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা পালন করার জন্য ওআইসি, জাতিসংঘ, শান্তিকামী গণতান্ত্রিক বিশ্ব ও মুসলিম দেশগুলোর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান তাঁরা।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
১ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
২ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
২ ঘণ্টা আগে