শাহরিয়ার হাসান, টেকনাফ (কক্সবাজার) থেকে
আততায়ীদের গুলিতে নিহত রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহর পরিবারের সদস্যরা এখন ক্যাম্প ছেড়ে বিদেশে যেতে চান। নিরাপত্তাহীনতার কারণে মুহিবুল্লাহর পরিবার, তাঁর ছোট ভাই হাবিব উল্লাহর পরিবার, ভাগনে রশিদ উল্লাহসহ ১২ জন বাংলাদেশ ছাড়তে চেয়েছেন। ইতিমধ্যে তাঁরা তিনটি দেশের নাম উল্লেখ করে দুই ধাপে দুটি বিদেশি সংস্থা ও একটি দেশের প্রধান বরাবর আবেদন জমা দিয়েছেন।
মুহিবুল্লাহর ভাগনে এবং আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) মুখপাত্র রশিদ উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে আবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হত্যাকাণ্ডের ছয় দিন পর ৫ অক্টোবর শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়, জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার ও যুক্তরাষ্ট্রে আবেদন করেন তাঁরা। পরে স্বজনদের যুক্ত করে ১৩ অক্টোবর আবার দ্বিতীয় আবেদন করা হয়।
আবেদনপত্রে বলা হয়, ক্যাম্পে থাকতে মুহিবুল্লাহর স্ত্রী, সন্তান ও স্বজনেরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। মুহিবুল্লাহর মতো যেকোনো সময় তাঁদের সঙ্গে একই ঘটনা ঘটতে পারে। তাই আপাতত তৃতীয় বিশ্বের যেকোনো মুসলিম দেশে যেতে পারলে নিরাপদ বোধ করবেন। তবে তাঁদের প্রধান পছন্দ যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া বা কানাডা।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর মুহিবুল্লাহ উখিয়ার কুতুপালংয়ে ক্যাম্পে নিজ কার্যালয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, ইউরোপের একটি দেশের পক্ষ থেকে মুহিবুল্লাহর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। আপত্তি না থাকলে তারা নিয়ে যেতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
গতকাল শনিবার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনে (আরআরআরসি) যোগাযোগ করা হলে অতিরিক্ত কমিশনার শামসুদ্দোজা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক পুলিশ সুপার নাঈমুল হক বলেন, হুমকির বিষয়টি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দেখছেন। তবে প্রাথমিকভাবে মুহিবুল্লাহর পরিবারসহ কয়েকজনকে ক্যাম্পের বাইরে একটি সেন্টারে সরিয়ে রাখা হয়েছে। পুলিশ সেখানে তাঁদের নিরাপত্তা দিচ্ছে।
আততায়ীদের গুলিতে নিহত রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহর পরিবারের সদস্যরা এখন ক্যাম্প ছেড়ে বিদেশে যেতে চান। নিরাপত্তাহীনতার কারণে মুহিবুল্লাহর পরিবার, তাঁর ছোট ভাই হাবিব উল্লাহর পরিবার, ভাগনে রশিদ উল্লাহসহ ১২ জন বাংলাদেশ ছাড়তে চেয়েছেন। ইতিমধ্যে তাঁরা তিনটি দেশের নাম উল্লেখ করে দুই ধাপে দুটি বিদেশি সংস্থা ও একটি দেশের প্রধান বরাবর আবেদন জমা দিয়েছেন।
মুহিবুল্লাহর ভাগনে এবং আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) মুখপাত্র রশিদ উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে আবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হত্যাকাণ্ডের ছয় দিন পর ৫ অক্টোবর শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়, জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার ও যুক্তরাষ্ট্রে আবেদন করেন তাঁরা। পরে স্বজনদের যুক্ত করে ১৩ অক্টোবর আবার দ্বিতীয় আবেদন করা হয়।
আবেদনপত্রে বলা হয়, ক্যাম্পে থাকতে মুহিবুল্লাহর স্ত্রী, সন্তান ও স্বজনেরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। মুহিবুল্লাহর মতো যেকোনো সময় তাঁদের সঙ্গে একই ঘটনা ঘটতে পারে। তাই আপাতত তৃতীয় বিশ্বের যেকোনো মুসলিম দেশে যেতে পারলে নিরাপদ বোধ করবেন। তবে তাঁদের প্রধান পছন্দ যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া বা কানাডা।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর মুহিবুল্লাহ উখিয়ার কুতুপালংয়ে ক্যাম্পে নিজ কার্যালয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, ইউরোপের একটি দেশের পক্ষ থেকে মুহিবুল্লাহর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। আপত্তি না থাকলে তারা নিয়ে যেতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
গতকাল শনিবার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনে (আরআরআরসি) যোগাযোগ করা হলে অতিরিক্ত কমিশনার শামসুদ্দোজা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক পুলিশ সুপার নাঈমুল হক বলেন, হুমকির বিষয়টি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দেখছেন। তবে প্রাথমিকভাবে মুহিবুল্লাহর পরিবারসহ কয়েকজনকে ক্যাম্পের বাইরে একটি সেন্টারে সরিয়ে রাখা হয়েছে। পুলিশ সেখানে তাঁদের নিরাপত্তা দিচ্ছে।
বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসের এ সময়ে উত্তরাঞ্চলের রংপুর বিভাগের কয়েকটি জেলায় কর্মহীন হয়ে পড়েন কৃষিশ্রমিকেরা। এসব জেলায় খেতের ইরি-বোরো ধান পাকতে এখনো এক মাসের অনেক সময় বাকি।
৪০ মিনিট আগেপ্যাকিং হাউস, কুলিং সেন্টার, সার্টিফিকেশন ল্যাব ও হিমাগার স্থাপন ছাড়াই চালু হচ্ছে কার্গো ফ্লাইট। আজ রোববার সন্ধ্যায় সিলেট এম এ জি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ‘এক্সপোর্ট কার্গো কমপ্লেক্স’ উদ্বোধনের পরই উন্নত বিশ্বে পণ্য রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
৭ ঘণ্টা আগেবিরূপ আবহাওয়ার কারণে লিচুর রাজধানীখ্যাত পাবনার ঈশ্বরদীতে এবার ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে রসাল লিচুর স্বাদ নেওয়ার সুযোগ এবার কম হতে পারে। চাষিরা বলছেন, কোনো কোনো এলাকায় অর্ধেকের বেশি গাছে মুকুল আসেনি।
৭ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে মহাসড়কে অবৈধ যানবাহনের দৌরাত্ম্যে বাস-ট্রাকসহ অন্যান্য ভারী যানবাহন চলাচল কঠিন হয়ে পড়েছে। যমুনা সেতুর পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কে দেখা গেছে, রীতিমতো সিএনজিচালিত অটোরিকশা, নছিমন, করিমন ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার দখলদারত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে