নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে চট্টগ্রামে পৃথক আট মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পৃথক তিনটি আদালত পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম জেলা সদর কোর্টের পরিদর্শক (প্রসিকিউশন) হাবিবুর রহমান।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, এর আগে চট্টগ্রামের মিরসরাই ও জোরারগঞ্জ থানার আটটি মামলায় মোশাররফকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। এসব মামলার শুনানিতে হাজিরার জন্য গতকাল মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাতে সাবেক মন্ত্রীকে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়। এরপর আজ (১৫ জানুয়ারি) সকালে তাঁকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হয়।
চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হক সানির আদালত পাঁচটি মামলায় মোশাররফকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন। অন্যদিকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারদিন মুস্তাকিম তাসিন ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুমিনুন্নিসা খানমের আদালতে পৃথক তিনটি মামলাতেও তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
এ সময় মোশাররফের আইনজীবীরা প্রতিটি মামলায় তাঁর জামিনের আবেদন করেন। আদালত সেগুলো নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এ ছাড়া মোশাররফের পক্ষে ডিভিশনের আবেদন করা হলে শুনানি শেষে আদালত এ বিষয়ে কারাবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।
সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসন থেকে একাধিকবার সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হয়েছিলেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন তাঁর ছেলে মাহবুব রহমান রুহেল। গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর ২৭ অক্টোবর তাঁকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০১৭ সালে কক্সবাজারে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা ও বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য ইশরাক হোসেনের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে একাধিক মামলা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে চট্টগ্রামে পৃথক আট মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পৃথক তিনটি আদালত পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম জেলা সদর কোর্টের পরিদর্শক (প্রসিকিউশন) হাবিবুর রহমান।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, এর আগে চট্টগ্রামের মিরসরাই ও জোরারগঞ্জ থানার আটটি মামলায় মোশাররফকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। এসব মামলার শুনানিতে হাজিরার জন্য গতকাল মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাতে সাবেক মন্ত্রীকে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়। এরপর আজ (১৫ জানুয়ারি) সকালে তাঁকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হয়।
চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হক সানির আদালত পাঁচটি মামলায় মোশাররফকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন। অন্যদিকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারদিন মুস্তাকিম তাসিন ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুমিনুন্নিসা খানমের আদালতে পৃথক তিনটি মামলাতেও তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
এ সময় মোশাররফের আইনজীবীরা প্রতিটি মামলায় তাঁর জামিনের আবেদন করেন। আদালত সেগুলো নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এ ছাড়া মোশাররফের পক্ষে ডিভিশনের আবেদন করা হলে শুনানি শেষে আদালত এ বিষয়ে কারাবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।
সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসন থেকে একাধিকবার সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হয়েছিলেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন তাঁর ছেলে মাহবুব রহমান রুহেল। গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর ২৭ অক্টোবর তাঁকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০১৭ সালে কক্সবাজারে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা ও বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য ইশরাক হোসেনের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে একাধিক মামলা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে