লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে যুবলীগ নেতা কামাল হোসেনের এক চোখ উপড়ে নিয়েছে সন্ত্রাসীরা। গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে সদর হাসপাতাল পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার বশিকপুরের নন্দীগ্রাম এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত কামাল হোসেন বশিকপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ও পোদ্দার বাজারের ফল ব্যবসায়ী।
পুলিশ ও এলাকাবাসীরা জানায়, কামাল হোসেন ইফতারের পর বাড়ি থেকে পোদ্দার বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। নন্দীগ্রাম এলাকায় পৌঁছালে সন্ত্রাসীরা তাকে এলোপাতাড়ি রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। একপর্যায়ে রড দিয়ে খুঁচিয়ে তার চোখ উপড়ে ফেলে পালিয়ে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কামাল হোসেনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কামাল হোসেন বশিকপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জিহাদীর লোক বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এঘটনা পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
আহত কামাল হোসেনের ভাই ফরহাদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে আমার ভাই জড়িত। সে বশিকপুর ইউনিয়ন যুবলীগের প্রচার সম্পাদক ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে। পোদ্দার বাজারের ফলের ব্যবসা করে।’
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কাশেমের নৌকা মার্কার ভোট করার কারণেও অনেক হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। এঘটনার বিচার চাই।
সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘কামাল হোসেনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার ডান চোখের অবস্থায়সহ মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া মাথা, নাখ-মুখ ও চোখ দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমদাদুল হক আজকের পত্রিকা বলেন, ‘কামাল হোসেনের সঙ্গে বাজারের সার ব্যবসায়ী নোমানের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। এর জের ধরে এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।’
লক্ষ্মীপুরে যুবলীগ নেতা কামাল হোসেনের এক চোখ উপড়ে নিয়েছে সন্ত্রাসীরা। গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে সদর হাসপাতাল পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার বশিকপুরের নন্দীগ্রাম এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত কামাল হোসেন বশিকপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ও পোদ্দার বাজারের ফল ব্যবসায়ী।
পুলিশ ও এলাকাবাসীরা জানায়, কামাল হোসেন ইফতারের পর বাড়ি থেকে পোদ্দার বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। নন্দীগ্রাম এলাকায় পৌঁছালে সন্ত্রাসীরা তাকে এলোপাতাড়ি রড দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। একপর্যায়ে রড দিয়ে খুঁচিয়ে তার চোখ উপড়ে ফেলে পালিয়ে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কামাল হোসেনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কামাল হোসেন বশিকপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জিহাদীর লোক বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এঘটনা পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
আহত কামাল হোসেনের ভাই ফরহাদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে আমার ভাই জড়িত। সে বশিকপুর ইউনিয়ন যুবলীগের প্রচার সম্পাদক ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে। পোদ্দার বাজারের ফলের ব্যবসা করে।’
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কাশেমের নৌকা মার্কার ভোট করার কারণেও অনেক হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। এঘটনার বিচার চাই।
সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘কামাল হোসেনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার ডান চোখের অবস্থায়সহ মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া মাথা, নাখ-মুখ ও চোখ দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমদাদুল হক আজকের পত্রিকা বলেন, ‘কামাল হোসেনের সঙ্গে বাজারের সার ব্যবসায়ী নোমানের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। এর জের ধরে এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।’
বাসদ (মার্ক্সবাদী) কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক মাসুদ রানা বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনের মাধ্যমে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় এসেছে, তারা এখন সেই আন্দোলনের আকাঙ্ক্ষার বিপরীত পথে হাঁটছে। একের পর এক সাম্রাজ্যবাদী চুক্তির মাধ্যমে দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দেওয়া হচ্ছে।’
৮ মিনিট আগেএকটি ভাড়া বাসায় তিনি (বাদী) এবং আরেক নারী ও তাঁর শিশুসন্তান থাকেন। ৮ জুন রাত ৮টার দিকে ওই বাসায় এসে অপর নারীর স্বামী বিদেশ থেকে টাকা পাঠিয়েছেন জানিয়ে দরজা খুলতে বলেন আসামি শাহরিয়ার রোস্তম মানিক। দরজা খোলার পর মানিক বাসায় ঢুকে ওই নারীকে কুপ্রস্তাব দেন। একপর্যায়ে ওই নারীর শ্লীলতাহানির সময় চিৎকার দিলে
৯ মিনিট আগেনিহত আল মামুন রূপসা উপজেলার জাবুসা এলাকার আব্দুল মালেকের ছেলে। পেশায় তিনি চা দোকানদার ছিলেন। রাস্তা পার হতে গিয়ে উল্টো পথে আসা একটি প্রাইভেট কার তাঁকে ধাক্কা দেয়। স্থানীয় লোকজন তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
১৩ মিনিট আগেরাজশাহীর তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কলমা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে তানোর থানার একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মাইনুল। এ মামলায় তিনি জামিনে ছিলেন। তারপরেও তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে