চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার গোহট উত্তর ইউনিয়নে ওয়ার্ড জামায়াত আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রতিপক্ষের হামলায় জামায়াতের ছয় কর্মী আহত হয়েছেন। বুধবার (১১ জুন) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার নাউলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।
কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজিজুল ইসলাম রাত ১১টার দিকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, সকালে ১০ নম্বর গোহট উত্তর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের পক্ষ থেকে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অনুমতি নিয়েই নাউলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী মুহাদ্দিস আবু নছর আশরাফী।
এদিকে, একই বিদ্যালয়ে বেলা ১১টার দিকে ‘আলা হযরত’ নামে একটি পাঠাগারের ব্যানারে আরেকটি ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে চায় স্থানীয় সুন্নি জামায়াতের একটি পক্ষ। তবে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের অনুমতি না দেওয়ার পরও তারা সেখানে উপস্থিত হয় এবং চলমান জামায়াতের অনুষ্ঠানে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও হামলা চালায় বলে অভিযোগ ওঠে।
হামলায় জামায়াতের ছয় কর্মী—মো. শাহপরান, স্বপন মিয়া, মো. আরিফ, মো. ফাহাদ, মো. এমরান ও মো. মৃদুল আহত হন। তাদের কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
কচুয়া উপজেলা জামাতের আমির অ্যাডভোকেট আবু তাহের মেসবাহ বলেন, ‘আলা হযরত নামক পাঠাগারের সভাপতি আবদুল কাদেরের নেতৃত্বে স্থানীয় সুন্নি জামাতের নেতা–কর্মীরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছেন। এ বিষয়ে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।’
ওসি মো. আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘ওয়ার্ড জামায়াতের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে ‘আলা হযরত’ পাঠাগারের নেতা-কর্মীরা হামলা চালিয়েছেন। জামায়াতের কর্মীরা প্রতিরোধ করেননি। আহতদের পক্ষ থেকে ২০-২৫ জনকে আসামি করে মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।’
এদিকে, হামলার প্রতিবাদে কচুয়ার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। তাঁরা হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবি জানান।
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার গোহট উত্তর ইউনিয়নে ওয়ার্ড জামায়াত আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রতিপক্ষের হামলায় জামায়াতের ছয় কর্মী আহত হয়েছেন। বুধবার (১১ জুন) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার নাউলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।
কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজিজুল ইসলাম রাত ১১টার দিকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, সকালে ১০ নম্বর গোহট উত্তর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের পক্ষ থেকে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অনুমতি নিয়েই নাউলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী মুহাদ্দিস আবু নছর আশরাফী।
এদিকে, একই বিদ্যালয়ে বেলা ১১টার দিকে ‘আলা হযরত’ নামে একটি পাঠাগারের ব্যানারে আরেকটি ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে চায় স্থানীয় সুন্নি জামায়াতের একটি পক্ষ। তবে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের অনুমতি না দেওয়ার পরও তারা সেখানে উপস্থিত হয় এবং চলমান জামায়াতের অনুষ্ঠানে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও হামলা চালায় বলে অভিযোগ ওঠে।
হামলায় জামায়াতের ছয় কর্মী—মো. শাহপরান, স্বপন মিয়া, মো. আরিফ, মো. ফাহাদ, মো. এমরান ও মো. মৃদুল আহত হন। তাদের কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
কচুয়া উপজেলা জামাতের আমির অ্যাডভোকেট আবু তাহের মেসবাহ বলেন, ‘আলা হযরত নামক পাঠাগারের সভাপতি আবদুল কাদেরের নেতৃত্বে স্থানীয় সুন্নি জামাতের নেতা–কর্মীরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছেন। এ বিষয়ে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।’
ওসি মো. আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘ওয়ার্ড জামায়াতের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে ‘আলা হযরত’ পাঠাগারের নেতা-কর্মীরা হামলা চালিয়েছেন। জামায়াতের কর্মীরা প্রতিরোধ করেননি। আহতদের পক্ষ থেকে ২০-২৫ জনকে আসামি করে মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।’
এদিকে, হামলার প্রতিবাদে কচুয়ার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। তাঁরা হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবি জানান।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৪ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৪ ঘণ্টা আগে