চট্টগ্রামের নিত্যপণ্য
সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
আমদানি পর্যাপ্ত হওয়ার পর বন্দরনগরী চট্টগ্রামে মিলছে না সয়াবিন তেল। যেসব বোতল পাওয়া যাচ্ছে, তা বিক্রি হচ্ছে সরকারনির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে। সংকট কোথায় জানে না কেউ। সরকারের পক্ষ থেকে পবিত্র রমজানে বাজার নিয়ন্ত্রণের ঘোষণা দিলেও কোনো কার্যক্রম চোখে পড়ছে না।
বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) হিসাব অনুযায়ী, দেশে বছরে ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে প্রায় ২২ লাখ টন। এর বড় অংশই আমদানি করতে হয়। চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে ৮০ শতাংশ তেল আমদানি করা হয়।
কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে আমদানি অনুমতিপত্র প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের উদ্ভিদ সংঘ নিরোধ কেন্দ্রের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সয়াবিন এসেছে ২ লাখ ১১ হাজার ৭৪২ টন, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে ৮১ হাজার ৮৯৯ টন ও ফেব্রুয়ারিতে ১ লাখ ৮১ হাজার ৮৩১ টন। একইভাবে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে আমদানি করা হয়েছে ২ লাখ ২২ হাজার ৮৫৩ টন, ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ৩ লাখ ১ হাজার ৯২০ এবং ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসেছে ৬০ হাজার ২২০ টন।
এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রামের চাক্তাই খাতুনগঞ্জ আড়তদার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের আইন সম্পাদক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, সয়াবিন আমদানি হয়েছে পর্যাপ্ত।
আর বন্দরের উদ্ভিদ সংঘ নিরোধ কেন্দ্রের উপপরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, রমজান উপলক্ষে এবার সয়াবিন পর্যাপ্ত পরিমাণে আমদানি করা হয়েছে।
দাম রাখা হচ্ছে বেশি
চট্টগ্রামের কোথাও সরকারনির্ধারিত দামে সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে না। বর্তমানে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের সরকারনির্ধারিত দাম ১৭৫, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনের ১৫৭ ও খোলা পাম তেলের লিটারও ১৫৭ টাকায় বিক্রি করার কথা। তবে পাইকারিতেই খোলা তেল ১৯০ এবং খুচরায় ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হচ্ছে। আর বোতলজাত সয়াবিনের মধ্যে ১ ও ২ লিটারের বোতল বাজারে নেই বললেই চলে। মাঝেমধ্যে যা পাওয়া যাচ্ছে, তাও বিক্রি হচ্ছে সরকারনির্ধারিত মূল্যের চেয়ে লিটারে ১৫-২০ টাকা বেশি দামে। ৫ লিটারের বোতলজাত তেলের সরকারনির্ধারিত দাম ৮৬০ টাকা। এই বোতল বিক্রি হচ্ছে ৯৫০-১০০০ টাকায়। এ বিষয়ে চকবাজার মিয়ারবাপের মসজিদ এলাকার বাসিন্দা হামিদ আলী জানান, ‘১ লিটারের এক বোতল তেলের জন্য ১০টি দোকান ঘুরেছি, কোথাও পাইনি। পরে ১১তম দোকানে গিয়ে ১ বোতল তেল কিনেছি। তাও ১৭৫ টাকায় সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে ১৫ টাকা বেশি দিয়ে।’
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ চট্টগ্রামের সভাপতি এস এম নাজের হোসাইন জানান, আমদানি পর্যাপ্ত হলেও রমজান উপলক্ষে সয়াবিনের সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অন্যায্যভাবে গুদামজাত করার মাধ্যমে এ সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে।
আমদানি পর্যাপ্ত হওয়ার পর বন্দরনগরী চট্টগ্রামে মিলছে না সয়াবিন তেল। যেসব বোতল পাওয়া যাচ্ছে, তা বিক্রি হচ্ছে সরকারনির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে। সংকট কোথায় জানে না কেউ। সরকারের পক্ষ থেকে পবিত্র রমজানে বাজার নিয়ন্ত্রণের ঘোষণা দিলেও কোনো কার্যক্রম চোখে পড়ছে না।
বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) হিসাব অনুযায়ী, দেশে বছরে ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে প্রায় ২২ লাখ টন। এর বড় অংশই আমদানি করতে হয়। চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে ৮০ শতাংশ তেল আমদানি করা হয়।
কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে আমদানি অনুমতিপত্র প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের উদ্ভিদ সংঘ নিরোধ কেন্দ্রের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সয়াবিন এসেছে ২ লাখ ১১ হাজার ৭৪২ টন, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে ৮১ হাজার ৮৯৯ টন ও ফেব্রুয়ারিতে ১ লাখ ৮১ হাজার ৮৩১ টন। একইভাবে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে আমদানি করা হয়েছে ২ লাখ ২২ হাজার ৮৫৩ টন, ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ৩ লাখ ১ হাজার ৯২০ এবং ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসেছে ৬০ হাজার ২২০ টন।
এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রামের চাক্তাই খাতুনগঞ্জ আড়তদার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের আইন সম্পাদক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, সয়াবিন আমদানি হয়েছে পর্যাপ্ত।
আর বন্দরের উদ্ভিদ সংঘ নিরোধ কেন্দ্রের উপপরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, রমজান উপলক্ষে এবার সয়াবিন পর্যাপ্ত পরিমাণে আমদানি করা হয়েছে।
দাম রাখা হচ্ছে বেশি
চট্টগ্রামের কোথাও সরকারনির্ধারিত দামে সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে না। বর্তমানে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের সরকারনির্ধারিত দাম ১৭৫, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনের ১৫৭ ও খোলা পাম তেলের লিটারও ১৫৭ টাকায় বিক্রি করার কথা। তবে পাইকারিতেই খোলা তেল ১৯০ এবং খুচরায় ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হচ্ছে। আর বোতলজাত সয়াবিনের মধ্যে ১ ও ২ লিটারের বোতল বাজারে নেই বললেই চলে। মাঝেমধ্যে যা পাওয়া যাচ্ছে, তাও বিক্রি হচ্ছে সরকারনির্ধারিত মূল্যের চেয়ে লিটারে ১৫-২০ টাকা বেশি দামে। ৫ লিটারের বোতলজাত তেলের সরকারনির্ধারিত দাম ৮৬০ টাকা। এই বোতল বিক্রি হচ্ছে ৯৫০-১০০০ টাকায়। এ বিষয়ে চকবাজার মিয়ারবাপের মসজিদ এলাকার বাসিন্দা হামিদ আলী জানান, ‘১ লিটারের এক বোতল তেলের জন্য ১০টি দোকান ঘুরেছি, কোথাও পাইনি। পরে ১১তম দোকানে গিয়ে ১ বোতল তেল কিনেছি। তাও ১৭৫ টাকায় সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে ১৫ টাকা বেশি দিয়ে।’
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ চট্টগ্রামের সভাপতি এস এম নাজের হোসাইন জানান, আমদানি পর্যাপ্ত হলেও রমজান উপলক্ষে সয়াবিনের সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অন্যায্যভাবে গুদামজাত করার মাধ্যমে এ সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে।
প্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
১১ মিনিট আগেশেরপুর মহাসড়কে ট্রাক দুর্ঘটনায় ফজলুর রহমান (৪৫) নামের এক গরু ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন। আজ শনিবার দুপুরে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে ইজারাবিহীন পশুর হাটে বিদ্যুতায়িত হয়ে আহত কিশোর মোহাম্মদ রিয়াদ (১৪) মারা গেছে। ঘটনার দুই দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল শুক্রবার রাতে ঢাকার জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে সে মারা যায়।
১ ঘণ্টা আগেজরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. মুশতাক আহমেদ জানান, আজ সকাল থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত রাজধানী ও আশপাশের এলাকা থেকে কোরবানি দিতে গিয়ে আহত হয়ে ৭৭ জন হাসপাতালে এসেছেন। এদের মধ্যে তিনজনকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে