কুমিল্লা প্রতিনিধি
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে কুমিল্লায় কামাল হোসেন নামে এক আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এতে তাঁর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৮ কোটি ৯৩ লাখ ৭৭ হাজার ৯৪৬ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুদকের উপপরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা আখতারুল ইসলাম বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জেলার মনোহরগঞ্জ উপজেলার লক্ষণপুর এলাকার বাসিন্দা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য।
দুদকের কুমিল্লা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক পাপন কুমার সাহা এজাহারে উল্লেখ করেন, কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ থানার লক্ষণপুর গ্রামের কামাল হোসেন (৩৪) একজন ঠিকাদার। ২০০৭ সালে তিনি ঠিকাদারি ব্যবসা শুরু করেন। তাঁর অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পেয়ে দুদক অনুসন্ধান শুরু করে।
এ সময় ঠিকাদার কামাল হোসেনের নিজ নামে ৫ কোটি ১১ লাখ ৫২ হাজার ২০০ টাকার স্থাবর সম্পদ এবং ১০ কোটি ৬ লাখ ৩৭ হাজার ৫৫ টাকার অস্থাবর সম্পদ অর্জন করেছেন বলে তথ্য পাওয়া যায়।
এতে দেখা যায়, তিনি ৮ কোটি ৯৩ লাখ ৭৭ হাজার ৯৪৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে এ অভিযোগে মামলা দায়ের করা হলো। তদন্তে আরও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া গেলে সেটাও মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, কুমিল্লার আদর্শ উপজেলায় তার নামে ১০তলায় দুটি ফ্লোর ও ছয়তলা ভবন, কুমিল্লা সদরসহ বিভিন্ন জায়গায় ৫০০ শতাংশ জমি, টয়োটা হ্যারিয়ার গাড়ি এবং ব্যাংকে গচ্ছিত ৮ কোটি টাকার বেশি অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। মাত্র ১১ বছরে এসব সম্পদের মালিক হয়েছেন তিনি। যে কারণে তাঁর নামে দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মো. কামাল হোসেন নিজেকে এলজিআরডি মন্ত্রীর উন্নয়ন সমন্বয়কারী হিসেবে পরিচয় দেন। কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার লক্ষণপুর গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে তিনি। বাবা কৃষিকাজ করতেন। একসময় মো. কামাল হোসেন কুমিল্লায় পাসপোর্ট অফিসে দালালি করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০০৭ সালে ঠিকাদারি শুরু করেন। কয়েক বছর ধরে এলজিআরডি মন্ত্রীর উন্নয়ন সমন্বয়কারীর পরিচয় দিয়ে একের পর এক সম্পদের পাহাড় গড়েন।
এ বিষয়ে ঠিকাদার মো. কামাল হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘মামলা হয়েছে জেনেছি। মামলার কপি হাতে পেলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারব।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কামাল হোসেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের উন্নয়ন সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করেন। দুদকে মামলার বিষয়ে শুনেছি। দুদকে মামলাটি ভুল ব্যাখ্যায় হয়েছে। মামলাটি সঠিক না।’
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে কুমিল্লায় কামাল হোসেন নামে এক আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এতে তাঁর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৮ কোটি ৯৩ লাখ ৭৭ হাজার ৯৪৬ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুদকের উপপরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা আখতারুল ইসলাম বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জেলার মনোহরগঞ্জ উপজেলার লক্ষণপুর এলাকার বাসিন্দা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য।
দুদকের কুমিল্লা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক পাপন কুমার সাহা এজাহারে উল্লেখ করেন, কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ থানার লক্ষণপুর গ্রামের কামাল হোসেন (৩৪) একজন ঠিকাদার। ২০০৭ সালে তিনি ঠিকাদারি ব্যবসা শুরু করেন। তাঁর অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পেয়ে দুদক অনুসন্ধান শুরু করে।
এ সময় ঠিকাদার কামাল হোসেনের নিজ নামে ৫ কোটি ১১ লাখ ৫২ হাজার ২০০ টাকার স্থাবর সম্পদ এবং ১০ কোটি ৬ লাখ ৩৭ হাজার ৫৫ টাকার অস্থাবর সম্পদ অর্জন করেছেন বলে তথ্য পাওয়া যায়।
এতে দেখা যায়, তিনি ৮ কোটি ৯৩ লাখ ৭৭ হাজার ৯৪৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে এ অভিযোগে মামলা দায়ের করা হলো। তদন্তে আরও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া গেলে সেটাও মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, কুমিল্লার আদর্শ উপজেলায় তার নামে ১০তলায় দুটি ফ্লোর ও ছয়তলা ভবন, কুমিল্লা সদরসহ বিভিন্ন জায়গায় ৫০০ শতাংশ জমি, টয়োটা হ্যারিয়ার গাড়ি এবং ব্যাংকে গচ্ছিত ৮ কোটি টাকার বেশি অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। মাত্র ১১ বছরে এসব সম্পদের মালিক হয়েছেন তিনি। যে কারণে তাঁর নামে দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মো. কামাল হোসেন নিজেকে এলজিআরডি মন্ত্রীর উন্নয়ন সমন্বয়কারী হিসেবে পরিচয় দেন। কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার লক্ষণপুর গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে তিনি। বাবা কৃষিকাজ করতেন। একসময় মো. কামাল হোসেন কুমিল্লায় পাসপোর্ট অফিসে দালালি করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০০৭ সালে ঠিকাদারি শুরু করেন। কয়েক বছর ধরে এলজিআরডি মন্ত্রীর উন্নয়ন সমন্বয়কারীর পরিচয় দিয়ে একের পর এক সম্পদের পাহাড় গড়েন।
এ বিষয়ে ঠিকাদার মো. কামাল হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘মামলা হয়েছে জেনেছি। মামলার কপি হাতে পেলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারব।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কামাল হোসেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের উন্নয়ন সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করেন। দুদকে মামলার বিষয়ে শুনেছি। দুদকে মামলাটি ভুল ব্যাখ্যায় হয়েছে। মামলাটি সঠিক না।’
আজ শনিবার বেলা ১টা ৩০ মিনিটে উপজেলার জাফরপুর রেলস্টেশনসংলগ্ন হলহেলিয়া রেলসেতুর পূর্ব পাশের মোড়ে ইঞ্জিন বিকল হয়ে ওই ট্রেন আটকা পড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়ে ট্রেনে থাকা যাত্রীরা। আক্কেলপুর রেলস্টেশনের মাস্টার তোফাজ্জল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৪ মিনিট আগেরিমান্ড আবেদনে মোখলেসুর রহমান বলেন, জানে আলম অপুর নেতৃত্বেই শাম্মী আহমেদের বাসায় চাঁদাবাজি হয়। ঘটনার সময় পাঁচজন গ্রেপ্তার হলেও অপু সেখান থেকে পালিয়ে যান। তাঁর নেতৃত্বে একটি সংঘবদ্ধ দল দেশের বিরাজমান পরিস্থিতিতে গুলশানের বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে আসছিলেন। অপু ও তাঁর সহযোগীরা এতটাই
২৮ মিনিট আগেমাদারীপুরে কুমার নদে বালু উত্তোলনকারীদের ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে ড্রেজার মেশিনে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে উত্তেজিত জনতা। গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নের শ্রীনদী ইউনিয়নের রায়েরকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ এবং ত্রিশালে পৃথক দুটি ধর্ষণ মামলার দুজন আসামিকে গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে র্যাব।
১ ঘণ্টা আগে