নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাত থেকে কাপ্তাই হ্রদে আবার মাছ আহরণে নামেন জেলেরা। তবে পাহাড়ের একটি আঞ্চলিক দলের সদস্যদের চাঁদা দিতে না পারায় জেলেদের মাছ শিকার করতে নিষেধ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে অনেক জেলেই নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও মাছ ধরেননি। প্রথম দিনে মাছ আহরণও হয়েছে তাই কম।
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি) রাঙামাটি বিপণনকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক কমান্ডার আশরাফুল ইসলাম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলেদের মাঝে আশঙ্কা থাকায় প্রথম দিনে মাছের অবতরণ কম। অন্যান্য বছর প্রথম দিনে ১২০ মেট্রিক টন মাছ আহরণ হয়, এবার প্রথম দিন রোববার ৬৫ মেট্রিক টন মাছ আহরণ হয়েছে।
রোববার ভোর থেকেই জেলেদের আহরণকৃত মাছ নৌকায় করে নিয়ে আসা হয় রাঙামাটি জেলার সর্ববৃহৎ মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ফিশারি ঘাটে। তবে মাছের পরিমাণ কম।
কাপ্তাই হ্রদ বৃহত্তর মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুস শুক্কুর বলেন, কাপ্তাই হ্রদে জেলেদের মাছ ধরায় একাধিক আঞ্চলিক দলের চাঁদাবাজির কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘এসব বিষয় আমরা স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়েছি। প্রশাসন কী করে দেখি।’
এদিকে এবার কাপ্তাই উপজেলায় জেলেদের মাছ ধরায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (পিসিজেএসএস) বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার সকালে কাপ্তাই উপজেলা মৎস্য করপোরেশন মাছের নৌকা এসেছে কম। চাঁদা আদায় করতে না পেরে পিসিজেএসএস সদস্যরা মাছ ধরতে নিষেধ করেছেন বলে অভিযোগ মৎস্য ব্যবসায়ীদের।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে কয়েকজন মৎস্য ব্যবসায়ী বলছেন, প্রতি বছর চাঁদা দিয়ে হ্রদ থেকে মাছ আহরণ করতে হয়। এ বছর অতিরিক্ত চাঁদা দাবি করায় তা দেওয়া সম্ভব হয়নি। তাই জেলেদের মাছ ধরতে দিচ্ছে না সংগঠনটির সশস্ত্র সদস্যরা।
কাপ্তাই লেকে চাঁদাবাজির কথা স্বীকার করে রাঙামাটির পুলিশ সুপার মো. মীর আবু তৌহিদ বলেন, ‘আমরা গতকাল শুনেছি, এখনো কেউ আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে এখানকার অন্যান্য প্রশাসনের সঙ্গে এসব দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
কার্প জাতীয় মাছের বংশবিস্তারের লক্ষ্যে প্রতি বছর ১ মে থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত হ্রদে মাছ শিকার বন্ধ থাকে। তবে এ বছর কাপ্তাই হ্রদে পর্যাপ্ত পানির অভাবে মাছের বংশবিস্তার সুষ্ঠুভাবে না হওয়ায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ দুই দফা বাড়ানো হয়। এতে চার মাস সাত দিন বিরতির পর হ্রদে মাছ আহরণে নামেন জেলেরা।
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাত থেকে কাপ্তাই হ্রদে আবার মাছ আহরণে নামেন জেলেরা। তবে পাহাড়ের একটি আঞ্চলিক দলের সদস্যদের চাঁদা দিতে না পারায় জেলেদের মাছ শিকার করতে নিষেধ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে অনেক জেলেই নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও মাছ ধরেননি। প্রথম দিনে মাছ আহরণও হয়েছে তাই কম।
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি) রাঙামাটি বিপণনকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক কমান্ডার আশরাফুল ইসলাম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলেদের মাঝে আশঙ্কা থাকায় প্রথম দিনে মাছের অবতরণ কম। অন্যান্য বছর প্রথম দিনে ১২০ মেট্রিক টন মাছ আহরণ হয়, এবার প্রথম দিন রোববার ৬৫ মেট্রিক টন মাছ আহরণ হয়েছে।
রোববার ভোর থেকেই জেলেদের আহরণকৃত মাছ নৌকায় করে নিয়ে আসা হয় রাঙামাটি জেলার সর্ববৃহৎ মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ফিশারি ঘাটে। তবে মাছের পরিমাণ কম।
কাপ্তাই হ্রদ বৃহত্তর মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুস শুক্কুর বলেন, কাপ্তাই হ্রদে জেলেদের মাছ ধরায় একাধিক আঞ্চলিক দলের চাঁদাবাজির কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘এসব বিষয় আমরা স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়েছি। প্রশাসন কী করে দেখি।’
এদিকে এবার কাপ্তাই উপজেলায় জেলেদের মাছ ধরায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (পিসিজেএসএস) বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার সকালে কাপ্তাই উপজেলা মৎস্য করপোরেশন মাছের নৌকা এসেছে কম। চাঁদা আদায় করতে না পেরে পিসিজেএসএস সদস্যরা মাছ ধরতে নিষেধ করেছেন বলে অভিযোগ মৎস্য ব্যবসায়ীদের।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে কয়েকজন মৎস্য ব্যবসায়ী বলছেন, প্রতি বছর চাঁদা দিয়ে হ্রদ থেকে মাছ আহরণ করতে হয়। এ বছর অতিরিক্ত চাঁদা দাবি করায় তা দেওয়া সম্ভব হয়নি। তাই জেলেদের মাছ ধরতে দিচ্ছে না সংগঠনটির সশস্ত্র সদস্যরা।
কাপ্তাই লেকে চাঁদাবাজির কথা স্বীকার করে রাঙামাটির পুলিশ সুপার মো. মীর আবু তৌহিদ বলেন, ‘আমরা গতকাল শুনেছি, এখনো কেউ আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে এখানকার অন্যান্য প্রশাসনের সঙ্গে এসব দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
কার্প জাতীয় মাছের বংশবিস্তারের লক্ষ্যে প্রতি বছর ১ মে থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত হ্রদে মাছ শিকার বন্ধ থাকে। তবে এ বছর কাপ্তাই হ্রদে পর্যাপ্ত পানির অভাবে মাছের বংশবিস্তার সুষ্ঠুভাবে না হওয়ায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ দুই দফা বাড়ানো হয়। এতে চার মাস সাত দিন বিরতির পর হ্রদে মাছ আহরণে নামেন জেলেরা।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরাঞ্চলের যোগাযোগের প্রধান সড়ক রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক। এ মহাসড়কের রংপুরের পাগলাপীর থেকে মেডিকেল মোড় পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার অংশ এখন পথচারী ও যানবাহনের জন্য মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। হাজারো গর্তে ভরা এই মহাসড়কে প্রতিদিন চলাচল করতে হচ্ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। ভোগান্তির শেষ নেই যাত্রী ও চালকদের।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার কোরবানির অস্থায়ী ও স্থায়ী পশুর হাটগুলোতে ক্রেতার অপেক্ষায় ব্যাপারীরা। গরু-ছাগলে হাটগুলো ভরে উঠলেও ক্রেতা কম। তাঁদের মধ্যেও বেশির ভাগ আসছেন দাম যাচাই করতে। ধারণা করা হচ্ছে, আজ বুধবার অফিস শেষে ঈদের সরকারি ছুটি শুরু হলে হাটে অনেক ক্রেতা আসবেন, মূল বেচাকেনা শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর ভয়াবহ বিস্ফোরণের তিন বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। এই তিন বছরে ডিপো এলাকায় আগের চিত্র ফিরলেও এখন পর্যন্ত থামেনি স্বজন হারানোর কান্না। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে যেনতেন বিচারে যেমন নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের মনে স্বস্তি ফেরেনি, তেমনি উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার...
২ ঘণ্টা আগে