কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
কাপ্তাই হ্রদে নিষেধাজ্ঞা শেষে গত ৩১ আগস্ট মধ্যরাত থেকে আবারও মাছ ধরা শুরু হয়। তারপর থেকে গত ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এক মাসে কাপ্তাই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র থেকে ১ কোটি ১৯ লাখ ১৩ হাজার ২৬৩ টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে।
কাপ্তাই মৎস্য উন্নয়ন উপকেন্দ্রের প্রধান মাসুদ আলম বলেন, ৩১ আগস্ট মধ্যরাত থেকে কাপ্তাই লেকে মাছ ধরা শুরু হয়েছে। গত শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কাপ্তাই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মোট রাজস্ব আয় হয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ ১৩ হাজার ২৬৩ টাকা।
তিনি আরও বলেন, গত শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ৫৫২ মেট্রিক টন বিভিন্ন প্রজাতির মাছ এই অবতরণ কেন্দ্রে শুল্ক দিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ব্যবসায়ীরা বিক্রির জন্য নিয়ে গেছেন। এ বছর হ্রদে পানি বেশি হওয়ায় এবং মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কাপ্তাই মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি বেলাল হোসেন বলেন, ‘মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় আমরা সুষ্ঠুভাবে মাছের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। এ বছর হ্রদে পানি বেশি থাকায় এবং মাছ ধরা বন্ধকালীন বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন পর্যাপ্ত টহলের ব্যবস্থা করায় কাপ্তাই লেকে মাছের উৎপাদন বেড়েছে। এতে জেলে, মৎস্য ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে।’
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২২ এপ্রিল থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত মাছের প্রজনন ও বৃদ্ধির লক্ষ্যে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন কাপ্তাই হ্রদে সব ধরনের মাছ আহরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
কাপ্তাই হ্রদে নিষেধাজ্ঞা শেষে গত ৩১ আগস্ট মধ্যরাত থেকে আবারও মাছ ধরা শুরু হয়। তারপর থেকে গত ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এক মাসে কাপ্তাই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র থেকে ১ কোটি ১৯ লাখ ১৩ হাজার ২৬৩ টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে।
কাপ্তাই মৎস্য উন্নয়ন উপকেন্দ্রের প্রধান মাসুদ আলম বলেন, ৩১ আগস্ট মধ্যরাত থেকে কাপ্তাই লেকে মাছ ধরা শুরু হয়েছে। গত শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কাপ্তাই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মোট রাজস্ব আয় হয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ ১৩ হাজার ২৬৩ টাকা।
তিনি আরও বলেন, গত শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ৫৫২ মেট্রিক টন বিভিন্ন প্রজাতির মাছ এই অবতরণ কেন্দ্রে শুল্ক দিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ব্যবসায়ীরা বিক্রির জন্য নিয়ে গেছেন। এ বছর হ্রদে পানি বেশি হওয়ায় এবং মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কাপ্তাই মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি বেলাল হোসেন বলেন, ‘মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের ব্যবস্থাপনায় আমরা সুষ্ঠুভাবে মাছের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। এ বছর হ্রদে পানি বেশি থাকায় এবং মাছ ধরা বন্ধকালীন বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন পর্যাপ্ত টহলের ব্যবস্থা করায় কাপ্তাই লেকে মাছের উৎপাদন বেড়েছে। এতে জেলে, মৎস্য ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে।’
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২২ এপ্রিল থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত মাছের প্রজনন ও বৃদ্ধির লক্ষ্যে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন কাপ্তাই হ্রদে সব ধরনের মাছ আহরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১২ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে