কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় আবু নাইম নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে তাঁর ১৬ মাস বয়সী শিশুসন্তানকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। মারা যাওয়া শিশুটির নাম আব্দুল্লাহ। এ ঘটনায় আবু নাইমকে পুলিশ আটক করেছে। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলা সদরের উত্তরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
শিশুটির মা শাহিদা আক্তারের অভিযোগ, আবু নাইম অসুস্থ শিশুটিকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাচ্ছেন বলে বের হন। কয়েক ঘণ্টা পর তিনি তাঁর ছেলের নিথর দেহ এনে বাড়িতে ফেলে রেখে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। এ সময় প্রতিবেশীরা তাঁকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, অভিযুক্ত যুবক সদর উত্তরপাড়া এলাকার আব্দুল খালেক মিয়ার ছেলে। আব্দুল্লাহ জন্মের পর শিশুটি নিজের সন্তান না–এমন দাবি করে আসছিলেন নাইম। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ চলছিল। একবার তিনি শিশুটিকে গলা টিপে হত্যারও চেষ্টা করে ছিলেন। তাঁদের এই কলহ বেশ কয়েকবার সামাজিকভাবে মেটানোর চেষ্টা করা হয়।
শাহিদা আক্তার বলেন, ‘আমার স্বামীই আমার সন্তানকে হত্যা করেছেন। আমি তাঁর ফাঁসি চাই।’
শিশুটির মা শাহিদা বলেন, ‘গতকাল শুক্রবার থেকে আমাদের ছেলে আব্দুল্লাহর জ্বর অনুভব হচ্ছিল। আজ সকালে আমার স্বামীকে বলি, ছেলেকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাচ্ছি। তখন তিনি বলেন, তুমি বাড়িতে থাক, আমি নিয়ে যাচ্ছি। এই বলে আব্দুল্লাহকে একা নিয়ে চলে যান। এরপর তিনি মোবাইল ফোন বন্ধ করে রাখেন। তাঁর সঙ্গে আর আমি যোগাযোগ করতে পারিনি। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আমার ছেলের মরদেহ নিয়ে বাড়িতে আসেন এবং ফেলে রেখে চলে যাচ্ছিলেন। এ সময় আমি চিৎকার করলে প্রতিবেশীরা এসে তাঁকে আটক করে পুলিশে দেন।’
মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সন্তান হত্যার অভিযোগে আবু নাইম নামের এক যুবককে আটক করা হয়েছে। শিশুটির মৃত্যুর কারণ জানার জন্য মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় আবু নাইম নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে তাঁর ১৬ মাস বয়সী শিশুসন্তানকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। মারা যাওয়া শিশুটির নাম আব্দুল্লাহ। এ ঘটনায় আবু নাইমকে পুলিশ আটক করেছে। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলা সদরের উত্তরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
শিশুটির মা শাহিদা আক্তারের অভিযোগ, আবু নাইম অসুস্থ শিশুটিকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাচ্ছেন বলে বের হন। কয়েক ঘণ্টা পর তিনি তাঁর ছেলের নিথর দেহ এনে বাড়িতে ফেলে রেখে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। এ সময় প্রতিবেশীরা তাঁকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, অভিযুক্ত যুবক সদর উত্তরপাড়া এলাকার আব্দুল খালেক মিয়ার ছেলে। আব্দুল্লাহ জন্মের পর শিশুটি নিজের সন্তান না–এমন দাবি করে আসছিলেন নাইম। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ চলছিল। একবার তিনি শিশুটিকে গলা টিপে হত্যারও চেষ্টা করে ছিলেন। তাঁদের এই কলহ বেশ কয়েকবার সামাজিকভাবে মেটানোর চেষ্টা করা হয়।
শাহিদা আক্তার বলেন, ‘আমার স্বামীই আমার সন্তানকে হত্যা করেছেন। আমি তাঁর ফাঁসি চাই।’
শিশুটির মা শাহিদা বলেন, ‘গতকাল শুক্রবার থেকে আমাদের ছেলে আব্দুল্লাহর জ্বর অনুভব হচ্ছিল। আজ সকালে আমার স্বামীকে বলি, ছেলেকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাচ্ছি। তখন তিনি বলেন, তুমি বাড়িতে থাক, আমি নিয়ে যাচ্ছি। এই বলে আব্দুল্লাহকে একা নিয়ে চলে যান। এরপর তিনি মোবাইল ফোন বন্ধ করে রাখেন। তাঁর সঙ্গে আর আমি যোগাযোগ করতে পারিনি। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আমার ছেলের মরদেহ নিয়ে বাড়িতে আসেন এবং ফেলে রেখে চলে যাচ্ছিলেন। এ সময় আমি চিৎকার করলে প্রতিবেশীরা এসে তাঁকে আটক করে পুলিশে দেন।’
মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সন্তান হত্যার অভিযোগে আবু নাইম নামের এক যুবককে আটক করা হয়েছে। শিশুটির মৃত্যুর কারণ জানার জন্য মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বাসদ (মার্ক্সবাদী) কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক মাসুদ রানা বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনের মাধ্যমে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় এসেছে, তারা এখন সেই আন্দোলনের আকাঙ্ক্ষার বিপরীত পথে হাঁটছে। একের পর এক সাম্রাজ্যবাদী চুক্তির মাধ্যমে দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দেওয়া হচ্ছে।’
১৩ মিনিট আগেএকটি ভাড়া বাসায় তিনি (বাদী) এবং আরেক নারী ও তাঁর শিশুসন্তান থাকেন। ৮ জুন রাত ৮টার দিকে ওই বাসায় এসে অপর নারীর স্বামী বিদেশ থেকে টাকা পাঠিয়েছেন জানিয়ে দরজা খুলতে বলেন আসামি শাহরিয়ার রোস্তম মানিক। দরজা খোলার পর মানিক বাসায় ঢুকে ওই নারীকে কুপ্রস্তাব দেন। একপর্যায়ে ওই নারীর শ্লীলতাহানির সময় চিৎকার দিলে
১৩ মিনিট আগেনিহত আল মামুন রূপসা উপজেলার জাবুসা এলাকার আব্দুল মালেকের ছেলে। পেশায় তিনি চা দোকানদার ছিলেন। রাস্তা পার হতে গিয়ে উল্টো পথে আসা একটি প্রাইভেট কার তাঁকে ধাক্কা দেয়। স্থানীয় লোকজন তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
১৮ মিনিট আগেরাজশাহীর তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কলমা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে তানোর থানার একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মাইনুল। এ মামলায় তিনি জামিনে ছিলেন। তারপরেও তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে