কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের কাপ্তাই উপজেলার শেষ প্রান্ত জিরো পয়েন্টের একটু আগে ৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়। ঠিক তার বিপরীতে কর্ণফুলী নদীর ধারে পথচারী ও পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে একটি অনন্যসুন্দর স্থাপনা, যাকে কাপ্তাইয়ের ট্রেড মার্ক বলা হচ্ছে।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় এই ট্রেড মার্কের উদ্বোধন করেন কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুনতাসির জাহান। ‘আই লাভ কাপ্তাই’ নামে এই জলারণ্য ভিউ পয়েন্টের স্বপ্নদ্রষ্টা তিনি। একদিকে নদী, অন্যদিকে সবুজ বন—সব মিলে একটি নান্দনিক স্থাপনা সবাইকে মুগ্ধ করছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান জানান, উপজেলার টিআর প্রকল্প থেকে গত বছরের ডিসেম্বর মাসে এই জলারণ্য ভিউ পয়েন্টের কাজ শুরু করা হয়। চলতি বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝিতে এর নির্মাণকাজ শেষ হয়। কাপ্তাই রিভার ভিউ পার্কের পাশে কাপ্তাইয়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য এটি নির্মাণ করা হয়েছে। গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ টিআর কর্মসূচির অর্থে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের পরিকল্পনাকারী কাপ্তাইয়ের ইউএনও মুনতাসির জাহান।
এ সময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ মঈনুল হোসেন চৌধুরী, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আব্দুল হান্নান, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, ৪ নম্বর কাপ্তাই ইউপি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আব্দুল লতিফ, কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সিনিয়র সহকারী পরিচালক (নিরাপত্তা) মো. জসিম উদ্দিন, কাপ্তাই প্রেস ক্লাবের সভাপতি কবির হোসেনসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় কাপ্তাই প্রেস ক্লাবের সভাপতি কবির হোসেন বলেন, ‘প্রতিদিন সকালে প্রাতর্ভ্রমণে বের হলে এটি আমার চোখে পড়ে। এক কথায় কাপ্তাইকে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য ইউএনওর এই উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়।’
৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আবদুল লতিফ বলেন, ‘আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের বিপরীতে এই নয়নাভিরাম স্থাপনা নির্মাণ কাপ্তাইয়ের সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।’
কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুনতাসির জাহান বলেন, ‘যেহেতু কাপ্তাই একটি পর্যটন এলাকা, এখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে পর্যটক আসে। এই জায়গায় একসাথে নদী, অরণ্য আর পাহাড়ের অপূর্ব সংমিশ্রণ থাকায় ‘আই লাভ কাপ্তাই’ নামে জলারণ্য ভিউ পয়েন্ট এখানে নির্মাণ করা হয়েছে। এই জায়গায় পর্যটকেরা এসে ক্ষণিকের জন্য হলেও থমকে দাঁড়াবে। কাপ্তাইয়ের প্রতি মমতা তৈরি হবে। এতেই আমাদের সার্থকতা।’
চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের কাপ্তাই উপজেলার শেষ প্রান্ত জিরো পয়েন্টের একটু আগে ৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়। ঠিক তার বিপরীতে কর্ণফুলী নদীর ধারে পথচারী ও পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে একটি অনন্যসুন্দর স্থাপনা, যাকে কাপ্তাইয়ের ট্রেড মার্ক বলা হচ্ছে।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় এই ট্রেড মার্কের উদ্বোধন করেন কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুনতাসির জাহান। ‘আই লাভ কাপ্তাই’ নামে এই জলারণ্য ভিউ পয়েন্টের স্বপ্নদ্রষ্টা তিনি। একদিকে নদী, অন্যদিকে সবুজ বন—সব মিলে একটি নান্দনিক স্থাপনা সবাইকে মুগ্ধ করছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান জানান, উপজেলার টিআর প্রকল্প থেকে গত বছরের ডিসেম্বর মাসে এই জলারণ্য ভিউ পয়েন্টের কাজ শুরু করা হয়। চলতি বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝিতে এর নির্মাণকাজ শেষ হয়। কাপ্তাই রিভার ভিউ পার্কের পাশে কাপ্তাইয়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য এটি নির্মাণ করা হয়েছে। গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ টিআর কর্মসূচির অর্থে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের পরিকল্পনাকারী কাপ্তাইয়ের ইউএনও মুনতাসির জাহান।
এ সময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ মঈনুল হোসেন চৌধুরী, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আব্দুল হান্নান, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, ৪ নম্বর কাপ্তাই ইউপি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আব্দুল লতিফ, কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সিনিয়র সহকারী পরিচালক (নিরাপত্তা) মো. জসিম উদ্দিন, কাপ্তাই প্রেস ক্লাবের সভাপতি কবির হোসেনসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় কাপ্তাই প্রেস ক্লাবের সভাপতি কবির হোসেন বলেন, ‘প্রতিদিন সকালে প্রাতর্ভ্রমণে বের হলে এটি আমার চোখে পড়ে। এক কথায় কাপ্তাইকে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য ইউএনওর এই উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়।’
৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আবদুল লতিফ বলেন, ‘আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের বিপরীতে এই নয়নাভিরাম স্থাপনা নির্মাণ কাপ্তাইয়ের সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।’
কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুনতাসির জাহান বলেন, ‘যেহেতু কাপ্তাই একটি পর্যটন এলাকা, এখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে পর্যটক আসে। এই জায়গায় একসাথে নদী, অরণ্য আর পাহাড়ের অপূর্ব সংমিশ্রণ থাকায় ‘আই লাভ কাপ্তাই’ নামে জলারণ্য ভিউ পয়েন্ট এখানে নির্মাণ করা হয়েছে। এই জায়গায় পর্যটকেরা এসে ক্ষণিকের জন্য হলেও থমকে দাঁড়াবে। কাপ্তাইয়ের প্রতি মমতা তৈরি হবে। এতেই আমাদের সার্থকতা।’
৮৮২ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০৬ কিলোমিটার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক নির্মাণ করে সড়ক ও জনপথ (সওজ)। চার বছর যেতে না যেতেই সড়কটির বিভিন্ন স্থান দেবে গিয়ে সৃষ্টি হয়েছে উঁচু-নিচু ঢেউ। যেন রীতিমতো জমির আলপথের মতো অবস্থা। এতে সড়কটি দিয়ে যাহনবাহনগুলোকে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেঅনিয়ম যেন পিছু ছাড়ছে না ঢাকা ওয়াসার গন্ধবপুর পানি শোধনাগার প্রকল্পে। কমবেশি ৩ হাজার ৯৪ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ এখনো চলমান। মূল প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৩ কিলোমিটার পানি সরবরাহের পাইপ কিনে বসানো হয়েছিল আগেই। এ পাইপ কেনাকাটায় উঠেছে অনিয়মের অভিযোগ। চীনের একটি আদালতে সংশ্লিষ্টদের ম
২ ঘণ্টা আগেখুলনা জেলায় তিন ফসলি উর্বর জমির প্রায় ৫১০ হেক্টরে চাষাবাদ হয় নানা জাতের শস্য। এসবের মধ্যে ধান, গম, আখ, সরিষা, তিল, ভুট্টা, তরমুজ, বাঙ্গি, ঢেঁড়স এবং বিভিন্ন সবজি অন্যতম। তবে চাষিদের বড় দুঃখের কারণ আঠারোবাঁকি নদী। অবৈধ ইটভাটার দাপটে এই নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তার প্রভাব পড়ছে শ্রীরামপুর
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) মো. জাহাঙ্গীর আলমের দাপটে তাঁর স্ত্রী ফেঞ্চুগঞ্জ সদর ক্লিনিকের পরিবারকল্যাণ পরিদর্শিকা (এফডব্লিউভি) জোহরা বেগমও বেপরোয়া। সব অনিয়মই তাঁর কাছে নিয়ম। এ রকম আরও অভিযোগ পাওয়া গেছে তাঁর সহকর্মী ও এলাকাবাসীর কাছ থেকে।
৩ ঘণ্টা আগে