নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের পাঁচ কর্মকর্তাকে একযোগে বদলি করা হয়েছে। এসব কর্মকর্তার প্রেষণ প্রত্যাহার করে তাঁদের বিভিন্ন কলেজে পদায়ন করা হয়েছে। গতকাল বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সরকারি কলেজ-২ শাখার উপসচিব চৌধুরী সামিয়া ইয়াসমীনের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।
বদলি হওয়া পাঁচ কর্মকর্তা হলেন—বোর্ডের উপপরিচালক (হিসাব ও নিরীক্ষা) মো. তাওয়ারিক আলম, উপকলেজ পরিদর্শক মোহাম্মদ হালিম, হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আবুল কালাম মো. ইকবাল হোসেন, সহকারী সচিব (১) মো. সাইফুদ্দিন ও নিরীক্ষা কর্মকর্তা মৃণাল চন্দ্র নাথ।
প্রজ্ঞাপনে এসব কর্মকর্তাকে বদলির কোনো কারণ দেখানো হয়নি। তবে শিক্ষাবোর্ডের কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সম্প্রতি মন্ত্রণালয় চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রেষণে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তাদের তালিকা নেয়। সেই তালিকায় থাকা কর্মকর্তাদের মধ্যে এই পাঁচজনকে প্রথম বদলি করা হলো।
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই কর্মকর্তারা জানান, শিক্ষাবোর্ডের কর্মকর্তারা বেতনের বাইরেও বেশ ভালো অঙ্কের বোনাস পেয়ে থাকেন। ফলে বোর্ডে প্রেষণে আসতে তদবির করেন অনেক শিক্ষক। আবার কেউ কেউ দীর্ঘ সময় ধরে বোর্ডে থাকার চেষ্টাও চালিয়ে যান। শিক্ষা মন্ত্রণালয় বোর্ডে খুঁটি গেড়ে বসা এ ধরনের কর্মকর্তাদের তালিকা তৈরি করেই এবার ব্যবস্থা নিচ্ছে।
বদলির কারণে চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের শূন্য পদগুলোতে পদায়নও করা হয়েছে। ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ এমদাদ হোছাইনকে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের উপপরিচালক (হিসাব ও নিরীক্ষা), বান্দরবান সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক বিজয় ভৌমিককে উপকলেজ পরিদর্শক, সরকারি হাজি এ বি কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক বিধান দত্তকে সহকারী সচিব (১) পদে পদায়ন করা হয়েছে। তবে হিসাবরক্ষণ ও নিরীক্ষা কর্মকর্তা পদে এখনো কাউকে নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের পাঁচ কর্মকর্তাকে একযোগে বদলি করা হয়েছে। এসব কর্মকর্তার প্রেষণ প্রত্যাহার করে তাঁদের বিভিন্ন কলেজে পদায়ন করা হয়েছে। গতকাল বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সরকারি কলেজ-২ শাখার উপসচিব চৌধুরী সামিয়া ইয়াসমীনের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।
বদলি হওয়া পাঁচ কর্মকর্তা হলেন—বোর্ডের উপপরিচালক (হিসাব ও নিরীক্ষা) মো. তাওয়ারিক আলম, উপকলেজ পরিদর্শক মোহাম্মদ হালিম, হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আবুল কালাম মো. ইকবাল হোসেন, সহকারী সচিব (১) মো. সাইফুদ্দিন ও নিরীক্ষা কর্মকর্তা মৃণাল চন্দ্র নাথ।
প্রজ্ঞাপনে এসব কর্মকর্তাকে বদলির কোনো কারণ দেখানো হয়নি। তবে শিক্ষাবোর্ডের কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সম্প্রতি মন্ত্রণালয় চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রেষণে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তাদের তালিকা নেয়। সেই তালিকায় থাকা কর্মকর্তাদের মধ্যে এই পাঁচজনকে প্রথম বদলি করা হলো।
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই কর্মকর্তারা জানান, শিক্ষাবোর্ডের কর্মকর্তারা বেতনের বাইরেও বেশ ভালো অঙ্কের বোনাস পেয়ে থাকেন। ফলে বোর্ডে প্রেষণে আসতে তদবির করেন অনেক শিক্ষক। আবার কেউ কেউ দীর্ঘ সময় ধরে বোর্ডে থাকার চেষ্টাও চালিয়ে যান। শিক্ষা মন্ত্রণালয় বোর্ডে খুঁটি গেড়ে বসা এ ধরনের কর্মকর্তাদের তালিকা তৈরি করেই এবার ব্যবস্থা নিচ্ছে।
বদলির কারণে চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের শূন্য পদগুলোতে পদায়নও করা হয়েছে। ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ এমদাদ হোছাইনকে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের উপপরিচালক (হিসাব ও নিরীক্ষা), বান্দরবান সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক বিজয় ভৌমিককে উপকলেজ পরিদর্শক, সরকারি হাজি এ বি কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক বিধান দত্তকে সহকারী সচিব (১) পদে পদায়ন করা হয়েছে। তবে হিসাবরক্ষণ ও নিরীক্ষা কর্মকর্তা পদে এখনো কাউকে নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১৮ মিনিট আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
২৩ মিনিট আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
৩৫ মিনিট আগেমামলার রায় জানতে উৎসুক জনতা আদালত প্রাঙ্গনে ঘুরাঘুরি করতে দেখা গেছে। সকাল ৯ টায় মামলার চার আসামিকে ঝিনাইদহ কারাগার থেকে মাগুরার আদালতে নেওয়া হবে। প্রথমে তাদের মাগুরা চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের গারদে নেওয়া হবে। এরপর সকাল ১০ টায় পাশে থাকা মাগুরা দায়রা জজ আদালতের দ্বিতীয় তলায় নারী...
১ ঘণ্টা আগে