নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রাম
এক কোটি ২৭ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (তহসিলদার) ও দুই কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। আজ রোববার সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমানের নির্দেশে মো. শাহাদাত হোসেন (৪৫) নামের এক তহসিলদার ও অফিস সহায়ক এমদাদকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে পুলিশের হাতে ও দুদকের কাছে তুলে দেওয়া হয়।
অভিযুক্তরা হলেন, কাট্টলী সার্কেল ভূমি অফিসের ইউনিয়ন বর্তমানে কর্মরত ভূমি কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন, অফিস সহায়ক এমদাদ এবং বর্তমানে কর্ণফুলী ভূমি অফিসের আওতাধীন শিকলবাহা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে কর্মরত কর্মকর্তা সুমন চৌধুরী।
জানা যায়, অভিযুক্ত শাহাদাত হোসেন আগের কর্মস্থল মহানগর আগ্রাবাদ সার্কেলের দক্ষিণ পাহাড়তলি ভূমি অফিসে কাজ করার সময় সহযোগী এমদাদসহ ভূমি উন্নয়ন করের চালান জালিয়াতির মাধ্যমে ২৫ লাখ ৫৭ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন। ভূমি উন্নয়ন করের টাকা সরকারের কোষাগারে চালানের মাধ্যমে জমা দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তাঁরা জমা না দিয়ে চালান জালিয়াতির মাধ্যমে ওই টাকা আত্মসাৎ করেন।
চলমান অভিযানের অংশ জেলা প্রশাসকের দৃষ্টিগোচর হলে তিনি অভিযুক্ত শাহাদাত হোসেন ও অফিস সহায়ক এমদাদকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন। পরে মহানগর আগ্রাবাদ সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে একটি দল শাহাদাতকে আটক করে ডবলমুরিং থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন। বর্তমানে অফিস সহায়ক এমদাদও দুদকের কাছে আটক রয়েছেন।
অন্যদিকে সুমন চৌধুরী একইভাবে শিকলবাহা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে কর্মরত অবস্থায় চালান জালিয়াতির মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন করের ৩০ লাখ ৩৭ হাজার হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন। একই ব্যক্তি এর আগে রাঙ্গুনিয়া ভূমি অফিসের আওতাধীন ঘাগড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসে কর্মরত থাকাকালীনও ভূমি উন্নয়ন করের প্রায় ৭১ লাখ ৬৩ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন। সরকারি কোষাগারে ওই সব অর্থ জমা দেওয়ার কথা থাকলেও তিনিও চালান জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে এক কোটি দুই লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক তাৎক্ষণিক তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করে। বর্তমানে অভিযুক্ত সুমন পলাতক থাকলেও তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। যেখানেই দুর্নীতির বিষয়টি পাওয়া যাচ্ছে ও যারা দুর্নীতিতে জড়িত তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি এল এ শাখায় দুর্নীতি করার কারণে দুই দালালসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের চলমান দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে এর আগে পাঁচজনকে জেলে পাঠানো হয়েছে। অনেককে বরখাস্ত করা হয়েছে ও দুর্গম এলাকায় বদলি করা হয়েছে।
এক কোটি ২৭ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (তহসিলদার) ও দুই কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। আজ রোববার সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমানের নির্দেশে মো. শাহাদাত হোসেন (৪৫) নামের এক তহসিলদার ও অফিস সহায়ক এমদাদকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে পুলিশের হাতে ও দুদকের কাছে তুলে দেওয়া হয়।
অভিযুক্তরা হলেন, কাট্টলী সার্কেল ভূমি অফিসের ইউনিয়ন বর্তমানে কর্মরত ভূমি কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন, অফিস সহায়ক এমদাদ এবং বর্তমানে কর্ণফুলী ভূমি অফিসের আওতাধীন শিকলবাহা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে কর্মরত কর্মকর্তা সুমন চৌধুরী।
জানা যায়, অভিযুক্ত শাহাদাত হোসেন আগের কর্মস্থল মহানগর আগ্রাবাদ সার্কেলের দক্ষিণ পাহাড়তলি ভূমি অফিসে কাজ করার সময় সহযোগী এমদাদসহ ভূমি উন্নয়ন করের চালান জালিয়াতির মাধ্যমে ২৫ লাখ ৫৭ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন। ভূমি উন্নয়ন করের টাকা সরকারের কোষাগারে চালানের মাধ্যমে জমা দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তাঁরা জমা না দিয়ে চালান জালিয়াতির মাধ্যমে ওই টাকা আত্মসাৎ করেন।
চলমান অভিযানের অংশ জেলা প্রশাসকের দৃষ্টিগোচর হলে তিনি অভিযুক্ত শাহাদাত হোসেন ও অফিস সহায়ক এমদাদকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন। পরে মহানগর আগ্রাবাদ সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে একটি দল শাহাদাতকে আটক করে ডবলমুরিং থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন। বর্তমানে অফিস সহায়ক এমদাদও দুদকের কাছে আটক রয়েছেন।
অন্যদিকে সুমন চৌধুরী একইভাবে শিকলবাহা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে কর্মরত অবস্থায় চালান জালিয়াতির মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন করের ৩০ লাখ ৩৭ হাজার হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন। একই ব্যক্তি এর আগে রাঙ্গুনিয়া ভূমি অফিসের আওতাধীন ঘাগড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসে কর্মরত থাকাকালীনও ভূমি উন্নয়ন করের প্রায় ৭১ লাখ ৬৩ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন। সরকারি কোষাগারে ওই সব অর্থ জমা দেওয়ার কথা থাকলেও তিনিও চালান জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে এক কোটি দুই লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক তাৎক্ষণিক তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করে। বর্তমানে অভিযুক্ত সুমন পলাতক থাকলেও তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। যেখানেই দুর্নীতির বিষয়টি পাওয়া যাচ্ছে ও যারা দুর্নীতিতে জড়িত তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি এল এ শাখায় দুর্নীতি করার কারণে দুই দালালসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের চলমান দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে এর আগে পাঁচজনকে জেলে পাঠানো হয়েছে। অনেককে বরখাস্ত করা হয়েছে ও দুর্গম এলাকায় বদলি করা হয়েছে।
সিলেটের বিখ্যাত পর্যটনস্পট ‘সাদা পাথর’ থেকে লুট হওয়া পাথর উদ্ধার করে পুনঃস্থাপন ও লুটপাট ঠেকাতে ৫ দফা সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সিলেট জেলা ও বিভাগীয় প্রশাসনের উদ্যোগে সিলেট সার্কিট হাউজে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সম্মিলিত সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
৭ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়ার পরও রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগে দলটির ১৩ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত সোমবার রাতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় তাদের।
১২ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার চামুশা সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে ঠেলে পাঠিয়েছে (পুশ ইন) ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ভোরে বিএসএফ বাংলাদেশে ওই ১৩ জনকে ঠেলে পাঠায়।
১৬ মিনিট আগেরাজধানীর শেওড়াপাড়ায় ৪ সন্তানের মা ফাহমিদা তাহসিন কেয়ার (২৭) রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। নিহত কেয়া পশ্চিম শেওড়াপাড়ার শামীম সরণির মেট্রো পিলার ৩২২-এর উল্টো পাশে অনামিকা কনকর্ড অ্যাপার্টমেন্টে পরিবারের সঙ্গে বসবাস করতেন।
২৪ মিনিট আগে