বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানে মাদকদ্রব্য মামলায় নুর মোহাম্মদ নামে এক রোহিঙ্গাকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন বান্দরবান অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত। আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আবু হানিফ এই রায় ঘোষণা করেন।
অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বেঞ্চ সহকারী দেবাশীষ দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি নুর মোহাম্মদ কক্সবাজারের বালুখালী রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের বাসিন্দা। নুর মোহাম্মদের ঠিকানা পিতা-তবারক আলী, মাতা-নাছিমা খাতুন, সাং-এস পি এল নম্বর-৫০০৫৯৯, (প্রধান মাঝি-আ. শুক্কুর, (সাইড মাঝি-মৌলভী হালিম@কালা বোদা), স্থায়ী সাং-বালুখালী-২, এস-১, বি-৪, রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প নম্বর-২০ এক্সটেনশন, থানা-উখিয়া, জেলা-কক্সবাজার বাংলাদেশ।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ১৪ অক্টোবর সকাল ৮টার দিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের বেতবনুনিয়া এলাকায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে নুর মোহাম্মদ নামে রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করে। এ সময় তাঁকে তল্লাশি করে বিভিন্ন প্যাকেটে থাকা মোট ৯ হাজার ৫০০ ইয়াবা জব্দ করে। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মাদকদ্রব্য আইনের মামলায় আসামি নুর মোহাম্মদকে আদালতের মাধ্যমে বান্দরবান কারাগারে পাঠানো হয়। উক্ত মাদকদ্রব্য মামলায় বুধবার বিজ্ঞ আদালত এ রায় দেন।
অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বেঞ্চ সহকারী দেবাশীষ দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় নুর মোহাম্মদ নামে এক রোহিঙ্গাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ এর ৩৬(১) ধারার যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের ছিলেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তপন কুমার দাশ। আর আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. আলমগীর চৌধুরী।
বান্দরবানে মাদকদ্রব্য মামলায় নুর মোহাম্মদ নামে এক রোহিঙ্গাকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন বান্দরবান অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত। আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আবু হানিফ এই রায় ঘোষণা করেন।
অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বেঞ্চ সহকারী দেবাশীষ দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি নুর মোহাম্মদ কক্সবাজারের বালুখালী রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের বাসিন্দা। নুর মোহাম্মদের ঠিকানা পিতা-তবারক আলী, মাতা-নাছিমা খাতুন, সাং-এস পি এল নম্বর-৫০০৫৯৯, (প্রধান মাঝি-আ. শুক্কুর, (সাইড মাঝি-মৌলভী হালিম@কালা বোদা), স্থায়ী সাং-বালুখালী-২, এস-১, বি-৪, রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প নম্বর-২০ এক্সটেনশন, থানা-উখিয়া, জেলা-কক্সবাজার বাংলাদেশ।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ১৪ অক্টোবর সকাল ৮টার দিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের বেতবনুনিয়া এলাকায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে নুর মোহাম্মদ নামে রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করে। এ সময় তাঁকে তল্লাশি করে বিভিন্ন প্যাকেটে থাকা মোট ৯ হাজার ৫০০ ইয়াবা জব্দ করে। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মাদকদ্রব্য আইনের মামলায় আসামি নুর মোহাম্মদকে আদালতের মাধ্যমে বান্দরবান কারাগারে পাঠানো হয়। উক্ত মাদকদ্রব্য মামলায় বুধবার বিজ্ঞ আদালত এ রায় দেন।
অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বেঞ্চ সহকারী দেবাশীষ দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় নুর মোহাম্মদ নামে এক রোহিঙ্গাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ এর ৩৬(১) ধারার যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের ছিলেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তপন কুমার দাশ। আর আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. আলমগীর চৌধুরী।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
২ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
২ ঘণ্টা আগে