চবি প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে শিক্ষক সমিতি। অন্যদিকে শিক্ষকদের অবস্থানের পাশেই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ‘গণতন্ত্রের বিজয়’ শীর্ষক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
শিক্ষকদের অভিযোগ, উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে চলমান আন্দোলনকে নস্যাৎ করতেই প্রশাসন এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা বলছেন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সঙ্গে আন্দোলন নস্যাৎ করার কোনো সম্পর্ক নেই।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে পাল্টাপাল্টি এই দুই কর্মসূচি পালন করা হয়।
এ বিষয়ে চবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ছিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্যে আছি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও শিক্ষকেরা যেখানে তাদের অবস্থান কর্মসূচি পালন করত, সেখানে প্রশাসনের উদ্যোগে বিভিন্ন প্রোগ্রাম দেওয়া হয়েছে। প্রশাসন উদ্দেশ্যমূলকভাবে এটা করেছে। এটা আমাদের আন্দোলনকে নস্যাৎ করার একটা ষড়যন্ত্র।’
তিনি আরও বলেন, ‘উপাচার্য আমাদের আলোচনার কথা বলেন। কিন্তু কার্যত তিনি যে ধরনের উদ্যোগগুলো নিচ্ছেন, তা আসলে সাংঘর্ষিক। আমরা কখনো প্রশাসনের সঙ্গে সংঘাতে যেতে চাই না। বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে আমরা আমাদের দাবিতে অটল আছি। আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. নুরুল আজিম শিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা শিক্ষক সমিতির আন্দোলনে কোনো বাধা দিচ্ছি না। ওনারা ওনাদের মতো করে আন্দোলন করছেন। এবারের নির্বাচনে অনেক ষড়যন্ত্র, অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মাধ্যমে ৭ জানুয়ারি গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে। এই উপলক্ষে আমরা ঘরোয়া পরিবেশে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করছি, প্রোগ্রাম করছি। এই অনুষ্ঠান আরও কয়েক দিন চলবে।’
এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও বাংলা বিভাগের নিয়োগ বোর্ড বাতিলের দাবিতে উপাচার্যকে চিঠি দেন শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ। ওই সময় উপাচার্য সমিতির নেতৃবৃন্দকে চিঠি পড়ে শোনাতে বলেন। সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ছিদ্দিকী চিঠি পড়া শুরু করলে দুই পক্ষের মধ্যে তুমুল বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে উপাচার্য তাঁর কক্ষ ছেড়ে কনফারেন্স রুমে চলে যান।
উপাচার্যের সঙ্গে কোনো আলোচনা না হওয়ায় নির্বাচন বোর্ড বাতিলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করে শিক্ষক সমিতি। পরবর্তীকালে উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে টানা আন্দোলনের ঘোষণা দেয় শিক্ষক সমিতি। টানা তিন দিন অবস্থান কর্মসূচি শেষে চতুর্থ দিন প্রতীকী গণ-অনশন করে তারা। এরপর শীতকালীন ছুটি ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের কারণে আন্দোলন স্থগিত করা হয়।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে শিক্ষক সমিতি। অন্যদিকে শিক্ষকদের অবস্থানের পাশেই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ‘গণতন্ত্রের বিজয়’ শীর্ষক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
শিক্ষকদের অভিযোগ, উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে চলমান আন্দোলনকে নস্যাৎ করতেই প্রশাসন এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা বলছেন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সঙ্গে আন্দোলন নস্যাৎ করার কোনো সম্পর্ক নেই।
আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে পাল্টাপাল্টি এই দুই কর্মসূচি পালন করা হয়।
এ বিষয়ে চবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ছিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্যে আছি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও শিক্ষকেরা যেখানে তাদের অবস্থান কর্মসূচি পালন করত, সেখানে প্রশাসনের উদ্যোগে বিভিন্ন প্রোগ্রাম দেওয়া হয়েছে। প্রশাসন উদ্দেশ্যমূলকভাবে এটা করেছে। এটা আমাদের আন্দোলনকে নস্যাৎ করার একটা ষড়যন্ত্র।’
তিনি আরও বলেন, ‘উপাচার্য আমাদের আলোচনার কথা বলেন। কিন্তু কার্যত তিনি যে ধরনের উদ্যোগগুলো নিচ্ছেন, তা আসলে সাংঘর্ষিক। আমরা কখনো প্রশাসনের সঙ্গে সংঘাতে যেতে চাই না। বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে আমরা আমাদের দাবিতে অটল আছি। আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. নুরুল আজিম শিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা শিক্ষক সমিতির আন্দোলনে কোনো বাধা দিচ্ছি না। ওনারা ওনাদের মতো করে আন্দোলন করছেন। এবারের নির্বাচনে অনেক ষড়যন্ত্র, অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মাধ্যমে ৭ জানুয়ারি গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে। এই উপলক্ষে আমরা ঘরোয়া পরিবেশে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করছি, প্রোগ্রাম করছি। এই অনুষ্ঠান আরও কয়েক দিন চলবে।’
এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও বাংলা বিভাগের নিয়োগ বোর্ড বাতিলের দাবিতে উপাচার্যকে চিঠি দেন শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ। ওই সময় উপাচার্য সমিতির নেতৃবৃন্দকে চিঠি পড়ে শোনাতে বলেন। সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ছিদ্দিকী চিঠি পড়া শুরু করলে দুই পক্ষের মধ্যে তুমুল বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে উপাচার্য তাঁর কক্ষ ছেড়ে কনফারেন্স রুমে চলে যান।
উপাচার্যের সঙ্গে কোনো আলোচনা না হওয়ায় নির্বাচন বোর্ড বাতিলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করে শিক্ষক সমিতি। পরবর্তীকালে উপাচার্য ও সহ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে টানা আন্দোলনের ঘোষণা দেয় শিক্ষক সমিতি। টানা তিন দিন অবস্থান কর্মসূচি শেষে চতুর্থ দিন প্রতীকী গণ-অনশন করে তারা। এরপর শীতকালীন ছুটি ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের কারণে আন্দোলন স্থগিত করা হয়।
নেত্রকোনায় আট বছর বয়সী ছেলেকে হত্যার দায়ে মো. এরশাদ মিয়া (৩৬) নামের এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আজ বুধবার বিকেলে নেত্রকোনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান মামলার রায় ঘোষণা করেন।
২৪ মিনিট আগেস্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানিয়েছে, রক্তিম শর্মার বিরুদ্ধে তাঁর বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের আপত্তিকর খুদেবার্তা (মেসেজ) দেওয়া, শ্লীলতাহানিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে তাঁর কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারে এক ছাত্রীর সঙ্গে তাঁকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে আটকে রাখেন স্থানীয় লোকজন। একপর্যায়ে শিক্ষককে...
২৮ মিনিট আগেবগুড়ার শেরপুরে শাহীনুর রহমান (৩০) নামের আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলার ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তবে এ ঘটনাকে ষড়যন্ত্র দাবি করে তাঁর স্ত্রী মোছা. রোকাইয়া বেগম বলেছেন, তাঁর স্বামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন...
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার উত্তর শাহবাজপুর সীমান্ত এলাকা দিয়ে নারী ও শিশুসহ আরও ৪৪ জনকে পুশইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ বুধবার ভোরে এই পুশইনের ঘটনা ঘটে। পরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা তাঁদের আটক করেন। আটক ব্যক্তিরা বাংলাদেশি নাগরিক বলে বিজিবি নিশ্চিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে