নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
কলকাতার শ্যামা প্রাসাদ মুখার্জি বন্দরে দুর্ঘটনায় পড়া বাংলাদেশি জাহাজ ‘মেরিন ট্রাস্ট-১’–এ থাকা আরও চার নাবিক অবশেষে মুক্তি পাচ্ছেন। আগামী ২৯ নভেম্বর তাঁদের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
১৫ জন নাবিক দীর্ঘ পাঁচ মাসের বেশি সময় কলকাতার মেরিন ক্লাবে প্রায় বন্দীজীবন কাটাচ্ছিলেন। বহু দেন দরবারের পর অবশেষে গত ২৪ আগস্ট নয়জন নাবিক ছাড়া পান। আরও ছয় নাবিক কলকাতার শ্যামা প্রাসাদ মুখার্জি বন্দরের মেরিন ক্লাবে আটকে আছেন। তাঁদের মধ্যে চারজনকে আগামী ২৯ নভেম্বর মুক্তি দিচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। সেই দিনই তাঁদের দেশে ফেরার কথা রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মেরিন ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্যাপ্টেন মো. সাকেবুল ইসলাম।
কলকাতায় দুর্ঘটনা কবলিত মেসার্স মেরিন ট্রাস্ট-১–এর ক্যাপ্টেন একেএম মুছা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কলকাতার শ্যামা প্রাসাদ মুখার্জি বন্দর কর্তৃপক্ষ চারজন নাবিককে মুক্তি দিচ্ছে। আগামী ২৯ নভেম্বর মঙ্গলবার ৪ নাবিক মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরবেন।’
যে চার নাবিক মুক্তি পাচ্ছেন তাঁরা হলেন—চিফ অফিসার অনিমেষ সিকদার, ইনল্যান্ড মাস্টার আসগর আলী, দ্বিতীয় প্রকৌশলী শাহ পরান খান এবং ফরহাদ সিকদার।
আর যে দুজন নাবিক এখনো কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র পাননি তাঁরা হলেন—ক্যাপ্টেন একেএম মুছা ও প্রধান প্রকৌশলী ফাহিম ফয়সাল।
গত ২৪ মার্চ কন্টেইনার বোঝাই করার সময় কলকাতায় শ্যামা প্রাসাদ মুখার্জি বন্দরের ৫ নম্বর বার্থে কাত হয়ে যায় বাংলাদেশি জাহাজ মেরিন ট্রাস্ট-১। এ সময় জাহাজটিতে ১৫ জন নাবিক ছিলেন। কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, দুর্ঘটনার কারণে বাংলাদেশি জাহাজের ওপর চার্জ আরোপ ও তদন্তের স্বার্থে তাঁদের সেখানে আটকে রাখা হয়েছে।
গত ২৯ আগস্ট নয় নাবিককে মুক্তি দেওয়া হয়। বাকি ছয়জন নাবিক আট মাস ধরে কলকাতার সিমেন্স হোস্টেলে আটকে আছেন।
এর আগে গত ১৩ সেপ্টেম্বর দুর্ঘটনায় কাত হয়ে পড়া মেরিন ট্রাস্ট-১ জাহাজটি উদ্ধার করা হয়। জাহাজটি বাংলাদেশে নিয়ে আসার জন্য কলকাতা বন্দরের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে।
এ বিষয়ে গত ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশের নৌ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ভারতে নৌ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের বরাবর দেওয়া এক পত্রে বাংলাদেশি নাবিকদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে অনুরোধ করা হয়।
কলকাতার শ্যামা প্রাসাদ মুখার্জি বন্দরে দুর্ঘটনায় পড়া বাংলাদেশি জাহাজ ‘মেরিন ট্রাস্ট-১’–এ থাকা আরও চার নাবিক অবশেষে মুক্তি পাচ্ছেন। আগামী ২৯ নভেম্বর তাঁদের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
১৫ জন নাবিক দীর্ঘ পাঁচ মাসের বেশি সময় কলকাতার মেরিন ক্লাবে প্রায় বন্দীজীবন কাটাচ্ছিলেন। বহু দেন দরবারের পর অবশেষে গত ২৪ আগস্ট নয়জন নাবিক ছাড়া পান। আরও ছয় নাবিক কলকাতার শ্যামা প্রাসাদ মুখার্জি বন্দরের মেরিন ক্লাবে আটকে আছেন। তাঁদের মধ্যে চারজনকে আগামী ২৯ নভেম্বর মুক্তি দিচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। সেই দিনই তাঁদের দেশে ফেরার কথা রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মেরিন ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্যাপ্টেন মো. সাকেবুল ইসলাম।
কলকাতায় দুর্ঘটনা কবলিত মেসার্স মেরিন ট্রাস্ট-১–এর ক্যাপ্টেন একেএম মুছা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কলকাতার শ্যামা প্রাসাদ মুখার্জি বন্দর কর্তৃপক্ষ চারজন নাবিককে মুক্তি দিচ্ছে। আগামী ২৯ নভেম্বর মঙ্গলবার ৪ নাবিক মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরবেন।’
যে চার নাবিক মুক্তি পাচ্ছেন তাঁরা হলেন—চিফ অফিসার অনিমেষ সিকদার, ইনল্যান্ড মাস্টার আসগর আলী, দ্বিতীয় প্রকৌশলী শাহ পরান খান এবং ফরহাদ সিকদার।
আর যে দুজন নাবিক এখনো কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র পাননি তাঁরা হলেন—ক্যাপ্টেন একেএম মুছা ও প্রধান প্রকৌশলী ফাহিম ফয়সাল।
গত ২৪ মার্চ কন্টেইনার বোঝাই করার সময় কলকাতায় শ্যামা প্রাসাদ মুখার্জি বন্দরের ৫ নম্বর বার্থে কাত হয়ে যায় বাংলাদেশি জাহাজ মেরিন ট্রাস্ট-১। এ সময় জাহাজটিতে ১৫ জন নাবিক ছিলেন। কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, দুর্ঘটনার কারণে বাংলাদেশি জাহাজের ওপর চার্জ আরোপ ও তদন্তের স্বার্থে তাঁদের সেখানে আটকে রাখা হয়েছে।
গত ২৯ আগস্ট নয় নাবিককে মুক্তি দেওয়া হয়। বাকি ছয়জন নাবিক আট মাস ধরে কলকাতার সিমেন্স হোস্টেলে আটকে আছেন।
এর আগে গত ১৩ সেপ্টেম্বর দুর্ঘটনায় কাত হয়ে পড়া মেরিন ট্রাস্ট-১ জাহাজটি উদ্ধার করা হয়। জাহাজটি বাংলাদেশে নিয়ে আসার জন্য কলকাতা বন্দরের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে।
এ বিষয়ে গত ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশের নৌ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ভারতে নৌ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের বরাবর দেওয়া এক পত্রে বাংলাদেশি নাবিকদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে অনুরোধ করা হয়।
ঈদের ছুটি শেষ হলেও এখনো কাটেনি ঈদের আমেজ। ঈদ আনন্দের রেশ এখনো রয়ে গেছে মানুষের মনে। এই আনন্দ সঙ্গী করে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাজধানীতে ফিরছেন কর্মজীবীরা। কর্মস্থলে ফেরার তাড়না নিয়ে ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে বাস, ট্রেন ও লঞ্চ টার্মিনালগুলোতে। ব্যাগভর্তি জিনিসপত্র আর মুখে ঈদ আনন্দের হাসি
৪ মিনিট আগেএদিকে সাগরে নিষেধাজ্ঞা চলাকালেও কিছু অসাধু জেলে মাছ শিকার করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে পাথরঘাটা মৎস্যঘাটে গত কিছুদিন ধরে মাছের সরবরাহ ছিল। ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের নজরদারি কমে যাওয়ায় ৩ জুন থেকে কিছু ট্রলার সাগরে যাওয়া শুরু করে। এদের মধ্যে জেলে হাবিবুর রহমান সোমবার মাছ নিয়ে ঘাটে ফেরেন।
১০ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার ধাক্কায় ইসরাত নামের চার বছরের এক শিশু প্রাণ হারিয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার কাকরাজান ইউনিয়নের বেড়িখোলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর রাত ১১টার দিকে ঢাকায় নেওয়ার পথে শিশুটির মৃত্যু হয়। নিহত ইসরাত ওই এলাকার সৌদি
১ ঘণ্টা আগেগত ২৬ মার্চ সাইদা দিল আফরোজ ও তার জামাতা লিটন অধিকারী কৌশলে ঢাকার উত্তরা কামারপাড়ার একটি ভাড়া বাসা থেকে নবম শ্রেণির ছাত্র নুহাশ আজিজকে ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের করেন। এরপর তাকে অপহরণ করে ‘মাদকাসক্ত’ দেখিয়ে ঢাকার গ্রীন লাইফ মাদক নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি করে রাখেন।
১ ঘণ্টা আগে