নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের হালিশহরে ১৮ বছর আগে গ্যারেজের নিরাপত্তাকর্মী রবিউল আলমকে (৪২) হত্যার ঘটনায় দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। একই মামলায় অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় অপর দুই আসামি খালাস পান।
আজ সোমবার চট্টগ্রাম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ, চতুর্থ আদালতের বিচারক শরীফুল আলম ভূঞাঁ এই রায় ঘোষণা করেন। যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৪৫) ও আবু তাহের (৪০)। মামলা থেকে খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন মুর্শিদ প্রকাশ মোর্শেদ আলম (৩৬) ও ইসমাইল হোসেন (৩০)।
কারাদণ্ডাদেশের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মোহাম্মদ নোমান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আদালত দুই আসামিকে যাবজ্জীবনের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এই মামলায় মোট ৪ আসামি জামিনে ছিলেন। তাঁদের মধ্যে আসামি আবু তাহের জামিনে গিয়ে পলাতক থাকেন। রায়ের সময় যাবজ্জীবন পাওয়া আসামি আলমগীর হোসেন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁকে সাজা পরোয়ানামূলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।’
মামলা থেকে জানা গেছে, ২০০৫ সালে ২০ ডিসেম্বর নগরীর হালিশহরের সবুজবাগ আবাসিক এলাকার একটি গ্যারেজ থেকে রবিউল ইসলামের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত রবিউল ওই গ্যারেজে নিরাপত্তাকর্মীর কাজ করতেন। এই ঘটনায় পরদিন নিহতের স্ত্রী মোছা পারুল বাদী হয়ে অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করে হালিশহর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
পিপি মোহাম্মদ নোমান চৌধুরী বলেন, ‘মামলার তদন্ত শেষে ২০০৮ সালের ৯ জুন আদালতে চারজনকে আসামি করে অভিযোগপত্র জমা দেন হালিশহর থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল গফুর। অভিযোগপত্রে রবিউলকে শরীরে জখম ও শ্বাসরোধ করে হত্যার কথা বলা হয়। ২০০৯ সালে ৮ জুলাই চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। মামলার অভিযোগপত্রে মোট ২৩ জন সাক্ষীর মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষ ১৪ জন সাক্ষী উপস্থাপন করতে সক্ষম হন। আজ আদালত ১৮ বছর আগের এই হত্যা মামলার রায় দেন।’
চট্টগ্রামের হালিশহরে ১৮ বছর আগে গ্যারেজের নিরাপত্তাকর্মী রবিউল আলমকে (৪২) হত্যার ঘটনায় দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। একই মামলায় অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় অপর দুই আসামি খালাস পান।
আজ সোমবার চট্টগ্রাম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ, চতুর্থ আদালতের বিচারক শরীফুল আলম ভূঞাঁ এই রায় ঘোষণা করেন। যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৪৫) ও আবু তাহের (৪০)। মামলা থেকে খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন মুর্শিদ প্রকাশ মোর্শেদ আলম (৩৬) ও ইসমাইল হোসেন (৩০)।
কারাদণ্ডাদেশের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মোহাম্মদ নোমান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আদালত দুই আসামিকে যাবজ্জীবনের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এই মামলায় মোট ৪ আসামি জামিনে ছিলেন। তাঁদের মধ্যে আসামি আবু তাহের জামিনে গিয়ে পলাতক থাকেন। রায়ের সময় যাবজ্জীবন পাওয়া আসামি আলমগীর হোসেন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁকে সাজা পরোয়ানামূলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।’
মামলা থেকে জানা গেছে, ২০০৫ সালে ২০ ডিসেম্বর নগরীর হালিশহরের সবুজবাগ আবাসিক এলাকার একটি গ্যারেজ থেকে রবিউল ইসলামের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত রবিউল ওই গ্যারেজে নিরাপত্তাকর্মীর কাজ করতেন। এই ঘটনায় পরদিন নিহতের স্ত্রী মোছা পারুল বাদী হয়ে অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করে হালিশহর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
পিপি মোহাম্মদ নোমান চৌধুরী বলেন, ‘মামলার তদন্ত শেষে ২০০৮ সালের ৯ জুন আদালতে চারজনকে আসামি করে অভিযোগপত্র জমা দেন হালিশহর থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল গফুর। অভিযোগপত্রে রবিউলকে শরীরে জখম ও শ্বাসরোধ করে হত্যার কথা বলা হয়। ২০০৯ সালে ৮ জুলাই চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। মামলার অভিযোগপত্রে মোট ২৩ জন সাক্ষীর মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষ ১৪ জন সাক্ষী উপস্থাপন করতে সক্ষম হন। আজ আদালত ১৮ বছর আগের এই হত্যা মামলার রায় দেন।’
সাগরে নিন্মচাপের কারণে অস্বাভাবিক জোয়ারে নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপসহ নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে জোয়ারের পানিতে নিঝুম দ্বীপের প্রধান সড়কটি সম্পূর্ণ তলিয়ে যায়। একই অবস্থা হয় উপজেলার নলচিরা, সোনাদিয়া ও সূখচর ইউনিয়নে।
৮ মিনিট আগেউপজেলার তারাপুর গ্রামে বর্তমানে দুটি মসজিদ রয়েছে। একটি পুরোনো মসজিদ ও অন্যটি নতুন মসজিদ নামে পরিচিতি। গত কয়েক বছর আগে পুরোনো মসজিদে নামাজপরবর্তী মিলাদ মাহফিলে কিয়াম করা নিয়ে একটি ঝামেলা বাধে। মসজিদের তৎকালীন ক্যাশিয়ার মতিন হাজিসহ একটি পক্ষ কিয়াম করার পক্ষে অবস্থান নিয়ে সে সময় নতুন মসজিদ নির্মাণ করেন
১২ মিনিট আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের নির্বাচনব্যবস্থা দ্রুত করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ঠিকমতো খাবার থাকতে হবে। লাইব্রেরিতে পর্যাপ্ত বই থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একাডেমিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
২২ মিনিট আগে‘ও সোনা, সোনা রে’ বলে চিৎকার করে লাশবাহী গাড়ির সামনে কাঁদছেন মা আফরোজা খাতুন বিথি। কেউই তাঁকে সান্ত্বনা দিতে পারছেন না। গাড়িতে ছিল মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে প্রাণ হারানো মেয়ে তাসনিম মায়ার নিথর দেহ। মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার জয়পুর গ্রামে আজ শুক্রবার ভোরে লাশবাহী গাড়িটি পৌঁছালে এমন
৩০ মিনিট আগে