রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
দেশব্যাপী চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগসহ সব রাজনৈতিক সংগঠনকে বয়কটের ডাক দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এতে অংশ নিয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) শিক্ষার্থীরাও।
গতকাল মঙ্গলবার আনুমানিক রাত ৯টার দিকে চট্টগ্রাম শহরের চাঁদগাও এলাকায় চুয়েট শিক্ষার্থীবাহী সাঙ্গু বাসে হামলার ঘটনা ঘটে। অভিযোগ ওঠে, এই হামলার সঙ্গে ছাত্রলীগ জড়িত। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন ব্যাচের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগসহ সব রাজনৈতিক সংগঠনকে বয়কটের আহ্বান জানাতে শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘যে সংগঠনের সদস্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজেদের সহপাঠীদের ওপরই হামলা চালাতে পারে, এমন সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে থাকতে পারে না। এতে আমাদের শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে। এমন সংগঠন আমরা চাই না।’
এ বিষয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু রায়হান আল বিরুনী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বলেন, ‘চলমান কোটা আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে, আমরা চুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি ও সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বয়কট করছি।’
আবু রায়হান আল বিরুনী ফেসবুকে আরও উল্লেখ করেন, যারা এই বয়কট মানবে না অথবা আন্দোলনের বিরোধী কোনো পদক্ষেপ নেবে, তাদের সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে সহাবস্থানে সম্পূর্ণরূপে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে।
পুরকৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মাহাফুজুর রহমান মোহাব্বত বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে আজকের আন্দোলনে ছাত্রলীগ ও পুলিশের যৌথ ও ন্যক্কারজনক হামলায় বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী নিহত হন এবং অনেকেই আহত হন। এ ছাড়া আজ রাতে চুয়েট বাসে ছাত্রলীগের হামলা হয় এবং আমার বোনদের লাঞ্ছিত করা হয়। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, চুয়েটে সব ছাত্ররাজনীতি ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড এখন থেকে নিষিদ্ধ থাকবে। কোটা আন্দোলনের যৌক্তিক সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করব না। আমরা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক আন্দোলন চালিয়ে যাব। যারা আমাদের আন্দোলনের বিরুদ্ধে কাজ করবে, তাদের সর্বাত্মকভাবে বয়কট করা হবে।’
দেশব্যাপী চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগসহ সব রাজনৈতিক সংগঠনকে বয়কটের ডাক দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এতে অংশ নিয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) শিক্ষার্থীরাও।
গতকাল মঙ্গলবার আনুমানিক রাত ৯টার দিকে চট্টগ্রাম শহরের চাঁদগাও এলাকায় চুয়েট শিক্ষার্থীবাহী সাঙ্গু বাসে হামলার ঘটনা ঘটে। অভিযোগ ওঠে, এই হামলার সঙ্গে ছাত্রলীগ জড়িত। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন ব্যাচের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগসহ সব রাজনৈতিক সংগঠনকে বয়কটের আহ্বান জানাতে শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘যে সংগঠনের সদস্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজেদের সহপাঠীদের ওপরই হামলা চালাতে পারে, এমন সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে থাকতে পারে না। এতে আমাদের শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে। এমন সংগঠন আমরা চাই না।’
এ বিষয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু রায়হান আল বিরুনী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বলেন, ‘চলমান কোটা আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে, আমরা চুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি ও সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বয়কট করছি।’
আবু রায়হান আল বিরুনী ফেসবুকে আরও উল্লেখ করেন, যারা এই বয়কট মানবে না অথবা আন্দোলনের বিরোধী কোনো পদক্ষেপ নেবে, তাদের সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে সহাবস্থানে সম্পূর্ণরূপে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে।
পুরকৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মাহাফুজুর রহমান মোহাব্বত বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে আজকের আন্দোলনে ছাত্রলীগ ও পুলিশের যৌথ ও ন্যক্কারজনক হামলায় বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী নিহত হন এবং অনেকেই আহত হন। এ ছাড়া আজ রাতে চুয়েট বাসে ছাত্রলীগের হামলা হয় এবং আমার বোনদের লাঞ্ছিত করা হয়। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, চুয়েটে সব ছাত্ররাজনীতি ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড এখন থেকে নিষিদ্ধ থাকবে। কোটা আন্দোলনের যৌক্তিক সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করব না। আমরা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক আন্দোলন চালিয়ে যাব। যারা আমাদের আন্দোলনের বিরুদ্ধে কাজ করবে, তাদের সর্বাত্মকভাবে বয়কট করা হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪১ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৪৪ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৪৪ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে